সাক্ষাৎকার
মিয়ানমার ও থাইল্যান্ডের বিভিন্ন অঞ্চলে পর পর দুইটি শক্তিশালী ভূমিকম্প সংঘটিত হয়েছে। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্প দুটির মাত্রা ছিল যথাক্রমে ৭ দশমিক ৭ এবং ৬ দশমিক ৪। ভূমিকম্পে প্রতিবেশী মিয়ানমারেই এখন পর্যন্ত ৬৯৪ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এ সংখ্যা আরও কয়েকগুণ বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এদিকে বাংলাদেশেও একই মাত্রার ভূমিকম্প হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স। এজন্য পূর্বসতর্কতা হিসেবে কিছু ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
শনিবার (২৯ মার্চ) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের চট্টগ্রাম, সিলেট, ময়মনসিংহ এবং ঢাকা অঞ্চল ভুমিকম্পের উচ্চ ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। এ অবস্থায় ভূমিকম্প মোকাবিলার জন্য সব পর্যায়ে পূর্বপ্রস্তুতি গ্রহণ ও সচেতনতা তৈরির নিমিত্ত ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতর কিছু ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য আহ্বান জানিয়েছে।
ফায়ার সার্ভিস বলছে, ‘বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড-২০২০’ অনুযায়ী ভূমিকম্প প্রতিরোধী ভবন নির্মাণ করা প্রয়োজন। আর ঝুঁকিপূর্ণ ও পুরোনো ভবনগুলোর সংস্কার ও শক্তিশালী করার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া দরকার।
সব বহুতল ও বাণিজ্যিক ভবনে অগ্নি প্রতিরোধ ব্যবস্থা জোরদার করারও আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি। এছাড়াও গ্যাস, পানি ও বিদ্যুৎ-সহ ইউটিলিটি সার্ভিস লাইনগুলোর সঠিকতা নিশ্চিত করা; ভূমিকম্প চলাকালে ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি পর্যায়ে বিভিন্ন করণীয় সম্পর্কে নিয়মিত মহড়া অনুশীলন ও প্রচারের ব্যবস্থা করা; জরুরি টেলিফোন নম্বর যেমন ফায়ার সার্ভিস, অ্যাম্বুলেন্স, পুলিশ, হাসাপাতাল ও অন্যান্য জরুরি নম্বরগুলো ব্যক্তিগত পর্যায়ের পাশাপাশি সব ভবন বা স্থাপনায় সংরক্ষণ করা এবং তা দৃশ্যমান স্থানে লিখে রাখতে হবে।
দুর্যোগের সময়ে কার্যকর ভূমিকা রাখতে ভলান্টিয়ার প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা, জরুরি প্রয়োজনীয় ব্যবহার্য সরঞ্জামাদি যেমন- টর্চলাইট, রেডিও (অতিরিক্ত ব্যাটারিসহ), বাঁশি, হ্যামার, হেলমেট বা কুশন, শুকনো খাবার, বিশুদ্ধ পানি, প্রয়োজনীয় ঔষধ সামগ্রী, ফার্স্ট এইড বক্স, শিশু যত্নের সামগ্রী ইত্যাদি বাসা-বাড়িতে নির্ধারিত স্থানে সংরক্ষণ করা, যাতে ভূমিকম্প পরবর্তী সময়ে আটকা পড়লে তা ব্যবহার করে বেঁচে থাকার চেষ্টা করা যায় এবং সকল পর্যায়ে তদারকি সংস্থার কার্যক্রমে সহযোগিতা করারও পরামর্শ দিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
এসব বিষয়ে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স বিভিন্ন কার্যক্রম চালু রেখেছে। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও সতর্কতায় ভূমিকম্পের ন্যায় ভয়াবহ দুর্যোগে ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা সীমিত রাখার আহ্বান জানানো হয়েছে।
যেকোনও তথ্যের জরুরি প্রয়োজনে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতরের মিডিয়া সেলে (মোবাইল: ০১৭২২৮৫৬৮৬৭, হটলাইন নম্বর: ১০২) যোগাযোগ করারও অনুরোধ জানিয়েছে সংস্থাটি।
মিয়ানমার ও থাইল্যান্ডের বিভিন্ন অঞ্চলে পর পর দুইটি শক্তিশালী ভূমিকম্প সংঘটিত হয়েছে। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্প দুটির মাত্রা ছিল যথাক্রমে ৭ দশমিক ৭ এবং ৬ দশমিক ৪। ভূমিকম্পে প্রতিবেশী মিয়ানমারেই এখন পর্যন্ত ৬৯৪ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এ সংখ্যা আরও কয়েকগুণ বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এদিকে বাংলাদেশেও একই মাত্রার ভূমিকম্প হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স। এজন্য পূর্বসতর্কতা হিসেবে কিছু ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
শনিবার (২৯ মার্চ) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের চট্টগ্রাম, সিলেট, ময়মনসিংহ এবং ঢাকা অঞ্চল ভুমিকম্পের উচ্চ ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। এ অবস্থায় ভূমিকম্প মোকাবিলার জন্য সব পর্যায়ে পূর্বপ্রস্তুতি গ্রহণ ও সচেতনতা তৈরির নিমিত্ত ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতর কিছু ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য আহ্বান জানিয়েছে।
ফায়ার সার্ভিস বলছে, ‘বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড-২০২০’ অনুযায়ী ভূমিকম্প প্রতিরোধী ভবন নির্মাণ করা প্রয়োজন। আর ঝুঁকিপূর্ণ ও পুরোনো ভবনগুলোর সংস্কার ও শক্তিশালী করার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া দরকার।
সব বহুতল ও বাণিজ্যিক ভবনে অগ্নি প্রতিরোধ ব্যবস্থা জোরদার করারও আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি। এছাড়াও গ্যাস, পানি ও বিদ্যুৎ-সহ ইউটিলিটি সার্ভিস লাইনগুলোর সঠিকতা নিশ্চিত করা; ভূমিকম্প চলাকালে ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি পর্যায়ে বিভিন্ন করণীয় সম্পর্কে নিয়মিত মহড়া অনুশীলন ও প্রচারের ব্যবস্থা করা; জরুরি টেলিফোন নম্বর যেমন ফায়ার সার্ভিস, অ্যাম্বুলেন্স, পুলিশ, হাসাপাতাল ও অন্যান্য জরুরি নম্বরগুলো ব্যক্তিগত পর্যায়ের পাশাপাশি সব ভবন বা স্থাপনায় সংরক্ষণ করা এবং তা দৃশ্যমান স্থানে লিখে রাখতে হবে।
দুর্যোগের সময়ে কার্যকর ভূমিকা রাখতে ভলান্টিয়ার প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা, জরুরি প্রয়োজনীয় ব্যবহার্য সরঞ্জামাদি যেমন- টর্চলাইট, রেডিও (অতিরিক্ত ব্যাটারিসহ), বাঁশি, হ্যামার, হেলমেট বা কুশন, শুকনো খাবার, বিশুদ্ধ পানি, প্রয়োজনীয় ঔষধ সামগ্রী, ফার্স্ট এইড বক্স, শিশু যত্নের সামগ্রী ইত্যাদি বাসা-বাড়িতে নির্ধারিত স্থানে সংরক্ষণ করা, যাতে ভূমিকম্প পরবর্তী সময়ে আটকা পড়লে তা ব্যবহার করে বেঁচে থাকার চেষ্টা করা যায় এবং সকল পর্যায়ে তদারকি সংস্থার কার্যক্রমে সহযোগিতা করারও পরামর্শ দিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
এসব বিষয়ে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স বিভিন্ন কার্যক্রম চালু রেখেছে। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও সতর্কতায় ভূমিকম্পের ন্যায় ভয়াবহ দুর্যোগে ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা সীমিত রাখার আহ্বান জানানো হয়েছে।
যেকোনও তথ্যের জরুরি প্রয়োজনে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতরের মিডিয়া সেলে (মোবাইল: ০১৭২২৮৫৬৮৬৭, হটলাইন নম্বর: ১০২) যোগাযোগ করারও অনুরোধ জানিয়েছে সংস্থাটি।
সকালে শুভেচ্ছা বক্তব্যে ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘সংস্কারের পথ উন্মুক্ত করতে এই আলোচনা কার্যকরী হবে বলে আমরা আশাবাদী।’
৮ ঘণ্টা আগে