ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকেরা
নিজস্ব প্রতিবেদক

কুমিল্লা জিলা স্কুলে বার্ষিক পরীক্ষা চলছে । পরীক্ষা চলাকালীন গতকাল দুপুর থেকে কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ থেকে মাইক বাজানো হচ্ছে। মাইকের শব্দে শিক্ষার্থীরা ঠিকমতো লিখতে পারছে না। শুধু জিলা স্কুলের সামনে নয়, নগরের কান্দিরপাড় এলাকায়ও ওই মাইক লাগানো হয়। উচ্চমাত্রার এই শব্দ মানুষ গ্রহণ করছে না।
ভুক্তভোগীদের দাবি, শব্দের মাত্রা মেনে রাজনৈতিক দলের সভা, সমাবেশ ও ওয়াজ মাহফিলের বিষয়টি দেখা দরকার। হর্ন সংক্রান্ত বিধিনিষেধ মানা উচিত। সামনে নির্বাচন ও ওয়াজের মৌসুম। এ অবস্থায় মাইক ব্যবহার ও কতটুকু এলাকা জুড়ে মাইক লাগানো যাবে, তারও একটা নীতিমালা থাকা দরকার।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও ওয়াজের মৌসুমকে কেন্দ্র করে কুমিল্লা নগর, শহরতলি ও জেলার বিভিন্ন উপজেলায় উচ্চ শব্দে বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে মাইক বাজানো হয়। এতে শিক্ষার্থী, রোগীদের ভোগান্তি পোহাতে হয়। কুমিল্লা টাউন হল মাঠ ও কুমিল্লা কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে কোন কর্মসূচি হলে কয়েক কিলোমিটার এলাকা জুড়ে মাইক লাগানো হয়। এ অবস্থায় উচ্চ শব্দে জনজীবনের সার্বিক কর্মযজ্ঞ ব্যাহত হয়।
সরেজমিনে গতকাল বুধবার দুপুরে কুমিল্লা জিলা স্কুল সড়কের বিলুপ্ত বাঙলা রেস্তোরাঁর সামনের একটি গাছে মাইক লাগানো দেখা গেছে। ওই মাইকের শব্দ জিলা স্কুল পর্যন্ত যায়। তখন শিক্ষার্থীদের বার্ষিক পরীক্ষা চলছে ক্লাসে ক্লাসে।
দক্ষিণ চর্থা এলাকার ইকবাল হোসেন নামের এক অভিভাবক বলেছেন, ওয়াজ তো বিকেলের পর, সন্ধ্যার পর শুরু হয়ে থাকে। দুপুর থেকে মাইক বাজিয়ে শিক্ষার্থীদের ব্যাঘাত ঘটানো হয়।
পরিবেশ অধিদপ্তর কুমিল্লার উপপরিচালক মোছাব্বের হোসেন মো. রাজীব বলেন, মেট্রোপলিটন এলাকায় পুলিশ ও জেলা এলাকায় জেলা প্রশাসন ওয়াজ, সভার অনুমোদন দেন। কিন্তু কোনোভাবেই পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা হলের সামনে মাইক লাগিয়ে উচ্চ শব্দে কোন কিছু করা যাবে না। এজন্য শব্দদূষণ বিধিমালা আছে। লাউড স্পিকার ও শব্দবর্ধক যন্ত্র ব্যবহারে নিয়ম আছে। নিয়ম না মানলে কারাদণ্ড ও জরিমানার বিধান আছে।
কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ( সার্বিক) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘এ ধরনের অভিযোগ পেলে আমরা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিয়ে থাকি। পরীক্ষা চলাকালীন উচ্চ শব্দে মাইক বাজানো যাবে না।’

কুমিল্লা জিলা স্কুলে বার্ষিক পরীক্ষা চলছে । পরীক্ষা চলাকালীন গতকাল দুপুর থেকে কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ থেকে মাইক বাজানো হচ্ছে। মাইকের শব্দে শিক্ষার্থীরা ঠিকমতো লিখতে পারছে না। শুধু জিলা স্কুলের সামনে নয়, নগরের কান্দিরপাড় এলাকায়ও ওই মাইক লাগানো হয়। উচ্চমাত্রার এই শব্দ মানুষ গ্রহণ করছে না।
ভুক্তভোগীদের দাবি, শব্দের মাত্রা মেনে রাজনৈতিক দলের সভা, সমাবেশ ও ওয়াজ মাহফিলের বিষয়টি দেখা দরকার। হর্ন সংক্রান্ত বিধিনিষেধ মানা উচিত। সামনে নির্বাচন ও ওয়াজের মৌসুম। এ অবস্থায় মাইক ব্যবহার ও কতটুকু এলাকা জুড়ে মাইক লাগানো যাবে, তারও একটা নীতিমালা থাকা দরকার।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও ওয়াজের মৌসুমকে কেন্দ্র করে কুমিল্লা নগর, শহরতলি ও জেলার বিভিন্ন উপজেলায় উচ্চ শব্দে বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে মাইক বাজানো হয়। এতে শিক্ষার্থী, রোগীদের ভোগান্তি পোহাতে হয়। কুমিল্লা টাউন হল মাঠ ও কুমিল্লা কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে কোন কর্মসূচি হলে কয়েক কিলোমিটার এলাকা জুড়ে মাইক লাগানো হয়। এ অবস্থায় উচ্চ শব্দে জনজীবনের সার্বিক কর্মযজ্ঞ ব্যাহত হয়।
সরেজমিনে গতকাল বুধবার দুপুরে কুমিল্লা জিলা স্কুল সড়কের বিলুপ্ত বাঙলা রেস্তোরাঁর সামনের একটি গাছে মাইক লাগানো দেখা গেছে। ওই মাইকের শব্দ জিলা স্কুল পর্যন্ত যায়। তখন শিক্ষার্থীদের বার্ষিক পরীক্ষা চলছে ক্লাসে ক্লাসে।
দক্ষিণ চর্থা এলাকার ইকবাল হোসেন নামের এক অভিভাবক বলেছেন, ওয়াজ তো বিকেলের পর, সন্ধ্যার পর শুরু হয়ে থাকে। দুপুর থেকে মাইক বাজিয়ে শিক্ষার্থীদের ব্যাঘাত ঘটানো হয়।
পরিবেশ অধিদপ্তর কুমিল্লার উপপরিচালক মোছাব্বের হোসেন মো. রাজীব বলেন, মেট্রোপলিটন এলাকায় পুলিশ ও জেলা এলাকায় জেলা প্রশাসন ওয়াজ, সভার অনুমোদন দেন। কিন্তু কোনোভাবেই পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা হলের সামনে মাইক লাগিয়ে উচ্চ শব্দে কোন কিছু করা যাবে না। এজন্য শব্দদূষণ বিধিমালা আছে। লাউড স্পিকার ও শব্দবর্ধক যন্ত্র ব্যবহারে নিয়ম আছে। নিয়ম না মানলে কারাদণ্ড ও জরিমানার বিধান আছে।
কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ( সার্বিক) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘এ ধরনের অভিযোগ পেলে আমরা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিয়ে থাকি। পরীক্ষা চলাকালীন উচ্চ শব্দে মাইক বাজানো যাবে না।’