আমার শহর ডেস্ক

১৯তম শিক্ষক নিবন্ধনের বিজ্ঞপ্তি যেকোনো সময় প্রকাশ করা হতে পারে বলে জানা গেছে। শিক্ষক নিয়োগের নীতিমালা সংশোধন হওয়ার দুই থেকে চার কার্যদিবসের মধ্যে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করবে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ।
এনটিআরসিএর একটি সূত্র জানিয়েছে, ৬ষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তিতে সুপারিশপ্রাপ্তদের যোগদান শেষ হচ্ছে আগামীকাল সোমবার। এরপর প্রধান শিক্ষকদের কাছে জানতে চাওয়া হবে কারা যোগদান করেছেন আর করেননি। এটি শেষ হওয়ার পর ভুল চাহিদায় সুপারিশপ্রাপ্তদের প্রতিস্থাপন করা হবে। এর পরপরই ১৯তম নিবন্ধনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের কার্যক্রম শুরু করবে এনটিআরসিএ।
নাম অপ্রকাশিত রাখার শর্তে এনটিআরসিএর এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ‘১৯তম নিব্ন্ধনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের জন্য আমরা প্রস্তুত। নীতিমালা সংশোধন হওয়ার পর খুব অল্প সময়ের ব্যবধানে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। এর আগে শূন্য পদের তথ্য সংগ্রহ করা হবে। এটি করতে কিছুদিন সময় লাগতে পারে। তবে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশে খুব বেশি বিলম্ব করব না।’
জানতে চাইলে এনটিআরসিএ চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম বলেন, ১৯তম নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দ্রুতই প্রকাশ করা হবে। বিধি সংশোধনের কাজ চলছে। এটি শেষ হওয়ার পর শূন্য পদের তথ্য সংগ্রহ করা হবে। এরপর বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
নতুন নিয়োগ পদ্ধতিতে যেসব পরিবর্তন আসছে :
নতুন নিয়োগ পদ্ধতিতে স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি তিন বিভাগের জন্যই ২০০ নম্বরের পরীক্ষার প্রস্তাব করা হয়েছে। যদিও স্কুল-কলেজে এবং কারিগরিতে ১০০ নম্বর সাবজেক্টিভ এবং ১০০ নম্বর জেনারেল এবং মাদ্রাসারা জন্য ১৪০ নম্বর সাবজেক্টিভ এবং ৬০ নম্বর জেনারেল করা প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে এভাবে বিভাজন করলে বৈষম্য তৈরি হতে পারে বলে মনে করছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এজন্য তিন বিভাগের জন্য নম্বর প্যাটার্ন একই রকম রাখার চিন্তা করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘পরীক্ষা পদ্ধতি নিয়ে আলোচনায় অনেকে অনেক ধরনের প্রস্তাব করেছেন। স্কুল-কলেজে এবং কারিগরির জন্য একরকম। আবার মাদ্রাসার জন্য আরেকরকম। তিন বিভাগের জন্য পৃথক পদ্ধতি করা হলে এক প্রকার বৈষম্য করা হবে। সেজন্য আমরা তিন বিভাগের জন্য একই রকম পরীক্ষা পদ্ধতি নিয়ে ভাবছি। সামনে এনটিআরসিএর বোর্ড সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হবে। পরবর্তীতে মন্ত্রণালয়ের সভায় এটি চূড়ান্ত করা হবে।’
জানা গেছে, এর আগে এনটিআরসিএর নিবন্ধন পরীক্ষায় কখনোই প্রার্থীদের ভাইভার নম্বর যুক্ত করা হয়নি। প্রথমবারের মতো ভাইভার নম্বর যুক্ত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। নতুন বিধিমালায় ভাইভার নম্বর যুক্ত করা হবে। এ ব্যাপারে ইতিবাচক শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এ বিষয়ে মাউশির এক কর্মকর্তা বলেন, ‘বিসিএসসহ সব ধরনের চাকরির পরীক্ষায় ভাইভার নম্বর যুক্ত করা হয়। আমরাও এনটিআরসিএর নিয়োগ পরীক্ষায় ভাইভার নম্বর যুক্ত করার মতামত দিয়েছি। ভাইভার নম্বর যুক্ত না হলে প্রার্থীদের প্রকৃত মেধা যাচাই করা সম্ভব হবে না। আশা করছি আমাদের মতামত শিক্ষা মন্ত্রণালয় গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করবে।

১৯তম শিক্ষক নিবন্ধনের বিজ্ঞপ্তি যেকোনো সময় প্রকাশ করা হতে পারে বলে জানা গেছে। শিক্ষক নিয়োগের নীতিমালা সংশোধন হওয়ার দুই থেকে চার কার্যদিবসের মধ্যে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করবে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ।
এনটিআরসিএর একটি সূত্র জানিয়েছে, ৬ষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তিতে সুপারিশপ্রাপ্তদের যোগদান শেষ হচ্ছে আগামীকাল সোমবার। এরপর প্রধান শিক্ষকদের কাছে জানতে চাওয়া হবে কারা যোগদান করেছেন আর করেননি। এটি শেষ হওয়ার পর ভুল চাহিদায় সুপারিশপ্রাপ্তদের প্রতিস্থাপন করা হবে। এর পরপরই ১৯তম নিবন্ধনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের কার্যক্রম শুরু করবে এনটিআরসিএ।
নাম অপ্রকাশিত রাখার শর্তে এনটিআরসিএর এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ‘১৯তম নিব্ন্ধনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের জন্য আমরা প্রস্তুত। নীতিমালা সংশোধন হওয়ার পর খুব অল্প সময়ের ব্যবধানে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। এর আগে শূন্য পদের তথ্য সংগ্রহ করা হবে। এটি করতে কিছুদিন সময় লাগতে পারে। তবে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশে খুব বেশি বিলম্ব করব না।’
জানতে চাইলে এনটিআরসিএ চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম বলেন, ১৯তম নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দ্রুতই প্রকাশ করা হবে। বিধি সংশোধনের কাজ চলছে। এটি শেষ হওয়ার পর শূন্য পদের তথ্য সংগ্রহ করা হবে। এরপর বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
নতুন নিয়োগ পদ্ধতিতে যেসব পরিবর্তন আসছে :
নতুন নিয়োগ পদ্ধতিতে স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি তিন বিভাগের জন্যই ২০০ নম্বরের পরীক্ষার প্রস্তাব করা হয়েছে। যদিও স্কুল-কলেজে এবং কারিগরিতে ১০০ নম্বর সাবজেক্টিভ এবং ১০০ নম্বর জেনারেল এবং মাদ্রাসারা জন্য ১৪০ নম্বর সাবজেক্টিভ এবং ৬০ নম্বর জেনারেল করা প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে এভাবে বিভাজন করলে বৈষম্য তৈরি হতে পারে বলে মনে করছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এজন্য তিন বিভাগের জন্য নম্বর প্যাটার্ন একই রকম রাখার চিন্তা করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘পরীক্ষা পদ্ধতি নিয়ে আলোচনায় অনেকে অনেক ধরনের প্রস্তাব করেছেন। স্কুল-কলেজে এবং কারিগরির জন্য একরকম। আবার মাদ্রাসার জন্য আরেকরকম। তিন বিভাগের জন্য পৃথক পদ্ধতি করা হলে এক প্রকার বৈষম্য করা হবে। সেজন্য আমরা তিন বিভাগের জন্য একই রকম পরীক্ষা পদ্ধতি নিয়ে ভাবছি। সামনে এনটিআরসিএর বোর্ড সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হবে। পরবর্তীতে মন্ত্রণালয়ের সভায় এটি চূড়ান্ত করা হবে।’
জানা গেছে, এর আগে এনটিআরসিএর নিবন্ধন পরীক্ষায় কখনোই প্রার্থীদের ভাইভার নম্বর যুক্ত করা হয়নি। প্রথমবারের মতো ভাইভার নম্বর যুক্ত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। নতুন বিধিমালায় ভাইভার নম্বর যুক্ত করা হবে। এ ব্যাপারে ইতিবাচক শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এ বিষয়ে মাউশির এক কর্মকর্তা বলেন, ‘বিসিএসসহ সব ধরনের চাকরির পরীক্ষায় ভাইভার নম্বর যুক্ত করা হয়। আমরাও এনটিআরসিএর নিয়োগ পরীক্ষায় ভাইভার নম্বর যুক্ত করার মতামত দিয়েছি। ভাইভার নম্বর যুক্ত না হলে প্রার্থীদের প্রকৃত মেধা যাচাই করা সম্ভব হবে না। আশা করছি আমাদের মতামত শিক্ষা মন্ত্রণালয় গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করবে।