আমার শহর স্পোর্টস ডেস্ক

দোহায় রাইজিং স্টার এশিয়া কাপে প্রথম ম্যাচেই আলো ছড়ালেন হাবিবুর রহমান সোহান। হংকং চায়নার বোলিং আক্রমণ সামলে মাত্র ৩৫ বলে সেঞ্চুরি তুলে বাংলাদেশের টি টোয়েন্টি ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির নতুন রেকর্ড গড়েছেন এই ওপেনার। তার বিধ্বংসী ইনিংসে ভর করে বাংলাদেশ এ দল ১১ ওভারে ৮ উইকেটের দারুণ জয় তুলে নিয়েছে।
ম্যাচ শুরুর পর থেকেই সোহান এমন আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করেন যে প্রথম ওভারে তিন ছক্কা আর পরের ওভারে চারটি চারের সঙ্গে আরও একটি ছক্কায় হংকংয়ের বোলাররা ছিটকে পড়েন চাপে। পাওয়ার প্লেতে বিনা উইকেটে বোর্ডে ১০৭ রান তোলে বাংলাদেশ। এই সময়ে ২৫ বলে ৮৮ রান করেন সোহান, যার প্রতিটি রানই এসেছে চার ও ছক্কায়। সপ্তম ওভারে এসে প্রথম সিঙ্গেল নেন তিনি।
শেষ পর্যন্ত ৮ চার ও ১০ ছক্কায় ৩৫ বলে ১০০ রানে অপরাজিত থাকেন সোহান। ১৪ বলে হাফ সেঞ্চুরির পর ৩৫ বলেই শতক পূরণ করেন তিনি। দুই প্রান্তে আগ্রাসী ব্যাটিংয়ের সেই মঞ্চে পরে যোগ দেন অধিনায়ক আকবর আলী। ১১তম ওভারের পাঁচ বলে টানা পাঁচ ছক্কায় দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দিয়ে ১৩ বলে অপরাজিত ৪১ রানে মাঠ ছাড়েন তিনি।
এর আগে টস জিতে হংকং চায়নাকে ব্যাটিং পাঠায় বাংলাদেশ। বাবর হায়াতের ৪৯ বলে ৬৯ রান এবং ইয়াসিম মুর্তজার ২২ বলে ৪০ রানে নির্ধারিত ২০ ওভারে দলটি তোলে ১৬৭ রান। শেষদিকে কিঞ্চিত শাহ ৪ বলে ২০ রান এনে চাপ বাড়ান বাংলাদেশের ওপর। কিন্তু রিপন মণ্ডল ও মেহরব হাসানের জোড়া উইকেট এবং তিনটি রানআউটে হংকং বড় সংগ্রহ গড়তে পারেনি।
১৬৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ওপেনিং জুটি ১১১ রান তুললে ম্যাচ বাংলাদেশের দিকে একতরফা হয়ে যায়। জিশান আলম ২০ রানে ফিরে গেলেও সোহানের তাণ্ডব থামেনি। পরে জাওয়াদ আবরার দ্রুত আউট হলেও ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ ছাড়েনি বাংলাদেশ এ দল।
এই জয়ে গ্রুপ পর্বের শুরুটা বেশ স্বস্তিদায়ক হলো বাংলাদেশের। আগামী ১৭ নভেম্বর দ্বিতীয় ম্যাচে আফগানিস্তান এ দলের মুখোমুখি হবে লাল সবুজের প্রতিনিধিরা।

দোহায় রাইজিং স্টার এশিয়া কাপে প্রথম ম্যাচেই আলো ছড়ালেন হাবিবুর রহমান সোহান। হংকং চায়নার বোলিং আক্রমণ সামলে মাত্র ৩৫ বলে সেঞ্চুরি তুলে বাংলাদেশের টি টোয়েন্টি ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির নতুন রেকর্ড গড়েছেন এই ওপেনার। তার বিধ্বংসী ইনিংসে ভর করে বাংলাদেশ এ দল ১১ ওভারে ৮ উইকেটের দারুণ জয় তুলে নিয়েছে।
ম্যাচ শুরুর পর থেকেই সোহান এমন আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করেন যে প্রথম ওভারে তিন ছক্কা আর পরের ওভারে চারটি চারের সঙ্গে আরও একটি ছক্কায় হংকংয়ের বোলাররা ছিটকে পড়েন চাপে। পাওয়ার প্লেতে বিনা উইকেটে বোর্ডে ১০৭ রান তোলে বাংলাদেশ। এই সময়ে ২৫ বলে ৮৮ রান করেন সোহান, যার প্রতিটি রানই এসেছে চার ও ছক্কায়। সপ্তম ওভারে এসে প্রথম সিঙ্গেল নেন তিনি।
শেষ পর্যন্ত ৮ চার ও ১০ ছক্কায় ৩৫ বলে ১০০ রানে অপরাজিত থাকেন সোহান। ১৪ বলে হাফ সেঞ্চুরির পর ৩৫ বলেই শতক পূরণ করেন তিনি। দুই প্রান্তে আগ্রাসী ব্যাটিংয়ের সেই মঞ্চে পরে যোগ দেন অধিনায়ক আকবর আলী। ১১তম ওভারের পাঁচ বলে টানা পাঁচ ছক্কায় দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দিয়ে ১৩ বলে অপরাজিত ৪১ রানে মাঠ ছাড়েন তিনি।
এর আগে টস জিতে হংকং চায়নাকে ব্যাটিং পাঠায় বাংলাদেশ। বাবর হায়াতের ৪৯ বলে ৬৯ রান এবং ইয়াসিম মুর্তজার ২২ বলে ৪০ রানে নির্ধারিত ২০ ওভারে দলটি তোলে ১৬৭ রান। শেষদিকে কিঞ্চিত শাহ ৪ বলে ২০ রান এনে চাপ বাড়ান বাংলাদেশের ওপর। কিন্তু রিপন মণ্ডল ও মেহরব হাসানের জোড়া উইকেট এবং তিনটি রানআউটে হংকং বড় সংগ্রহ গড়তে পারেনি।
১৬৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ওপেনিং জুটি ১১১ রান তুললে ম্যাচ বাংলাদেশের দিকে একতরফা হয়ে যায়। জিশান আলম ২০ রানে ফিরে গেলেও সোহানের তাণ্ডব থামেনি। পরে জাওয়াদ আবরার দ্রুত আউট হলেও ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ ছাড়েনি বাংলাদেশ এ দল।
এই জয়ে গ্রুপ পর্বের শুরুটা বেশ স্বস্তিদায়ক হলো বাংলাদেশের। আগামী ১৭ নভেম্বর দ্বিতীয় ম্যাচে আফগানিস্তান এ দলের মুখোমুখি হবে লাল সবুজের প্রতিনিধিরা।