নিজস্ব প্রতিবেদক

কুমিল্লা সিটি করপোরেশনে প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা নেই। নেই চিকিৎসকের পদও। ডেপুটেশনে একজনকে স্বাস্থ্য কর্মকর্তার দায়িত্ব দেওয়া আছে। কিন্তু সার্বক্ষণিক তিনি একা দায়িত্ব পালন করতে হিমশিম খাচ্ছেন। তবে সিটি করপোরেশন নিয়মিত টিকাদান কর্মসূচি পালন করছে। একই সঙ্গে নগর মাতৃসদনগুলোতে স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে আসছে। তবে এইসব প্রতিষ্ঠানের সেবার মান নিয়ে নগরবাসীর নানা অভিযোগ আছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে কুমিল্লা নগরের নবাব বাড়ি চৌমুহনী নগর মাতৃসদন হাসপাতালকে ৫০ শয্যা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এজন্য ১৫০ কোটি টাকার প্রকল্প প্রস্তাব করা হয়েছে। অর্থ বরাদ্দ পেলে তিন বছরের মধ্যে ওই কাজ শেষ হবে। এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হল নগরবাসীকে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবাসহ সব ধরনের সেবা প্রদান।
প্রকল্পের লক্ষমাত্রা হল বর্তমানে নবাব বাড়ি মাতৃসদন হাসপাতাল ভবনকে ছয়তলা থেকে ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ ও ভবন পুনরায় সংস্কার করা। স্বাস্থ্যসেবা বাড়াতে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ক্রয় ও কারিগরি জনবল নিয়োগ।
প্রকল্প সংশ্লিষ্ট একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ২৭ টি ওয়ার্ডে অন্তত ১২ লাখ লোক বসবাস করেন। তাঁদের সরকারি স্বাস্থ্যসেবা পেতে নগরের মধ্যে জেনারেল ( সদর) হাসপাতাল আছে। এছাড়াও রাজেশ্বরী মা ও শিশু হাসপাতাল, যক্ষা হাসপাতাল। নগরের বেশির ভাগ লোক বেসরকারি ও ব্যক্তি মালিকানাধীন হাসপাতালের ওপর নির্ভরশীল। এ অবস্থায় সিটির বেশিরভাগ রোগীকে প্রাইভেট হাসপাতালে যেতে হয়। এতে ব্যয় বেশি হয়। স্বাস্থ্যখাতে ব্যয় কমাতে সিটি করপোরেশন ৫০ শয্যার হাসপাতাল করার উদ্যোগ নিয়েছে। যেহেতু হাসপাতাল করতে ভূমি অধিগ্রহণের বিষয় জড়িত নেই, তাই দ্রুত এই প্রকল্প হবে।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্রশাসক যুগ্ম সচিব মো. শাহ আলম বলেন, আমরা হাসপাতাল করবই। সেজন্য বিভিন্ন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। নগরবাসীকে আমরা উন্নতমানের স্বাস্থ্যসেবা দিতে চাই।

কুমিল্লা সিটি করপোরেশনে প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা নেই। নেই চিকিৎসকের পদও। ডেপুটেশনে একজনকে স্বাস্থ্য কর্মকর্তার দায়িত্ব দেওয়া আছে। কিন্তু সার্বক্ষণিক তিনি একা দায়িত্ব পালন করতে হিমশিম খাচ্ছেন। তবে সিটি করপোরেশন নিয়মিত টিকাদান কর্মসূচি পালন করছে। একই সঙ্গে নগর মাতৃসদনগুলোতে স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে আসছে। তবে এইসব প্রতিষ্ঠানের সেবার মান নিয়ে নগরবাসীর নানা অভিযোগ আছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে কুমিল্লা নগরের নবাব বাড়ি চৌমুহনী নগর মাতৃসদন হাসপাতালকে ৫০ শয্যা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এজন্য ১৫০ কোটি টাকার প্রকল্প প্রস্তাব করা হয়েছে। অর্থ বরাদ্দ পেলে তিন বছরের মধ্যে ওই কাজ শেষ হবে। এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হল নগরবাসীকে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবাসহ সব ধরনের সেবা প্রদান।
প্রকল্পের লক্ষমাত্রা হল বর্তমানে নবাব বাড়ি মাতৃসদন হাসপাতাল ভবনকে ছয়তলা থেকে ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ ও ভবন পুনরায় সংস্কার করা। স্বাস্থ্যসেবা বাড়াতে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ক্রয় ও কারিগরি জনবল নিয়োগ।
প্রকল্প সংশ্লিষ্ট একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ২৭ টি ওয়ার্ডে অন্তত ১২ লাখ লোক বসবাস করেন। তাঁদের সরকারি স্বাস্থ্যসেবা পেতে নগরের মধ্যে জেনারেল ( সদর) হাসপাতাল আছে। এছাড়াও রাজেশ্বরী মা ও শিশু হাসপাতাল, যক্ষা হাসপাতাল। নগরের বেশির ভাগ লোক বেসরকারি ও ব্যক্তি মালিকানাধীন হাসপাতালের ওপর নির্ভরশীল। এ অবস্থায় সিটির বেশিরভাগ রোগীকে প্রাইভেট হাসপাতালে যেতে হয়। এতে ব্যয় বেশি হয়। স্বাস্থ্যখাতে ব্যয় কমাতে সিটি করপোরেশন ৫০ শয্যার হাসপাতাল করার উদ্যোগ নিয়েছে। যেহেতু হাসপাতাল করতে ভূমি অধিগ্রহণের বিষয় জড়িত নেই, তাই দ্রুত এই প্রকল্প হবে।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্রশাসক যুগ্ম সচিব মো. শাহ আলম বলেন, আমরা হাসপাতাল করবই। সেজন্য বিভিন্ন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। নগরবাসীকে আমরা উন্নতমানের স্বাস্থ্যসেবা দিতে চাই।