আমার শহর ডেস্ক
পল্টন শহীদ ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী জাতীয় হ্যান্ডবল স্টেডিয়ামে তখন শেষ বাঁশি বেজে গেছে। বাংলাদেশ পুলিশের হ্যান্ডবল খেলোয়াড় তানজিমা আক্তার কোর্টে দারুণ লড়াকু ভঙ্গিতে প্রতিপক্ষকে সামলেছেন মাত্রই, কিন্তু মাঠের বাইরে তাঁর আরও বড় এক দায়িত্ব যে অপেক্ষা করছে! খেলা শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই সতীর্থদের হাত থেকে ১১ মাস বয়সী ছেলে তাওহিদুল কবিরকে নিজের কোলে নিতে ছুটে গেলেন তানজিমা।
কুমিল্লার মেয়ে তানজিমা পুলিশে যোগদেন ২০১৭ সালে। তবে হ্যান্ডবলে তাঁর পথচলা শুরু হয় ২০২০ সালে। খুব অল্প সময়েই তিনি হয়ে ওঠেন দলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়। তানজিমার স্বামী তানভীর আহমেদও পুলিশে চাকরি করেন, বর্তমানে ৯৯৯-এর দায়িত্বে আছেন তিনি। ম্যাচের সময় বা অনুশীলনের ফাঁকে ছেলে তাওহিদকে মূলত তার বাবাই দেখাশোনা করেন। সন্তানকে রেখে মাঠে নামতে কেমন লাগে? তানজিমা বলেন, 'বাবুকে রেখে খেলতে কষ্ট হয়, তবে কিছু করার নেই। মানিয়ে নিতে হয়। মা হওয়ার পর মাতৃত্বকালীন ছুটি কাটিয়ে মাঠে ফেরাটা সহজ ছিল না। তানজিমার জন্য। ছোট্ট ছেলের কান্না শুনলে মায়ের মন তো ভেঙে যায়ই, তবু দায়িত্ববোধের টান আর খেলার প্রতি ভালোবাসাই তাঁকে টেনে এনেছে কোর্টে। শুধু খেলার মাঠ নয়, দেশের যেকোনো প্রান্তে রাজনৈতিক আন্দোলনের মিছিল-মিটিং কিংবা মতো কঠিন দায়িত্বও তাঁকে সামলাতে হয়। এখনো জাতীয় দলে খেলার সুযোগ না পেলেও তানজিমার চোখে একটাই স্বপ্ন-একদিন বাংলাদেশের জার্সি গায়ে কোর্টে নামা। সত্যি বলতে, মাঠের প্রতিপক্ষকে তিনি যেমন হারান, জীবনের প্রতিটি লড়াইয়েও তিনি যেন একজন যোদ্ধা মা। এই তো আজই যেমন তাঁর দল।
কুষ্টিয়াকে ২৭-১১ ব্যবধানে হারিয়েছে। গোলের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে।
পল্টন শহীদ ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী জাতীয় হ্যান্ডবল স্টেডিয়ামে তখন শেষ বাঁশি বেজে গেছে। বাংলাদেশ পুলিশের হ্যান্ডবল খেলোয়াড় তানজিমা আক্তার কোর্টে দারুণ লড়াকু ভঙ্গিতে প্রতিপক্ষকে সামলেছেন মাত্রই, কিন্তু মাঠের বাইরে তাঁর আরও বড় এক দায়িত্ব যে অপেক্ষা করছে! খেলা শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই সতীর্থদের হাত থেকে ১১ মাস বয়সী ছেলে তাওহিদুল কবিরকে নিজের কোলে নিতে ছুটে গেলেন তানজিমা।
কুমিল্লার মেয়ে তানজিমা পুলিশে যোগদেন ২০১৭ সালে। তবে হ্যান্ডবলে তাঁর পথচলা শুরু হয় ২০২০ সালে। খুব অল্প সময়েই তিনি হয়ে ওঠেন দলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়। তানজিমার স্বামী তানভীর আহমেদও পুলিশে চাকরি করেন, বর্তমানে ৯৯৯-এর দায়িত্বে আছেন তিনি। ম্যাচের সময় বা অনুশীলনের ফাঁকে ছেলে তাওহিদকে মূলত তার বাবাই দেখাশোনা করেন। সন্তানকে রেখে মাঠে নামতে কেমন লাগে? তানজিমা বলেন, 'বাবুকে রেখে খেলতে কষ্ট হয়, তবে কিছু করার নেই। মানিয়ে নিতে হয়। মা হওয়ার পর মাতৃত্বকালীন ছুটি কাটিয়ে মাঠে ফেরাটা সহজ ছিল না। তানজিমার জন্য। ছোট্ট ছেলের কান্না শুনলে মায়ের মন তো ভেঙে যায়ই, তবু দায়িত্ববোধের টান আর খেলার প্রতি ভালোবাসাই তাঁকে টেনে এনেছে কোর্টে। শুধু খেলার মাঠ নয়, দেশের যেকোনো প্রান্তে রাজনৈতিক আন্দোলনের মিছিল-মিটিং কিংবা মতো কঠিন দায়িত্বও তাঁকে সামলাতে হয়। এখনো জাতীয় দলে খেলার সুযোগ না পেলেও তানজিমার চোখে একটাই স্বপ্ন-একদিন বাংলাদেশের জার্সি গায়ে কোর্টে নামা। সত্যি বলতে, মাঠের প্রতিপক্ষকে তিনি যেমন হারান, জীবনের প্রতিটি লড়াইয়েও তিনি যেন একজন যোদ্ধা মা। এই তো আজই যেমন তাঁর দল।
কুষ্টিয়াকে ২৭-১১ ব্যবধানে হারিয়েছে। গোলের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে।