আমার শহর ডেস্ক

দেশের ৬৫ হাজার ৫০২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে উন্নীত করতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা-১৪ শাখার সহকারী সচিব (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. শফিকুর রহমান স্বাক্ষরিত একটি চিঠিতে মঙ্গলবার এ তথ্য জানানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়, এখন থেকে দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ১০ম গ্রেড অনুযায়ী বেতন-ভাতা পাবেন। বর্তমানে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকেরা ১১তম গ্রেডে এবং প্রশিক্ষণবিহীন প্রধান শিক্ষকেরা ১২তম গ্রেডে আছেন।
তবে এই গ্রেড পরিবর্তনের ক্ষেত্রে কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে। অর্থ বিভাগের ব্যয় ব্যবস্থাপনা অনুবিভাগের সম্মতি নিতে হবে। বেতন স্কেল নির্ধারণের দায়িত্ব থাকবে অর্থ বিভাগের বাস্তবায়ন অনুবিভাগের হাতে। প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটির অনুমোদন নিতে হবে।
এছাড়া পদ উন্নীতকরণের বিষয়টি বিদ্যমান নিয়োগবিধিতে অন্তর্ভুক্ত করে নিয়োগবিধি সংশোধন করতে হবে।
চিঠিতে আরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, প্রশাসনিক মন্ত্রণালয় বেতন গ্রেড উন্নীতকরণের যাবতীয় আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে সরকারি আদেশের একটি কপি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা অনুবিভাগে পাঠাবে।

দেশের ৬৫ হাজার ৫০২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে উন্নীত করতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা-১৪ শাখার সহকারী সচিব (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. শফিকুর রহমান স্বাক্ষরিত একটি চিঠিতে মঙ্গলবার এ তথ্য জানানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়, এখন থেকে দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ১০ম গ্রেড অনুযায়ী বেতন-ভাতা পাবেন। বর্তমানে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকেরা ১১তম গ্রেডে এবং প্রশিক্ষণবিহীন প্রধান শিক্ষকেরা ১২তম গ্রেডে আছেন।
তবে এই গ্রেড পরিবর্তনের ক্ষেত্রে কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে। অর্থ বিভাগের ব্যয় ব্যবস্থাপনা অনুবিভাগের সম্মতি নিতে হবে। বেতন স্কেল নির্ধারণের দায়িত্ব থাকবে অর্থ বিভাগের বাস্তবায়ন অনুবিভাগের হাতে। প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটির অনুমোদন নিতে হবে।
এছাড়া পদ উন্নীতকরণের বিষয়টি বিদ্যমান নিয়োগবিধিতে অন্তর্ভুক্ত করে নিয়োগবিধি সংশোধন করতে হবে।
চিঠিতে আরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, প্রশাসনিক মন্ত্রণালয় বেতন গ্রেড উন্নীতকরণের যাবতীয় আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে সরকারি আদেশের একটি কপি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা অনুবিভাগে পাঠাবে।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হবে একই দিনে। এই বিধান রেখে গণভোট অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। পৃথক ব্যালট পেপারে চারটি বিষয়ের ওপর একটি প্রশ্নে হবে এই গণভোট।
১ দিন আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামী ২৯ নভেম্বর (শনিবার) মক ভোটিং (পরীক্ষামূলক ভোট)র আয়োজন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
২ দিন আগে
গণভোট অধ্যাদেশ-২০২৫ এর খসড়া নীতিমালার অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ।
২ দিন আগে