আমার শহর স্পোর্টস ডেস্ক

গোলের পর গোল করে প্রতিপক্ষের ভয়ঙ্কর দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়েছেন আর্লিং হলান্ড। কিন্তু ফুটবলের দুই মহাতারকা লিওনেল মেসি ও ক্রিস্তিয়ানো রোনালদোর সঙ্গে নিজের তুলনা টানতে একেবারেই রাজি নন এই নরওয়েজিয়ান স্ট্রাইকার। তাঁর ভাষায়, “আমি তাদের থেকে অনেক দূরে, কেউই তাদের দুজনের কাছাকাছি যেতে পারবে না।”
২৫ বছর বয়সী ম্যানচেস্টার সিটি তারকা চলতি মৌসুমে ক্লাব ও জাতীয় দলের হয়ে সব মিলিয়ে ইতিমধ্যে ২৬ গোল করেছেন। ক্যারিয়ারে তাঁর গোলসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩২৭-এ। কিন্তু এই পরিসংখ্যানও মেসি-রোনালদোর অসাধারণ অর্জনের কাছাকাছি নয়। ৩৮ বছর বয়সী মেসির গোলসংখ্যা এখন ৮৯২টি, আর ৪০ বছর বয়সী রোনালদো করেছেন ৯৫২ গোল, যিনি হাজার গোলের স্বপ্নে এগিয়ে চলেছেন।
প্রিমিয়ার লিগে বোর্নমাউথের বিপক্ষে ৩-১ জয়ের ম্যাচে জোড়া গোল করার পর হলান্ডকে সাংবাদিকেরা জিজ্ঞেস করেন, তিনি কি নিজেকে মেসি বা রোনালদোর সমপর্যায়ে মনে করেন? হাস্যোজ্জ্বল ভঙ্গিতে উত্তর দেন, “না, মোটেও না। আমি তাদের কাছাকাছিও নই।”
২০২২ সালে বরুশিয়া ডর্টমুন্ড থেকে সিটিতে যোগ দেওয়ার পর থেকেই হলান্ড যেন গোলের আরেক নাম। প্রথম মৌসুমেই তিনি করেন ৫৬ গোল, জেতেন প্রিমিয়ার লিগ, এফএ কাপ ও চ্যাম্পিয়নস লিগ- তিনটি ট্রফিই। এখন পর্যন্ত প্রিমিয়ার লিগে তাঁর গোল ৯৮টি, যা এসেছে মাত্র ১০৭ ম্যাচে। ফলে অ্যালান শিয়েরারের দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড (১২৪ ম্যাচ) ভাঙা কেবল সময়ের ব্যাপার।
তবে ব্যক্তিগত রেকর্ড নিয়ে ভাবনার সময় নেই বলে জানালেন হলান্ড। তাঁর ভাষায়, “রেকর্ড ভাঙার কথা আমি একদমই ভাবি না। আমার কাজ হলো দলকে জিততে সাহায্য করা। সেটাই আমার মূল লক্ষ্য।”
নরওয়ের জার্সিতেও তিনি সমান উজ্জ্বল। চ্যাম্পিয়নস লিগে মাত্র ৫১ ম্যাচে করেছেন ৫৩ গোল- যা ইতিহাসে দ্রুততম। নিজের দেশের হয়ে বিশ্বকাপ খেলাই এখন তাঁর বড় স্বপ্ন। “নরওয়েকে বিশ্বকাপ ও ইউরোতে নিতে পারাই আমার ক্যারিয়ারের প্রধান লক্ষ্য,”বললেন হলান্ড।
তিনি আরও যোগ করেন, “আমি সেই একই মানুষ, একই শহরের ছেলে। শুধু অভিজ্ঞতা বেড়েছে। যত গোলই করি না কেন, আমি কখনও ভাবি না যে আমি অন্য কারও চেয়ে বড় কিছু।”

গোলের পর গোল করে প্রতিপক্ষের ভয়ঙ্কর দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়েছেন আর্লিং হলান্ড। কিন্তু ফুটবলের দুই মহাতারকা লিওনেল মেসি ও ক্রিস্তিয়ানো রোনালদোর সঙ্গে নিজের তুলনা টানতে একেবারেই রাজি নন এই নরওয়েজিয়ান স্ট্রাইকার। তাঁর ভাষায়, “আমি তাদের থেকে অনেক দূরে, কেউই তাদের দুজনের কাছাকাছি যেতে পারবে না।”
২৫ বছর বয়সী ম্যানচেস্টার সিটি তারকা চলতি মৌসুমে ক্লাব ও জাতীয় দলের হয়ে সব মিলিয়ে ইতিমধ্যে ২৬ গোল করেছেন। ক্যারিয়ারে তাঁর গোলসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩২৭-এ। কিন্তু এই পরিসংখ্যানও মেসি-রোনালদোর অসাধারণ অর্জনের কাছাকাছি নয়। ৩৮ বছর বয়সী মেসির গোলসংখ্যা এখন ৮৯২টি, আর ৪০ বছর বয়সী রোনালদো করেছেন ৯৫২ গোল, যিনি হাজার গোলের স্বপ্নে এগিয়ে চলেছেন।
প্রিমিয়ার লিগে বোর্নমাউথের বিপক্ষে ৩-১ জয়ের ম্যাচে জোড়া গোল করার পর হলান্ডকে সাংবাদিকেরা জিজ্ঞেস করেন, তিনি কি নিজেকে মেসি বা রোনালদোর সমপর্যায়ে মনে করেন? হাস্যোজ্জ্বল ভঙ্গিতে উত্তর দেন, “না, মোটেও না। আমি তাদের কাছাকাছিও নই।”
২০২২ সালে বরুশিয়া ডর্টমুন্ড থেকে সিটিতে যোগ দেওয়ার পর থেকেই হলান্ড যেন গোলের আরেক নাম। প্রথম মৌসুমেই তিনি করেন ৫৬ গোল, জেতেন প্রিমিয়ার লিগ, এফএ কাপ ও চ্যাম্পিয়নস লিগ- তিনটি ট্রফিই। এখন পর্যন্ত প্রিমিয়ার লিগে তাঁর গোল ৯৮টি, যা এসেছে মাত্র ১০৭ ম্যাচে। ফলে অ্যালান শিয়েরারের দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড (১২৪ ম্যাচ) ভাঙা কেবল সময়ের ব্যাপার।
তবে ব্যক্তিগত রেকর্ড নিয়ে ভাবনার সময় নেই বলে জানালেন হলান্ড। তাঁর ভাষায়, “রেকর্ড ভাঙার কথা আমি একদমই ভাবি না। আমার কাজ হলো দলকে জিততে সাহায্য করা। সেটাই আমার মূল লক্ষ্য।”
নরওয়ের জার্সিতেও তিনি সমান উজ্জ্বল। চ্যাম্পিয়নস লিগে মাত্র ৫১ ম্যাচে করেছেন ৫৩ গোল- যা ইতিহাসে দ্রুততম। নিজের দেশের হয়ে বিশ্বকাপ খেলাই এখন তাঁর বড় স্বপ্ন। “নরওয়েকে বিশ্বকাপ ও ইউরোতে নিতে পারাই আমার ক্যারিয়ারের প্রধান লক্ষ্য,”বললেন হলান্ড।
তিনি আরও যোগ করেন, “আমি সেই একই মানুষ, একই শহরের ছেলে। শুধু অভিজ্ঞতা বেড়েছে। যত গোলই করি না কেন, আমি কখনও ভাবি না যে আমি অন্য কারও চেয়ে বড় কিছু।”