আমার শহর ডেস্ক

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ শেষ করেই টি২০ দলের ক্রিকেটাররা এখন চট্টগ্রামে। সামনে তিন ম্যাচের টি২০ সিরিজ—যা কেবল একটি দ্বিপাক্ষিক সিরিজ নয়, বরং আগামী বছর ভারত বিশ্বকাপের আগে নিজেদের ঝালিয়ে নেওয়ার দারুণ এক মঞ্চ। স্পোর্টিং উইকেটে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ক্রিকেট খেলার এই সুযোগকে তাই সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছেন ক্রিকেটাররা।
ঘরের মাঠে ভালো উইকেটে খেলার প্রয়োজনীয়তা এবার বিশেষভাবে অনুভব করছে বাংলাদেশ দল। কারণ, আগামী ফেব্রুয়ারী-মার্চে ভারতের যে স্পোর্টিং উইকেটে টি২০ বিশ্বকাপ খেলতে হবে, তার প্রস্তুতি শুরু হয়ে যাচ্ছে এই চট্টগ্রাম থেকেই। ফ্ল্যাট উইকেটে ক্যারিবীয়দের মোকাবেলা করে নিজেদের ব্যাটিং সামর্থ্য পরখ করে নিতে চাইছে টিম ম্যানেজমেন্ট।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম বরাবরই ব্যাটারদের জন্য স্বর্গরাজ্য। বিপিএলে এখানে অনায়াসে ২০০-র বেশি রান করার রেকর্ড আছে। তাই ওয়েস্ট ইন্ডিজের মতো শক্তিশালী টি২০ দলের বিপক্ষে যদি ফ্ল্যাট উইকেট পাওয়া যায়, তাহলে দারুণ এক প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখতে পাওয়া যাবে। বিশেষ করে, ব্যাটাররা এমন স্পোর্টিং উইকেটে কেমন লড়াই করেন, সেটি কাছ থেকে দেখবেন কোচ ফিল সিমন্স।
সাম্প্রতিক সময়ে টি২০ ফরম্যাটে বাংলাদেশ বেশ ভালো খেলছে। গত বছর ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাটিতেই হারিয়ছিল লিটন কুমার দাসের নেতৃত্বাধীন দলটি। এ বছরের শুরুটা কিছুটা খারাপ হলেও শ্রীলঙ্কা সফরে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতে দল আবারও ছন্দ ফিরে পায়। মিরপুরের স্লো ও লো উইকেটে পাকিস্তানকে হারানোর পর এশিয়া কাপে আফগানিস্তানকে হারানো এবং সুপার ফোরে শ্রীলঙ্কাকে পরাজিত করা ছিল রোমাঞ্চকর পারফরম্যান্স।
এই সিরিজটি কয়েকজন তরুণ ক্রিকেটারের জন্য নিজেদের জাতীয় দলের জায়গা পাকা করার সুযোগ। এশিয়া কাপের মঞ্চে ভারত-পাকিস্তানের বিপক্ষে দুর্দান্ত খেলে সাইফ হাসান নিজের উত্থান ঘটিয়েছেন। আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করার সিরিজেও ছন্দে ছিলেন তিনি।
এবার সাইফের সঙ্গে তানজিদ হাসান তামিম, পারভেজ হোসেন ইমন, তাওহীদ হৃদয় এবং জাকের আলী মতো উঠতি তারকাদের সামনে ঘরের মাঠে সেরা ছন্দ দেখানোর সুযোগ। তারকাখচিত ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ভালো পারফর্ম করলে বিশ্বকাপ দলে তাদের জায়গা অনেকটাই নিশ্চিত হতে পারে।
লিটন কুমার দাস-সহ দলের সিনিয়র ক্রিকেটারদের অভিজ্ঞতা এবং এই তরুণদের আক্রমণাত্মক পারফরম্যান্সের মিশেলে ঘরের মাঠে আরও একটি টি২০ সিরিজ জয়ের দিকে নজর রাখছে টিম টাইগার্স।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ শেষ করেই টি২০ দলের ক্রিকেটাররা এখন চট্টগ্রামে। সামনে তিন ম্যাচের টি২০ সিরিজ—যা কেবল একটি দ্বিপাক্ষিক সিরিজ নয়, বরং আগামী বছর ভারত বিশ্বকাপের আগে নিজেদের ঝালিয়ে নেওয়ার দারুণ এক মঞ্চ। স্পোর্টিং উইকেটে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ক্রিকেট খেলার এই সুযোগকে তাই সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছেন ক্রিকেটাররা।
ঘরের মাঠে ভালো উইকেটে খেলার প্রয়োজনীয়তা এবার বিশেষভাবে অনুভব করছে বাংলাদেশ দল। কারণ, আগামী ফেব্রুয়ারী-মার্চে ভারতের যে স্পোর্টিং উইকেটে টি২০ বিশ্বকাপ খেলতে হবে, তার প্রস্তুতি শুরু হয়ে যাচ্ছে এই চট্টগ্রাম থেকেই। ফ্ল্যাট উইকেটে ক্যারিবীয়দের মোকাবেলা করে নিজেদের ব্যাটিং সামর্থ্য পরখ করে নিতে চাইছে টিম ম্যানেজমেন্ট।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম বরাবরই ব্যাটারদের জন্য স্বর্গরাজ্য। বিপিএলে এখানে অনায়াসে ২০০-র বেশি রান করার রেকর্ড আছে। তাই ওয়েস্ট ইন্ডিজের মতো শক্তিশালী টি২০ দলের বিপক্ষে যদি ফ্ল্যাট উইকেট পাওয়া যায়, তাহলে দারুণ এক প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখতে পাওয়া যাবে। বিশেষ করে, ব্যাটাররা এমন স্পোর্টিং উইকেটে কেমন লড়াই করেন, সেটি কাছ থেকে দেখবেন কোচ ফিল সিমন্স।
সাম্প্রতিক সময়ে টি২০ ফরম্যাটে বাংলাদেশ বেশ ভালো খেলছে। গত বছর ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাটিতেই হারিয়ছিল লিটন কুমার দাসের নেতৃত্বাধীন দলটি। এ বছরের শুরুটা কিছুটা খারাপ হলেও শ্রীলঙ্কা সফরে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতে দল আবারও ছন্দ ফিরে পায়। মিরপুরের স্লো ও লো উইকেটে পাকিস্তানকে হারানোর পর এশিয়া কাপে আফগানিস্তানকে হারানো এবং সুপার ফোরে শ্রীলঙ্কাকে পরাজিত করা ছিল রোমাঞ্চকর পারফরম্যান্স।
এই সিরিজটি কয়েকজন তরুণ ক্রিকেটারের জন্য নিজেদের জাতীয় দলের জায়গা পাকা করার সুযোগ। এশিয়া কাপের মঞ্চে ভারত-পাকিস্তানের বিপক্ষে দুর্দান্ত খেলে সাইফ হাসান নিজের উত্থান ঘটিয়েছেন। আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করার সিরিজেও ছন্দে ছিলেন তিনি।
এবার সাইফের সঙ্গে তানজিদ হাসান তামিম, পারভেজ হোসেন ইমন, তাওহীদ হৃদয় এবং জাকের আলী মতো উঠতি তারকাদের সামনে ঘরের মাঠে সেরা ছন্দ দেখানোর সুযোগ। তারকাখচিত ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ভালো পারফর্ম করলে বিশ্বকাপ দলে তাদের জায়গা অনেকটাই নিশ্চিত হতে পারে।
লিটন কুমার দাস-সহ দলের সিনিয়র ক্রিকেটারদের অভিজ্ঞতা এবং এই তরুণদের আক্রমণাত্মক পারফরম্যান্সের মিশেলে ঘরের মাঠে আরও একটি টি২০ সিরিজ জয়ের দিকে নজর রাখছে টিম টাইগার্স।