নিজস্ব প্রতিবেদক
এবারের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডে কোন ধরনের ভেন্যু পরীক্ষাকেন্দ্র থাকছে না। গত কয়েকদিন ধরে বোর্ডের চেয়ারম্যান ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের নেতৃত্বে এই নিয়ে কাজ হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা যেন ব্যাহত না হয়, সেজন্য বোর্ড এই উদ্যোগ নিয়েছে। এতে করে পরীক্ষা পরিচালনায় গতি আসবে। বোর্ডের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন শিক্ষা সংশ্লিষ্টমহল।
বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, পরীক্ষা পরিচালনার নীতিমালা অনুযায়ী কেন্দ্র প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা নিজ প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষা দিতে পারবে না। এই নীতিমালা রক্ষার্থে কেন্দ্রস্থিত স্কুল/কলেজের শিক্ষার্থীদের নিজ কেন্দ্রের তত্ত্বাধানে নিকটবর্তী অন্য কোন প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য ভেন্যু কেন্দ্রের ব্যবস্থা করা হয়। একে ভেন্যুকেন্দ্র বলা হয়।
এদিকে পরীক্ষাকেন্দ্র পরিবর্তন নিয়ে কুমিল্লার বিভিন্ন স্থানে শিক্ষার্থী ও কলেজগুলোর মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। প্রত্যেকেই নিজেদের পছন্দের কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে চান।
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক রুনা নাছরীন বলেন, গত বছর এ বোর্ডে ১৯৫ টি পরীক্ষাকেন্দ্র ছিল। এর মধ্যে ১৬৭ টিই ছিল ভেন্যু কেন্দ্র। এ বছর চারটি পরীক্ষাকেন্দ্র কমানো হয়েছে। আবার চারটি বাড়ানো হয়েছে। আমরা চাই, কোন ধরনের ভেন্যু কেন্দ্র না থাকুক। সেজন্য কাজ চলছে। এ কথা বলতে পারি, এইচএসসিতে ভেন্যু কেন্দ্র থাকছে না।
এদিকে বোর্ডের এমন সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন শিক্ষা সংশ্লিষ্টমহল। তাঁরা বলেছেন, কলেজের পরীক্ষার সময় স্কুল বন্ধ রেখে পরীক্ষা নেওয়া ও স্কুলের পরীক্ষার সময় কলেজ বন্ধ রেখে ভেন্যুকেন্দ্র করা কোনভাবেই যুক্তিযুক্ত নয়। এতে করে অন্যান্য শ্রেণির পাঠদান ব্যাহত হয়। অনেক প্রতিষ্ঠানে আগে এইচএসসি, এসএসসি ও জেএসসি পরীক্ষা হতো। তিন পরীক্ষার চাপে একেকটি প্রতিষ্ঠানে পাঠদান হতো না। দেরিতে হলেও বোর্ড এই ধরনের সংস্কৃতি থেকে বের হচ্ছে। এখনই সময় বোর্ডকে এটা বাস্তবায়ন করার। রাজনৈতিক বিবেচনায় আগে পরীক্ষাকেন্দ্র ও ভেন্যুকেন্দ্র করা হতো। এখন কোন রাজনীতি নেই। এই সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে হবে। ভেন্যুকেন্দ্র হল নকলের কারখানা।
উল্লেখ, আগামী ২৬ জুন এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হবে। শেষ হবে ১০ আগস্ট। ২৬ জুন বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টায় বাংলা প্রথমপত্র পরীক্ষা দিয়ে এবারের এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হবে।
এবারের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডে কোন ধরনের ভেন্যু পরীক্ষাকেন্দ্র থাকছে না। গত কয়েকদিন ধরে বোর্ডের চেয়ারম্যান ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের নেতৃত্বে এই নিয়ে কাজ হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা যেন ব্যাহত না হয়, সেজন্য বোর্ড এই উদ্যোগ নিয়েছে। এতে করে পরীক্ষা পরিচালনায় গতি আসবে। বোর্ডের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন শিক্ষা সংশ্লিষ্টমহল।
বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, পরীক্ষা পরিচালনার নীতিমালা অনুযায়ী কেন্দ্র প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা নিজ প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষা দিতে পারবে না। এই নীতিমালা রক্ষার্থে কেন্দ্রস্থিত স্কুল/কলেজের শিক্ষার্থীদের নিজ কেন্দ্রের তত্ত্বাধানে নিকটবর্তী অন্য কোন প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য ভেন্যু কেন্দ্রের ব্যবস্থা করা হয়। একে ভেন্যুকেন্দ্র বলা হয়।
এদিকে পরীক্ষাকেন্দ্র পরিবর্তন নিয়ে কুমিল্লার বিভিন্ন স্থানে শিক্ষার্থী ও কলেজগুলোর মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। প্রত্যেকেই নিজেদের পছন্দের কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে চান।
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক রুনা নাছরীন বলেন, গত বছর এ বোর্ডে ১৯৫ টি পরীক্ষাকেন্দ্র ছিল। এর মধ্যে ১৬৭ টিই ছিল ভেন্যু কেন্দ্র। এ বছর চারটি পরীক্ষাকেন্দ্র কমানো হয়েছে। আবার চারটি বাড়ানো হয়েছে। আমরা চাই, কোন ধরনের ভেন্যু কেন্দ্র না থাকুক। সেজন্য কাজ চলছে। এ কথা বলতে পারি, এইচএসসিতে ভেন্যু কেন্দ্র থাকছে না।
এদিকে বোর্ডের এমন সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন শিক্ষা সংশ্লিষ্টমহল। তাঁরা বলেছেন, কলেজের পরীক্ষার সময় স্কুল বন্ধ রেখে পরীক্ষা নেওয়া ও স্কুলের পরীক্ষার সময় কলেজ বন্ধ রেখে ভেন্যুকেন্দ্র করা কোনভাবেই যুক্তিযুক্ত নয়। এতে করে অন্যান্য শ্রেণির পাঠদান ব্যাহত হয়। অনেক প্রতিষ্ঠানে আগে এইচএসসি, এসএসসি ও জেএসসি পরীক্ষা হতো। তিন পরীক্ষার চাপে একেকটি প্রতিষ্ঠানে পাঠদান হতো না। দেরিতে হলেও বোর্ড এই ধরনের সংস্কৃতি থেকে বের হচ্ছে। এখনই সময় বোর্ডকে এটা বাস্তবায়ন করার। রাজনৈতিক বিবেচনায় আগে পরীক্ষাকেন্দ্র ও ভেন্যুকেন্দ্র করা হতো। এখন কোন রাজনীতি নেই। এই সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে হবে। ভেন্যুকেন্দ্র হল নকলের কারখানা।
উল্লেখ, আগামী ২৬ জুন এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হবে। শেষ হবে ১০ আগস্ট। ২৬ জুন বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টায় বাংলা প্রথমপত্র পরীক্ষা দিয়ে এবারের এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হবে।