বদরুল হুদা জেনু
চট্টগ্রাম আঞ্চলিক টি-টুয়েন্টি ক্রিকেট টুর্নামেন্টে নিজেদের তৃতীয় খেলায় ফরটিস কুমিল্লা জেলা এশিয়ান বান্দরবান জেলাকে ১৭ রানে হারিয়েছে। তিনবারই আগে ব্যাট করে জিতেছে কুমিল্লা। কুমিল্লার রুবেল মিয়া ৫০ বলে ৫৭ রান করেছেন। এর মধ্যে পাঁচটি চার ও দুইটি ছয় রয়েছে। এছাড়া রুবেল মিয়া এক ওভার বল করে ১২ রান দিয়ে দুই উইকেট পেয়েছেন। ম্যাচ সেরার পুরস্কারও পেয়েছেন তিনি।
আজ সোমবার সকাল সাড়ে নয়টায় চট্রগ্রাম জেলা স্টেডিয়ামে ওই খেলা শুরু হয়।
সকালে টস জিতে ব্যাটিং নেয় কুমিল্লা। ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৪৬ রান করে কুমিল্লা। জবাবে ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১২৯ রান করে এশিয়ান বান্দরবান। বান্দরবানের শেষ ওভারে দরকার ছিল ৩০ রান। কিন্তু অনিয়মিত বোলার রুবেল মিয়াকে দিয়ে কুমিল্লা বল করায়। এতে দুই উইকেট পান রুবেল। কুমিল্লার আশরাফুল হাসান, মেহেদী হাসান ও স্বপন কুমার দেও দুইটি করে উইকেট পান। বান্দরবানের সায়মন ১৬ বলে ৩৫ রান করেন। বান্দরবানের বোলার তন্ময় ২২ রানে ৪ উইকেট পান।
এর আগে কুমিল্লা এবি ব্যাংক নোয়াখালী ও ক্লিফটন কক্সবাজারকে হারিয়েছে। কুমিল্লার পরবর্তী খেলা ইস্পাহানী লক্ষীপুর জেলার সঙ্গে।
কুমিল্লা দলের ম্যানেজার ফখরুল আলম উল্লাস। কোচ হাবীব মোবাল্লেগ জেমস ও সহ:কোচ- মানিক দাস খেলোয়াড়দের সার্বক্ষণিক উৎসাহ দিচ্ছেন।
চট্টগ্রাম আঞ্চলিক টি-টুয়েন্টি ক্রিকেট টুর্নামেন্টে নিজেদের তৃতীয় খেলায় ফরটিস কুমিল্লা জেলা এশিয়ান বান্দরবান জেলাকে ১৭ রানে হারিয়েছে। তিনবারই আগে ব্যাট করে জিতেছে কুমিল্লা। কুমিল্লার রুবেল মিয়া ৫০ বলে ৫৭ রান করেছেন। এর মধ্যে পাঁচটি চার ও দুইটি ছয় রয়েছে। এছাড়া রুবেল মিয়া এক ওভার বল করে ১২ রান দিয়ে দুই উইকেট পেয়েছেন। ম্যাচ সেরার পুরস্কারও পেয়েছেন তিনি।
আজ সোমবার সকাল সাড়ে নয়টায় চট্রগ্রাম জেলা স্টেডিয়ামে ওই খেলা শুরু হয়।
সকালে টস জিতে ব্যাটিং নেয় কুমিল্লা। ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৪৬ রান করে কুমিল্লা। জবাবে ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১২৯ রান করে এশিয়ান বান্দরবান। বান্দরবানের শেষ ওভারে দরকার ছিল ৩০ রান। কিন্তু অনিয়মিত বোলার রুবেল মিয়াকে দিয়ে কুমিল্লা বল করায়। এতে দুই উইকেট পান রুবেল। কুমিল্লার আশরাফুল হাসান, মেহেদী হাসান ও স্বপন কুমার দেও দুইটি করে উইকেট পান। বান্দরবানের সায়মন ১৬ বলে ৩৫ রান করেন। বান্দরবানের বোলার তন্ময় ২২ রানে ৪ উইকেট পান।
এর আগে কুমিল্লা এবি ব্যাংক নোয়াখালী ও ক্লিফটন কক্সবাজারকে হারিয়েছে। কুমিল্লার পরবর্তী খেলা ইস্পাহানী লক্ষীপুর জেলার সঙ্গে।
কুমিল্লা দলের ম্যানেজার ফখরুল আলম উল্লাস। কোচ হাবীব মোবাল্লেগ জেমস ও সহ:কোচ- মানিক দাস খেলোয়াড়দের সার্বক্ষণিক উৎসাহ দিচ্ছেন।