চৌদ্দগ্রাম প্রতিনিধি
গভীর রাতে খামারের কর্মচারীদের বেঁধে ৫টি গরু চুরি করে নিয়ে গেছে চোরের দল। গরু চুরির ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার কাশিনগর ইউনিয়নের বসন্তপুর এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। বৃহস্পতিবার (০৬ মার্চ) ভিডিওটি ভাইরাল হতে থাকে। পরে বিষয়টি সবার নজরে আসে। এ ঘটনায় খামারের মালিক বাদী হয়ে চৌদ্দগ্রাম থানায় মামলা দায়ের করেছেন। চুরি হওয়া গরুর মালিক হানিফ মিয়া। তিনি চৌদ্দগ্রাম উপজেলার বসন্তপুর এলাকার বাসিন্দা। তিনি একজন মাংস ব্যবসায়ী।
ভাইরাল ওই সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, গামছা দিয়ে মাথা বাঁধা এক চোর প্রথমে খামারটিতে প্রবেশ করে একটি গরু টেনে বের করছেন। এসময় খামারে প্রবেশ করেন গামছা দিয়ে মুখ ঢাকা আরও দুই চোর। এসময় খামারের ডান পাশের খাটের ওপর মশারির নীচ থেকে বৃদ্ধ লোক বের হতে চেষ্টা করলে তাকে ভয়ভীতি দেখাতে থাকেন চোর চক্র। রশি দিয়ে হাত-পা বেঁধে ফেলে রাখেন খাটে। পরে একে একে আরও ৪টি গরু নিয়ে পালিয়ে যায় চক্রটি। এ ঘটনার পরদিন চৌদ্দগ্রাম থানায় মামলা দায়ের করেছেন খামারের মালিক হানিফ।
খামারটির মালিক মো. হানিফ মিয়া জানান, খামারে গরুগুলো রেখে বসন্তপুর বাজারে জবাই করে মাংস বিক্রি করেন। রোজার আগের দিন ১ মার্চ রাতে তার খামারের দুই কর্মচারী ইদ্রিস ও রানা খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। রাত তিনটার দিকে একদল চোর খামারে প্রবেশ করে খাটে শুয়ে থাকা খামারের দুই কর্মচারী ইদ্রিস ও রানার হাত-পা বেঁধে ফেলে। খামারে থাকা ৭টি গরুর মধ্যে একে একে তারা ৫টি গরু চুরি করে নিয়ে যায়। গরুগুলোর মূল্য সাড়ে ৮ লাখ টাকা।
চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিলাল উদ্দিন বলেন, খামারের মালিক মামলা করেছেন। পুলিশ তদন্ত করছে। চোর চক্রকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার জোর চেষ্টা চলছে।
গভীর রাতে খামারের কর্মচারীদের বেঁধে ৫টি গরু চুরি করে নিয়ে গেছে চোরের দল। গরু চুরির ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার কাশিনগর ইউনিয়নের বসন্তপুর এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। বৃহস্পতিবার (০৬ মার্চ) ভিডিওটি ভাইরাল হতে থাকে। পরে বিষয়টি সবার নজরে আসে। এ ঘটনায় খামারের মালিক বাদী হয়ে চৌদ্দগ্রাম থানায় মামলা দায়ের করেছেন। চুরি হওয়া গরুর মালিক হানিফ মিয়া। তিনি চৌদ্দগ্রাম উপজেলার বসন্তপুর এলাকার বাসিন্দা। তিনি একজন মাংস ব্যবসায়ী।
ভাইরাল ওই সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, গামছা দিয়ে মাথা বাঁধা এক চোর প্রথমে খামারটিতে প্রবেশ করে একটি গরু টেনে বের করছেন। এসময় খামারে প্রবেশ করেন গামছা দিয়ে মুখ ঢাকা আরও দুই চোর। এসময় খামারের ডান পাশের খাটের ওপর মশারির নীচ থেকে বৃদ্ধ লোক বের হতে চেষ্টা করলে তাকে ভয়ভীতি দেখাতে থাকেন চোর চক্র। রশি দিয়ে হাত-পা বেঁধে ফেলে রাখেন খাটে। পরে একে একে আরও ৪টি গরু নিয়ে পালিয়ে যায় চক্রটি। এ ঘটনার পরদিন চৌদ্দগ্রাম থানায় মামলা দায়ের করেছেন খামারের মালিক হানিফ।
খামারটির মালিক মো. হানিফ মিয়া জানান, খামারে গরুগুলো রেখে বসন্তপুর বাজারে জবাই করে মাংস বিক্রি করেন। রোজার আগের দিন ১ মার্চ রাতে তার খামারের দুই কর্মচারী ইদ্রিস ও রানা খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। রাত তিনটার দিকে একদল চোর খামারে প্রবেশ করে খাটে শুয়ে থাকা খামারের দুই কর্মচারী ইদ্রিস ও রানার হাত-পা বেঁধে ফেলে। খামারে থাকা ৭টি গরুর মধ্যে একে একে তারা ৫টি গরু চুরি করে নিয়ে যায়। গরুগুলোর মূল্য সাড়ে ৮ লাখ টাকা।
চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিলাল উদ্দিন বলেন, খামারের মালিক মামলা করেছেন। পুলিশ তদন্ত করছে। চোর চক্রকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার জোর চেষ্টা চলছে।
এদিন হারুনের এসব সম্পদ জব্দের আবেদন করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন।
১২ দিন আগে