প্রেস বিজ্ঞপ্তি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই অভ্যুত্থান: গণতান্ত্রিক বিকাশে ছাত্র-জনতার ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রোববার সকাল ১০টায় প্রশাসনিক ভবনের ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপনের অংশ হিসেবে এই সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ হায়দার আলী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাসুদা কামাল। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংখ্যা বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মঈনুল ইসলাম এবং গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. গীতি আরা নাসরীন। সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মুতাসিম বিল্লাহ। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মোহাম্মদ এমদাদুল হক এই তথ্য জানান।
প্রধান অতিথি মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ হায়দার আলী বলেন, এই আন্দোলন ছিল একটা স্বৈরাচার বনাম সারা দেশ। সারা জাতি একত্রিত হয়েছিলো এই স্বৈরাচার পতনের আন্দোলনে। এমন সন্ধিক্ষণ পৃথিবীতে খুব কমই হয়। এই আন্দোলনে প্রাইমারির শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে রিকশাচালক, দিনমজুর সবাই অংশগ্রহণ করেছিলো তাদের নিজেদের অন্তরের একটা আকাঙ্খা থেকে যা ছিল মিথ্যাচার, অন্যায় ও অপশাসনের বিরুদ্ধে। ছাত্র-জনতার ত্যাগের বিনিময়ে একজন স্বৈরশাসকের পতন ঘটলেও বিগত ১৬/১৭ বছরে তারা সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে যে শিকড় বিস্তার করেছিলো তা উপড়ে ফেলা সম্ভব হয়নি। এ কারণেই স্বৈরাচার পতনের ১ বছর পরেও আমরা তেমন কোনো সুফল দেখতে পাচ্ছি না। আমি তরুণদের বলবো আপনারা সচেতন হোন। আমি আশাবাদী আপনাদের নেতৃত্বে দেশে সুন্দর গণতান্ত্রিক পরিবেশ সৃষ্টি হবে। দেশকে ভালোবাসে এমন মানুষ থাকবে নেতৃত্বে।
বিশেষ অতিথি মাননীয় উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাসুদা কামাল বলেন, জুলাইর আগে আমাদের যে অখন্ড ঐক্য সৃষ্টি হয়েছিল, তার ভিত্তিতেই আমাদের বিপ্লবটা সম্ভব হয়েছিল। সেটি সাময়িক সময়ের জন্য স্থায়ী হয়েছিল, তবে এখন ওই ঐক্যটায় ফাটল ধরেছে, অখন্ড শক্তি হিসেবে স্থায়ী হয়নি, যা একটি অশনিসংকেত দেশের জন্য। আজকের যে বিষয়ে সেমিনারের আয়োজন করা হয়েছে তা গনতান্ত্রিক বিকাশের জন্য। এই গনতান্ত্রিক বিকাশের জন্য দুটি দিক রয়েছে একটি হলো মুল্যবোধগত এবং অন্যটি প্রায়োগিক দিক। মুল্যবোধগত দিক আসে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে আর প্রায়োগিক দিক হলো নলেজের প্রতি কমিটমেন্ট।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই অভ্যুত্থান: গণতান্ত্রিক বিকাশে ছাত্র-জনতার ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রোববার সকাল ১০টায় প্রশাসনিক ভবনের ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপনের অংশ হিসেবে এই সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ হায়দার আলী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাসুদা কামাল। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংখ্যা বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মঈনুল ইসলাম এবং গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. গীতি আরা নাসরীন। সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মুতাসিম বিল্লাহ। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মোহাম্মদ এমদাদুল হক এই তথ্য জানান।
প্রধান অতিথি মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ হায়দার আলী বলেন, এই আন্দোলন ছিল একটা স্বৈরাচার বনাম সারা দেশ। সারা জাতি একত্রিত হয়েছিলো এই স্বৈরাচার পতনের আন্দোলনে। এমন সন্ধিক্ষণ পৃথিবীতে খুব কমই হয়। এই আন্দোলনে প্রাইমারির শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে রিকশাচালক, দিনমজুর সবাই অংশগ্রহণ করেছিলো তাদের নিজেদের অন্তরের একটা আকাঙ্খা থেকে যা ছিল মিথ্যাচার, অন্যায় ও অপশাসনের বিরুদ্ধে। ছাত্র-জনতার ত্যাগের বিনিময়ে একজন স্বৈরশাসকের পতন ঘটলেও বিগত ১৬/১৭ বছরে তারা সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে যে শিকড় বিস্তার করেছিলো তা উপড়ে ফেলা সম্ভব হয়নি। এ কারণেই স্বৈরাচার পতনের ১ বছর পরেও আমরা তেমন কোনো সুফল দেখতে পাচ্ছি না। আমি তরুণদের বলবো আপনারা সচেতন হোন। আমি আশাবাদী আপনাদের নেতৃত্বে দেশে সুন্দর গণতান্ত্রিক পরিবেশ সৃষ্টি হবে। দেশকে ভালোবাসে এমন মানুষ থাকবে নেতৃত্বে।
বিশেষ অতিথি মাননীয় উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাসুদা কামাল বলেন, জুলাইর আগে আমাদের যে অখন্ড ঐক্য সৃষ্টি হয়েছিল, তার ভিত্তিতেই আমাদের বিপ্লবটা সম্ভব হয়েছিল। সেটি সাময়িক সময়ের জন্য স্থায়ী হয়েছিল, তবে এখন ওই ঐক্যটায় ফাটল ধরেছে, অখন্ড শক্তি হিসেবে স্থায়ী হয়নি, যা একটি অশনিসংকেত দেশের জন্য। আজকের যে বিষয়ে সেমিনারের আয়োজন করা হয়েছে তা গনতান্ত্রিক বিকাশের জন্য। এই গনতান্ত্রিক বিকাশের জন্য দুটি দিক রয়েছে একটি হলো মুল্যবোধগত এবং অন্যটি প্রায়োগিক দিক। মুল্যবোধগত দিক আসে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে আর প্রায়োগিক দিক হলো নলেজের প্রতি কমিটমেন্ট।