বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

যুক্তিহীন জীবন অসুন্দর। একজন ব্যক্তিকে যুক্তি দিয়ে কথা বলতে হবে। যুক্তির লড়াইয়ে মেতে থাকলে সমস্যার সমাধান হবে। একজন ভালো বিতার্কিক যুক্তি দিয়ে কথা বলেন। সুন্দর উপস্থাপনা করেন। বিতর্ক সেই পথ বাতলে দেয়। আর ভালো বিতার্কিক হতে হলে প্রচুর পড়তে হবে। চারপাশ সম্পর্কে জানতে হবে। যুক্তি খন্ডন করতে হবে। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে। ছাত্রজীবনের ভালো বিতার্কিকরা পড়াশোনা শেষে কর্পোরেট দুনিয়ায় বিভিন্ন চাকরিতে ভালো করছে। উন্নত জীবন গড়ছে। বিতর্ক উন্নয়ন জীবন গড়ার সৃজনীশক্তি।

আজ রোববার সকালে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাউন্টিং ক্লাবের উদ্যোগে আয়োজিত এক বিতর্ক কর্মশালায় বক্তারা এসব কথা বলেন। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস (এআইএস) বিভাগের সহশিক্ষা কার্যক্রমের সংগঠন একাউন্টিং ক্লাব।
বেলা সাড়ে ১১ টায় ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের তৃতীয় তলার কনফারেন্স কক্ষে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহম্মদ আহসান উল্যাহ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন একাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম, জ্যৈষ্ঠ অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ চন্দ্র দেব, সহযোগী অধ্যাপক শুভ ব্রত সাহা। কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন অ্যাকাউন্টিং ক্লাবের বিতর্ক শাখার সমন্বয়ক ও এআইএস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ফাহমিদা বেগম।
কর্মশালায় মূল বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটির সাবেক সভাপতি ও কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী দীপ্ত ব্রত দাস।

কর্মশালায় দীপ্ত ব্রত দাস বলেন, বিতর্ক করতে হলে চারপাশ সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। সুন্দর বাচনভঙ্গি, বিশুদ্ধ উচ্চারণ থাকতে হবে। বিতর্কের কৌশল, উপস্থাপনা ও যুক্তি প্রদর্শনের বিভিন্ন দিক নিয়ে জানতে হবে।
ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণকারীদের বিতর্কের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হয়। এতে কীভাবে ডিবেট পরিচালনা করতে হয়, পক্ষ ও বিপক্ষ দলের করণীয় কী, এবং কীভাবে যুক্তি বা বক্তব্যের ভিত্তি তৈরি করা যায় সে বিষয়ে বিস্তারিত দিক নির্দেশনা প্রদান করা হয়। অর্থাৎ, বিতর্কেও মূলকাঠামো ও কৌশল সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের সার্বিক ধারণা দেওয়া হয় এ কর্মশালায়।
একাউন্টিং ক্লাবের ডিবেট উইং-এর সহ-সমন্বয়ক সুনেহরা রহমান বলেন,'ডিবেট শুধু প্রতিযোগিতা নয়, এটি চিন্তা ও প্রকাশের এক সুন্দর অনুশীলন। আজকের এই ওয়ার্কশপের মাধ্যমে আমরা শিক্ষার্থীদের যুক্তি উপস্থাপন ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধিতে কাজ করেছি।'
অ্যাকাউন্টিং ক্লাবের বিতর্ক শাখার সমন্বয়ক ফাহমিদা বেগম বলেন, ভালো বিতর্ক করতে হলে প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই। বিভাগের শিক্ষার্থীদের যুক্তিবাদী করতে আমরা কর্মশালা করেছি। এই ধরণের ছোট ছোট কর্মশালা বিতার্কিকদের মেধা , দক্ষতা ও যুক্তির পথ মসৃণ করবে।

যুক্তিহীন জীবন অসুন্দর। একজন ব্যক্তিকে যুক্তি দিয়ে কথা বলতে হবে। যুক্তির লড়াইয়ে মেতে থাকলে সমস্যার সমাধান হবে। একজন ভালো বিতার্কিক যুক্তি দিয়ে কথা বলেন। সুন্দর উপস্থাপনা করেন। বিতর্ক সেই পথ বাতলে দেয়। আর ভালো বিতার্কিক হতে হলে প্রচুর পড়তে হবে। চারপাশ সম্পর্কে জানতে হবে। যুক্তি খন্ডন করতে হবে। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে। ছাত্রজীবনের ভালো বিতার্কিকরা পড়াশোনা শেষে কর্পোরেট দুনিয়ায় বিভিন্ন চাকরিতে ভালো করছে। উন্নত জীবন গড়ছে। বিতর্ক উন্নয়ন জীবন গড়ার সৃজনীশক্তি।

আজ রোববার সকালে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাউন্টিং ক্লাবের উদ্যোগে আয়োজিত এক বিতর্ক কর্মশালায় বক্তারা এসব কথা বলেন। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস (এআইএস) বিভাগের সহশিক্ষা কার্যক্রমের সংগঠন একাউন্টিং ক্লাব।
বেলা সাড়ে ১১ টায় ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের তৃতীয় তলার কনফারেন্স কক্ষে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহম্মদ আহসান উল্যাহ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন একাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম, জ্যৈষ্ঠ অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ চন্দ্র দেব, সহযোগী অধ্যাপক শুভ ব্রত সাহা। কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন অ্যাকাউন্টিং ক্লাবের বিতর্ক শাখার সমন্বয়ক ও এআইএস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ফাহমিদা বেগম।
কর্মশালায় মূল বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটির সাবেক সভাপতি ও কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী দীপ্ত ব্রত দাস।

কর্মশালায় দীপ্ত ব্রত দাস বলেন, বিতর্ক করতে হলে চারপাশ সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। সুন্দর বাচনভঙ্গি, বিশুদ্ধ উচ্চারণ থাকতে হবে। বিতর্কের কৌশল, উপস্থাপনা ও যুক্তি প্রদর্শনের বিভিন্ন দিক নিয়ে জানতে হবে।
ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণকারীদের বিতর্কের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হয়। এতে কীভাবে ডিবেট পরিচালনা করতে হয়, পক্ষ ও বিপক্ষ দলের করণীয় কী, এবং কীভাবে যুক্তি বা বক্তব্যের ভিত্তি তৈরি করা যায় সে বিষয়ে বিস্তারিত দিক নির্দেশনা প্রদান করা হয়। অর্থাৎ, বিতর্কেও মূলকাঠামো ও কৌশল সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের সার্বিক ধারণা দেওয়া হয় এ কর্মশালায়।
একাউন্টিং ক্লাবের ডিবেট উইং-এর সহ-সমন্বয়ক সুনেহরা রহমান বলেন,'ডিবেট শুধু প্রতিযোগিতা নয়, এটি চিন্তা ও প্রকাশের এক সুন্দর অনুশীলন। আজকের এই ওয়ার্কশপের মাধ্যমে আমরা শিক্ষার্থীদের যুক্তি উপস্থাপন ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধিতে কাজ করেছি।'
অ্যাকাউন্টিং ক্লাবের বিতর্ক শাখার সমন্বয়ক ফাহমিদা বেগম বলেন, ভালো বিতর্ক করতে হলে প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই। বিভাগের শিক্ষার্থীদের যুক্তিবাদী করতে আমরা কর্মশালা করেছি। এই ধরণের ছোট ছোট কর্মশালা বিতার্কিকদের মেধা , দক্ষতা ও যুক্তির পথ মসৃণ করবে।