আমার শহর ডেস্ক

বেসরকারি খাতকে উৎসাহিত না করে কোনো খেলার উন্নয়ন চিন্তা করা সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন বয়সভিত্তিক ক্রিকেট টুর্নামেন্টের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের পরিচালক আসিফ আকবর।
আজ বুধবার উত্তরবঙ্গের খেলার মাঠগুলোর মানোন্নয়ন ও ব্যবহারযোগ্যতা বাড়াতে তিন দিনের পরিদর্শনে নীলফামারী জেলা স্টেডিয়াম ও মিনি স্টেডিয়াম পরিদর্শন শেষে এ মন্তব্য করেন তিনি।
আসিফ আকবর বলেন, ‘যারা একাডেমির সুবিধা পাচ্ছে না, তারা স্বেচ্ছাসেবীভাবে খেলায় নিয়োজিত। আমরা চাই, কোয়ালিফাইং রাউন্ড চালু হোক, নতুন টিম যুক্ত হোক, নতুন সংগঠক ও বিনিয়োগকারীর জন্ম হোক।
বেসরকারি খাতকে উৎসাহ না দিলে ৪৭ সালের পরের ক্লাবগুলোর ওপর নির্ভর করে কোনো খেলার উন্নয়ন সম্ভব নয়।’
তিনি আরো বলেন, ‘নীলফামারী স্টেডিয়ামকে সঠিকভাবে ব্যবহার করা গেলে খেলাধুলার উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখবে। এখানে কোনো ফুটবল টুর্নামেন্ট, ঢাকার কোনো লিগ বা ন্যাশনাল খেলা না হওয়ায় এত সুন্দর একটি মাঠ ফেলে রাখার মানে নেই। এনএসসি ও ডিএফএর ফুটবল ক্যালেন্ডার মিলিয়ে মাঠ ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে।
ফুটবল ও ক্রিকেট একই স্টেডিয়ামের আয়োজনের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘স্থায়ী উইকেটে ফুটবল খেললে উইকেটের ক্ষতির আশঙ্কা থাকে। এ জন্য সিনথেটিক টার্ফ বসানো হলে ফুটবল ও ক্রিকেট দুই খেলারই অসুবিধা হবে না। নীলফামারী ভেন্যুর ডরমিটরি, প্রেসবক্স, গ্যালারি, প্র্যাকটিস সুবিধাসহ জাতীয় লিগ বা বয়সভিত্তিক টুর্নামেন্ট আয়োজনের সব সুযোগই রয়েছে। সৈয়দপুর বিমানবন্দর কাছে থাকায় প্রয়োজনীয় ফ্যাসিলিটিও সহজ।
নারী ক্রিকেটারদের যৌন হয়রানির অভিযোগ তদন্তে গঠিত কমিটির অগ্রগতির বিষয়ে আসিফ বলেন, ‘আমরা আশা করছি, তদন্ত কমিটি আগামী ১৫ দিনের মধ্যেই তাদের প্রতিবেদন দিতে পারবে।’
৬৪ জেলার পুরনো অ্যাফিলিয়েট দলগুলোর প্রসঙ্গ তুলে তিনি বলেন, ‘তারা দীর্ঘদিন কোয়ালিফাইং রাউন্ডে না খেলায় নতুন খেলোয়াড় ও সংগঠক তৈরি ব্যাহত হচ্ছে। বাজেট পেলেও তা যথাযথভাবে ব্যবহার হয় না এবং বাজেটও যথেষ্ট নয়।

বেসরকারি খাতকে উৎসাহিত না করে কোনো খেলার উন্নয়ন চিন্তা করা সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন বয়সভিত্তিক ক্রিকেট টুর্নামেন্টের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের পরিচালক আসিফ আকবর।
আজ বুধবার উত্তরবঙ্গের খেলার মাঠগুলোর মানোন্নয়ন ও ব্যবহারযোগ্যতা বাড়াতে তিন দিনের পরিদর্শনে নীলফামারী জেলা স্টেডিয়াম ও মিনি স্টেডিয়াম পরিদর্শন শেষে এ মন্তব্য করেন তিনি।
আসিফ আকবর বলেন, ‘যারা একাডেমির সুবিধা পাচ্ছে না, তারা স্বেচ্ছাসেবীভাবে খেলায় নিয়োজিত। আমরা চাই, কোয়ালিফাইং রাউন্ড চালু হোক, নতুন টিম যুক্ত হোক, নতুন সংগঠক ও বিনিয়োগকারীর জন্ম হোক।
বেসরকারি খাতকে উৎসাহ না দিলে ৪৭ সালের পরের ক্লাবগুলোর ওপর নির্ভর করে কোনো খেলার উন্নয়ন সম্ভব নয়।’
তিনি আরো বলেন, ‘নীলফামারী স্টেডিয়ামকে সঠিকভাবে ব্যবহার করা গেলে খেলাধুলার উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখবে। এখানে কোনো ফুটবল টুর্নামেন্ট, ঢাকার কোনো লিগ বা ন্যাশনাল খেলা না হওয়ায় এত সুন্দর একটি মাঠ ফেলে রাখার মানে নেই। এনএসসি ও ডিএফএর ফুটবল ক্যালেন্ডার মিলিয়ে মাঠ ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে।
ফুটবল ও ক্রিকেট একই স্টেডিয়ামের আয়োজনের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘স্থায়ী উইকেটে ফুটবল খেললে উইকেটের ক্ষতির আশঙ্কা থাকে। এ জন্য সিনথেটিক টার্ফ বসানো হলে ফুটবল ও ক্রিকেট দুই খেলারই অসুবিধা হবে না। নীলফামারী ভেন্যুর ডরমিটরি, প্রেসবক্স, গ্যালারি, প্র্যাকটিস সুবিধাসহ জাতীয় লিগ বা বয়সভিত্তিক টুর্নামেন্ট আয়োজনের সব সুযোগই রয়েছে। সৈয়দপুর বিমানবন্দর কাছে থাকায় প্রয়োজনীয় ফ্যাসিলিটিও সহজ।
নারী ক্রিকেটারদের যৌন হয়রানির অভিযোগ তদন্তে গঠিত কমিটির অগ্রগতির বিষয়ে আসিফ বলেন, ‘আমরা আশা করছি, তদন্ত কমিটি আগামী ১৫ দিনের মধ্যেই তাদের প্রতিবেদন দিতে পারবে।’
৬৪ জেলার পুরনো অ্যাফিলিয়েট দলগুলোর প্রসঙ্গ তুলে তিনি বলেন, ‘তারা দীর্ঘদিন কোয়ালিফাইং রাউন্ডে না খেলায় নতুন খেলোয়াড় ও সংগঠক তৈরি ব্যাহত হচ্ছে। বাজেট পেলেও তা যথাযথভাবে ব্যবহার হয় না এবং বাজেটও যথেষ্ট নয়।