• কুমিল্লা সিটি করপোরেশন
  • কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
  • আদর্শ সদর
  • বরুড়া
  • লাকসাম
  • দাউদকান্দি
  • আরও
    • চৌদ্দগ্রাম
    • সদর দক্ষিণ
    • নাঙ্গলকোট
    • বুড়িচং
    • ব্রাহ্মণপাড়া
    • মনোহরগঞ্জ
    • লালমাই
    • চান্দিনা
    • মুরাদনগর
    • দেবীদ্বার
    • হোমনা
    • মেঘনা
    • তিতাস
  • সর্বশেষ
  • রাজনীতি
  • বাংলাদেশ
  • অপরাধ
  • বিশ্ব
  • বাণিজ্য
  • মতামত
  • খেলা
  • বিনোদন
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • ইপেপার
  • ইপেপার
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
স্বত্ব: ©️ আমার শহর

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. গাজীউল হক ভূঁইয়া ( সোহাগ)।

নাহার প্লাজা, কান্দিরপাড়, কুমিল্লা-৩৫০০

ই-মেইল: [email protected]

ফোন: 01716197760

> কুমিল্লা জেলা
> কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ও মানবিক অনুষদের মেধাবী ও অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
প্রকাশ : ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৭: ৫১
logo

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ও মানবিক অনুষদের মেধাবী ও অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

প্রকাশ : ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৭: ৫১
Photo

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ও মানবিক অনুষদের দুইটি বিভাগের ১২ জন মেধাবী ও অসচ্ছল শিক্ষার্থীকে বৃত্তি প্রদান করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

সোমবার আজ সকাল দুপুর আড়াইটার দিকে ইংরেজি বিভাগের ২০৮ নম্বর কক্ষে শিক্ষার্থীদের মাঝে বৃত্তি প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানের সঞ্চালনায় ছিলেন ইংরেজি বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ রাজিব এবং একই বিভাগের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী পূর্ণি আক্তার।

অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন কলা ও মানবিক অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. বনানী বিশ্বাস। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী। এছাড়াও ইংরেজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. এম. এম. শরিফুল করীম, বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ শামসুজ্জামান মিলকী এবং অন্যান্য শিক্ষকসহ শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ শামসুজ্জামান মিলকী বলেন, 'আজকে যারা বৃত্তিপ্রাপ্ত হয়েছেন এটা একটা বড় ধরনের স্বীকৃতি। আমাদের একজন শিক্ষার্থী বলে গেলেন সে অনেকদিন যাবৎ প্রথম হওয়ার চেষ্টা করেছে কিন্তু পারেনি, অবশেষে সে প্রথম হয়েছে। তার এই কথার মধ্যেই আজকের এই অনুষ্ঠানের শক্তি, অনুপ্রেরণা রয়েছে। আমি ভিসি স্যারকে ধন্যবাদ জানাই এই বৃত্তির ব্যবস্থা করার জন্য। এই বৃত্তি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ও অনুপস্থিত সকলকে অনুপ্রেরণা দিবে।'

ইংরেজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. এম. এম. শরিফুল করীম বলেন, 'আমরা সবাই জানি মানুষ স্বভাবতই স্বীকৃতি পেতে পছন্দ করে। আর্থিক সহযোগিতা বা আর্থিক এওয়ার্ড সবচেয়ে বড় বিষয় নয়। বড় কথা হচ্ছে আমি যে কষ্ট করেছি তার স্বীকৃতি সবাই মিলে আমাকে দিচ্ছে। আমরা যারা দর্শক সারিতে বসে আছি আমরাও এরকম স্বীকৃতি পাওয়ার প্রেরণা অনুভব করি। এখানে দুইটা বিষয় হচ্ছে মেধা ও অসচ্ছল। অসচ্ছল বিষয়টি সাময়িক। আজকে আমি সমস্যায় আছি কালকে সমস্যা নাও থাকতে পারে। আজকে মূলত মেধার স্বীকৃতি আনুষ্ঠানিকভাবে দেওয়া হয়েছে।'

প্রধান অতিথি অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী বলেন, 'যারা আজকে এই বৃত্তি পেল তারা একটা চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়ে গেল, আমি চাই তারা আগামী বছরগুলোতেও তাদের সাফল্য ধরে রাখুক। এই মেধাবীদের সাথে আরও শিক্ষার্থী যুক্ত হবে এই প্রতিযোগিতায়। আর এভাবেই একটা প্রতিষ্ঠান মেধাবীদের দ্বারা পূর্ণ হবে।'

এছাড়াও তিনি বলেন, 'সামান্য এইটুকু টাকা তোমরা হয়তো টিউশনি করেই ইনকাম করতে পার। কিন্তু এই টাকা সেই টাকা নয়। এই টাকাটা তোমরা বন্ধুদের সাথে চা, মিষ্টি খেয়ে উড়িয়ে দিয়োনা, চেষ্টা করবে এই টাকা দিয়ে কিছু বই কেনার এবং এর থেকে সামান্য একটা অংশ বাবা-মাকে দেয়ার।'

অনুষ্ঠানের সভাপতি কলা ও মানবিক অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. বনানী বিশ্বাস বলেন, 'কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় কয়েক বছর ধরে আস্তে আস্তে এধরনের স্কলারশিপ চালু করে আসছে। কিন্তু সুনির্দিষ্ট নীতিমালা না থাকার কারণে প্রতিবছর স্কলারশিপ দেওয়ার সময় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতো। এবার উপাচার্য স্যার নির্দিষ্ট নীতিমালা দাঁড় করিয়েছেন, যেটা অত্যন্ত স্ট্যান্ডার্ড। শিক্ষার্থীদের জন্য স্কলারশিপ ও শিক্ষকদের জন্য প্রণোদনার বিষয়ে যে নীতিমালা তৈরি করা হয়েছে, তা যদি সিন্ডিকেটে অনুমোদন করানো যায়। তবে পরবর্তী বছরগুলোতে শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ ও শিক্ষকদের প্রণোদনা প্রদানে অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।'

Thumbnail image

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ও মানবিক অনুষদের দুইটি বিভাগের ১২ জন মেধাবী ও অসচ্ছল শিক্ষার্থীকে বৃত্তি প্রদান করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

সোমবার আজ সকাল দুপুর আড়াইটার দিকে ইংরেজি বিভাগের ২০৮ নম্বর কক্ষে শিক্ষার্থীদের মাঝে বৃত্তি প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানের সঞ্চালনায় ছিলেন ইংরেজি বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ রাজিব এবং একই বিভাগের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী পূর্ণি আক্তার।

অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন কলা ও মানবিক অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. বনানী বিশ্বাস। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী। এছাড়াও ইংরেজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. এম. এম. শরিফুল করীম, বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ শামসুজ্জামান মিলকী এবং অন্যান্য শিক্ষকসহ শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ শামসুজ্জামান মিলকী বলেন, 'আজকে যারা বৃত্তিপ্রাপ্ত হয়েছেন এটা একটা বড় ধরনের স্বীকৃতি। আমাদের একজন শিক্ষার্থী বলে গেলেন সে অনেকদিন যাবৎ প্রথম হওয়ার চেষ্টা করেছে কিন্তু পারেনি, অবশেষে সে প্রথম হয়েছে। তার এই কথার মধ্যেই আজকের এই অনুষ্ঠানের শক্তি, অনুপ্রেরণা রয়েছে। আমি ভিসি স্যারকে ধন্যবাদ জানাই এই বৃত্তির ব্যবস্থা করার জন্য। এই বৃত্তি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ও অনুপস্থিত সকলকে অনুপ্রেরণা দিবে।'

ইংরেজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. এম. এম. শরিফুল করীম বলেন, 'আমরা সবাই জানি মানুষ স্বভাবতই স্বীকৃতি পেতে পছন্দ করে। আর্থিক সহযোগিতা বা আর্থিক এওয়ার্ড সবচেয়ে বড় বিষয় নয়। বড় কথা হচ্ছে আমি যে কষ্ট করেছি তার স্বীকৃতি সবাই মিলে আমাকে দিচ্ছে। আমরা যারা দর্শক সারিতে বসে আছি আমরাও এরকম স্বীকৃতি পাওয়ার প্রেরণা অনুভব করি। এখানে দুইটা বিষয় হচ্ছে মেধা ও অসচ্ছল। অসচ্ছল বিষয়টি সাময়িক। আজকে আমি সমস্যায় আছি কালকে সমস্যা নাও থাকতে পারে। আজকে মূলত মেধার স্বীকৃতি আনুষ্ঠানিকভাবে দেওয়া হয়েছে।'

প্রধান অতিথি অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী বলেন, 'যারা আজকে এই বৃত্তি পেল তারা একটা চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়ে গেল, আমি চাই তারা আগামী বছরগুলোতেও তাদের সাফল্য ধরে রাখুক। এই মেধাবীদের সাথে আরও শিক্ষার্থী যুক্ত হবে এই প্রতিযোগিতায়। আর এভাবেই একটা প্রতিষ্ঠান মেধাবীদের দ্বারা পূর্ণ হবে।'

এছাড়াও তিনি বলেন, 'সামান্য এইটুকু টাকা তোমরা হয়তো টিউশনি করেই ইনকাম করতে পার। কিন্তু এই টাকা সেই টাকা নয়। এই টাকাটা তোমরা বন্ধুদের সাথে চা, মিষ্টি খেয়ে উড়িয়ে দিয়োনা, চেষ্টা করবে এই টাকা দিয়ে কিছু বই কেনার এবং এর থেকে সামান্য একটা অংশ বাবা-মাকে দেয়ার।'

অনুষ্ঠানের সভাপতি কলা ও মানবিক অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. বনানী বিশ্বাস বলেন, 'কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় কয়েক বছর ধরে আস্তে আস্তে এধরনের স্কলারশিপ চালু করে আসছে। কিন্তু সুনির্দিষ্ট নীতিমালা না থাকার কারণে প্রতিবছর স্কলারশিপ দেওয়ার সময় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতো। এবার উপাচার্য স্যার নির্দিষ্ট নীতিমালা দাঁড় করিয়েছেন, যেটা অত্যন্ত স্ট্যান্ডার্ড। শিক্ষার্থীদের জন্য স্কলারশিপ ও শিক্ষকদের জন্য প্রণোদনার বিষয়ে যে নীতিমালা তৈরি করা হয়েছে, তা যদি সিন্ডিকেটে অনুমোদন করানো যায়। তবে পরবর্তী বছরগুলোতে শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ ও শিক্ষকদের প্রণোদনা প্রদানে অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।'

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

১

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যলয়ের শিক্ষার্থী ও মা হত্যাকাণ্ড; আসামির ফাঁসির দাবি

২

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে কুকসুর পূর্ণাঙ্গ রোডম্যাপের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

৩

নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরাণী

৪

দেবীদ্বারে ১০০ শয্যার হাসপাতালকে মেডিকেল কলেজে রূপান্তরের আশ্বাস

৫

নওয়াব ফয়জুন্নেছার ১২২ তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

সম্পর্কিত

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যলয়ের  শিক্ষার্থী ও মা হত্যাকাণ্ড; আসামির ফাঁসির দাবি

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যলয়ের শিক্ষার্থী ও মা হত্যাকাণ্ড; আসামির ফাঁসির দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে কুকসুর পূর্ণাঙ্গ রোডম্যাপের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে কুকসুর পূর্ণাঙ্গ রোডম্যাপের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

১৩ ঘণ্টা আগে
নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরাণী

নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরাণী

১৬ ঘণ্টা আগে
দেবীদ্বারে ১০০ শয্যার হাসপাতালকে মেডিকেল কলেজে রূপান্তরের আশ্বাস

দেবীদ্বারে ১০০ শয্যার হাসপাতালকে মেডিকেল কলেজে রূপান্তরের আশ্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে