আবদুল্লাহ আল মারুফ
কুমিল্লায় মধ্যরাতে সরকারবিরোধী ঝটিকা মিছিল দিয়ে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছেন আওয়ামী লীগের ৮ নেতাকর্মী। রোববার রাত দেড়টার দিকে নগরীর শাসনগাছা এলাকায় তারা ঝটিকা মিছিল দেয়। পরে রাতভর এবং সোমবার কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ নগরীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন-নগরীর চাঁনপুর এলাকার আলী আশরাফের ছেলে মো. আরিফ, মোগলটুলির আব্দুল মান্নানের ছেলে আব্দুল হান্নান প্রকাশ আদি, ছোটরার প্রয়াত আবদুল মান্নান ভূঁইয়ার ছেলে একেএম মনিরুজ্জামান ভূঁইয়া ওরফে কিশোর, সদর উপজেলার তৈলকুপী গ্রামের ফজলু মিয়া ওরফে টুকু মিয়ার ছেলে মোস্তফা, কালিরবাজার ইউনিয়নের রাইচৌর গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে মো. কবির হোসেন, বরুড়ার ঝলম গ্রামের মিজানুর রহমানের ছেলে আরিফুল ইসলাম, বুড়িচংয়ের বানতি গ্রামের আবুল হাশেমের ছেলে জাহিদুল হাসান রিমন ও দেবিদ্বারের চাপানগর গ্রামের বালাই চন্দ্র সাহার ছেলে পিয়েল চন্দ্র সাহা।
ঝটিকা মিছিল শেষে ২ মিনিটের মধ্যেই মিছিলে অংশ নেয়া নেতাকর্মীরা সটকে পড়ে। মিছিলের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে তাদের বলতে শোনা গেছে, 'অবৈধ সরকার মানি না মানি না', 'শেখ হাসিনা বীরের বেশে আসবে ফিরে বাংলাদেশে,' আ.ক.ম বাহার বীরের বেশে আসবে ফিরে বাংলাদেশে'- ইত্যাদি।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিনুল ইসলাম বলেন, গ্রেপ্তারকৃতরা মহানগর আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের ওয়ার্ড পর্যায়ের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তাদের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় পুলিশ লাইনে এবং আলেখারচর এলাকায় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। সোমবার দুপুরে তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে কুমিল্লা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
কুমিল্লায় মধ্যরাতে সরকারবিরোধী ঝটিকা মিছিল দিয়ে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছেন আওয়ামী লীগের ৮ নেতাকর্মী। রোববার রাত দেড়টার দিকে নগরীর শাসনগাছা এলাকায় তারা ঝটিকা মিছিল দেয়। পরে রাতভর এবং সোমবার কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ নগরীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন-নগরীর চাঁনপুর এলাকার আলী আশরাফের ছেলে মো. আরিফ, মোগলটুলির আব্দুল মান্নানের ছেলে আব্দুল হান্নান প্রকাশ আদি, ছোটরার প্রয়াত আবদুল মান্নান ভূঁইয়ার ছেলে একেএম মনিরুজ্জামান ভূঁইয়া ওরফে কিশোর, সদর উপজেলার তৈলকুপী গ্রামের ফজলু মিয়া ওরফে টুকু মিয়ার ছেলে মোস্তফা, কালিরবাজার ইউনিয়নের রাইচৌর গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে মো. কবির হোসেন, বরুড়ার ঝলম গ্রামের মিজানুর রহমানের ছেলে আরিফুল ইসলাম, বুড়িচংয়ের বানতি গ্রামের আবুল হাশেমের ছেলে জাহিদুল হাসান রিমন ও দেবিদ্বারের চাপানগর গ্রামের বালাই চন্দ্র সাহার ছেলে পিয়েল চন্দ্র সাহা।
ঝটিকা মিছিল শেষে ২ মিনিটের মধ্যেই মিছিলে অংশ নেয়া নেতাকর্মীরা সটকে পড়ে। মিছিলের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে তাদের বলতে শোনা গেছে, 'অবৈধ সরকার মানি না মানি না', 'শেখ হাসিনা বীরের বেশে আসবে ফিরে বাংলাদেশে,' আ.ক.ম বাহার বীরের বেশে আসবে ফিরে বাংলাদেশে'- ইত্যাদি।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিনুল ইসলাম বলেন, গ্রেপ্তারকৃতরা মহানগর আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের ওয়ার্ড পর্যায়ের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তাদের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় পুলিশ লাইনে এবং আলেখারচর এলাকায় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। সোমবার দুপুরে তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে কুমিল্লা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এদিন হারুনের এসব সম্পদ জব্দের আবেদন করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন।
১২ দিন আগে