আমার শহর ডেস্ক

দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ২৬৩ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নামে পাকিস্তান। শেষ পাঁচ ওভারে ৬ উইকেট হাতে নিয়ে জয়ের জন্য দরকার কেবল ২৯ রান। তবে টানা তিন উইকেট তুলে নিয়ে রোমাঞ্চ ছড়ায় প্রোটিয়ারা। যদিও তারা শেষপর্যন্ত পারেনি। ফয়সালাবাদে ১৭ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ফেরার দিন পাকিস্তানের জয় ২ উইকেটে। শাহিন শাহ আফ্রিদির ওয়ানডে অধিনায়কত্বের অভিষেকের দিন জিতে তিন ম্যাচ সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে থাকল পাকিস্তান।
ইকবাল স্টেডিয়ামে টসে হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ইনিংসের শেষ ওভারে ২৬৩ রানে গুঁটিয়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা। রান তাড়ায় ২ বল হাতে রেখে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় পাকিস্তান। প্রোটিয়াদের দুর্দান্ত শুরু এনে দেন কুইন্টন ডি কক ও লুয়ান-দ্রে প্রিটোরিয়াস। দু’জনের উদ্বোধনী জুটি থেকে ১৬ ওভারেই আসে ৯৮ রান। এ সংস্করণে অভিষেক ম্যাচে ৫৭ রান করে ফেরেন প্রিটোরিয়াস। দুই বছর পর ওয়ানডেতে ফেরা ডি কক আউট হন ৬৩ রান করে। তবে এরপর আর বড় জুটি পায়নি সফরকারী দল। চতুর্থ উইকেটে পরের সর্বোচ্চ ৪৪ রানের জুটিটি গড়েন ম্যাথু ব্রিটজকে ও সিনেথেম্বা কেশিলে। ৪২ রান আসে প্রোটিয়া অধিনায়ক ব্রিটজকের ব্যাট থেকে। শেষদিকে কর্বিন বশের ক্যারিয়ারসেরা ৪১ রানের অবদানে পুঁজি বাড়ে দক্ষিণ আফ্রিকার। পাকিস্তানের হয়ে ৩টি করে উইকেট নেন নাসিম শাহ ও আবরার আহমেদ।
রান তারাও দারুণ শুরু করে পাকিস্তানও। সাইম আইয়ুব (৩৯) ও ফখর জামানের (৪৫) উদ্বোধনী জুটি থেকে আসে ৮৭ রান। তবে দুই ওপেনারের পর বাবর আজমও (৭) দ্রুতই ফিরে গেলে চাপে পড়ে যায় স্বাগতিকরা। তবে চতুর্থ উইকেটে মোহাম্মদ রিজওয়ানের সঙ্গে ৯১ রানের জুটি গড়েন সালমান আলী আঘা। ৫৫ রানে রিজওয়ান ফিরলে পরের উইকেটে হুসেইন তালাতের সঙ্গে ৪৫ রানের জুটি গড়েন সালমান। তাতেই পাকিস্তানের হাতের নাগালে চলে আসে ম্যাচ। ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ৬২ রানের ফেরেন সালমান। তবে হাসান নেওয়াজ ও মোহাম্মদ নেওয়াজ দ্রুতই ফিরলে আশার আলো দেখে দক্ষিণ আফ্রিকা। শেষপর্যন্ত তেমন কিছু হয়নি। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে আগামীকাল একই মাঠে নামবে দুদল।
এশিয়া কাপ শেষ হওয়ার এক মাসের বেশি সময় পর শাস্তি পেলেন পাকিস্তান পেসার হারিস রউফ। আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে রউফকে। ফলে আগামীকালের ম্যাচটিতেও খেলতে পারবেন না তিনি। ২১শে সেপ্টেম্বরের সুপার ফোর ও ২৮শে সেপ্টেম্বরের ফাইনালের ঘটনায় শাস্তি পেলেন রউফ। সুপার ফোরের ম্যাচে উদযাপন করে একটি ডিমেরিট পয়েন্ট পান ওপেনার সাহিবজাদা ফারহান। সংবাদ সম্মেলনে ভারত-পাকিস্তানের সামরিক সংঘাত টেনে আনায় দুই ডিমেরিট পয়েন্ট পান ভারত অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব। ফাইনালের অঙ্গভঙ্গির কারণে একটি ডিমেরিট পয়েন্ট যোগ হয় জশপ্রিত বুমরার নামের পাশে।

দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ২৬৩ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নামে পাকিস্তান। শেষ পাঁচ ওভারে ৬ উইকেট হাতে নিয়ে জয়ের জন্য দরকার কেবল ২৯ রান। তবে টানা তিন উইকেট তুলে নিয়ে রোমাঞ্চ ছড়ায় প্রোটিয়ারা। যদিও তারা শেষপর্যন্ত পারেনি। ফয়সালাবাদে ১৭ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ফেরার দিন পাকিস্তানের জয় ২ উইকেটে। শাহিন শাহ আফ্রিদির ওয়ানডে অধিনায়কত্বের অভিষেকের দিন জিতে তিন ম্যাচ সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে থাকল পাকিস্তান।
ইকবাল স্টেডিয়ামে টসে হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ইনিংসের শেষ ওভারে ২৬৩ রানে গুঁটিয়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা। রান তাড়ায় ২ বল হাতে রেখে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় পাকিস্তান। প্রোটিয়াদের দুর্দান্ত শুরু এনে দেন কুইন্টন ডি কক ও লুয়ান-দ্রে প্রিটোরিয়াস। দু’জনের উদ্বোধনী জুটি থেকে ১৬ ওভারেই আসে ৯৮ রান। এ সংস্করণে অভিষেক ম্যাচে ৫৭ রান করে ফেরেন প্রিটোরিয়াস। দুই বছর পর ওয়ানডেতে ফেরা ডি কক আউট হন ৬৩ রান করে। তবে এরপর আর বড় জুটি পায়নি সফরকারী দল। চতুর্থ উইকেটে পরের সর্বোচ্চ ৪৪ রানের জুটিটি গড়েন ম্যাথু ব্রিটজকে ও সিনেথেম্বা কেশিলে। ৪২ রান আসে প্রোটিয়া অধিনায়ক ব্রিটজকের ব্যাট থেকে। শেষদিকে কর্বিন বশের ক্যারিয়ারসেরা ৪১ রানের অবদানে পুঁজি বাড়ে দক্ষিণ আফ্রিকার। পাকিস্তানের হয়ে ৩টি করে উইকেট নেন নাসিম শাহ ও আবরার আহমেদ।
রান তারাও দারুণ শুরু করে পাকিস্তানও। সাইম আইয়ুব (৩৯) ও ফখর জামানের (৪৫) উদ্বোধনী জুটি থেকে আসে ৮৭ রান। তবে দুই ওপেনারের পর বাবর আজমও (৭) দ্রুতই ফিরে গেলে চাপে পড়ে যায় স্বাগতিকরা। তবে চতুর্থ উইকেটে মোহাম্মদ রিজওয়ানের সঙ্গে ৯১ রানের জুটি গড়েন সালমান আলী আঘা। ৫৫ রানে রিজওয়ান ফিরলে পরের উইকেটে হুসেইন তালাতের সঙ্গে ৪৫ রানের জুটি গড়েন সালমান। তাতেই পাকিস্তানের হাতের নাগালে চলে আসে ম্যাচ। ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ৬২ রানের ফেরেন সালমান। তবে হাসান নেওয়াজ ও মোহাম্মদ নেওয়াজ দ্রুতই ফিরলে আশার আলো দেখে দক্ষিণ আফ্রিকা। শেষপর্যন্ত তেমন কিছু হয়নি। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে আগামীকাল একই মাঠে নামবে দুদল।
এশিয়া কাপ শেষ হওয়ার এক মাসের বেশি সময় পর শাস্তি পেলেন পাকিস্তান পেসার হারিস রউফ। আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে রউফকে। ফলে আগামীকালের ম্যাচটিতেও খেলতে পারবেন না তিনি। ২১শে সেপ্টেম্বরের সুপার ফোর ও ২৮শে সেপ্টেম্বরের ফাইনালের ঘটনায় শাস্তি পেলেন রউফ। সুপার ফোরের ম্যাচে উদযাপন করে একটি ডিমেরিট পয়েন্ট পান ওপেনার সাহিবজাদা ফারহান। সংবাদ সম্মেলনে ভারত-পাকিস্তানের সামরিক সংঘাত টেনে আনায় দুই ডিমেরিট পয়েন্ট পান ভারত অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব। ফাইনালের অঙ্গভঙ্গির কারণে একটি ডিমেরিট পয়েন্ট যোগ হয় জশপ্রিত বুমরার নামের পাশে।