আমার শহর স্পোর্টস ডেস্ক

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে দুর্দান্ত ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে ইংলিশ ক্লাব আর্সেনাল। মঙ্গলবার রাতে চেক রিপাবলিকের প্রাগে স্লাভিয়া প্রাহাকে ৩-০ গোলে হারিয়ে প্রতিযোগিতায় টানা চতুর্থ জয় তুলে নিয়েছে মিকেল আর্তেতার দল। স্প্যানিশ মিডফিল্ডার মিকেল মেরিনোর জোড়া গোল ও বুকায়ো সাকার নিখুঁত স্পটকিক এই জয়ের ভিত্তি গড়ে দেয়।
ম্যাচের প্রথম ২০ মিনিটে কিছুটা ছন্দহীন ছিল আর্সেনাল। তবে ৩২তম মিনিটে সাকার পেনাল্টিতে লিড নেয় দলটি। কর্নার থেকে গাব্রিয়েল মাগালিয়াইসের হেড লুকাস প্রোভডের হাতে লাগলে ভিএআর পর্যালোচনায় রেফারি পেনাল্টি দেন। স্পটকিক থেকে গোল করে দলকে এগিয়ে নেন সাকা।
বিরতির পর শুরু হতেই আর্সেনাল আরও আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই লিয়ান্দ্রো ত্রোসারের নিখুঁত ক্রসে ভলিতে গোল করেন মেরিনো। ম্যাচের ৬৮তম মিনিটে ডেক্লান রাইসের বাড়ানো বল ধরে হেডে নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন স্প্যানিশ এই মিডফিল্ডার। তিন গোলে এগিয়ে থেকে শেষ পর্যন্ত সহজ জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে আর্সেনাল।
এই জয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে চার ম্যাচ শেষে ১২ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে আর্তেতার দল। পাশাপাশি সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে টানা দশম জয়ে তারা রেকর্ড গড়েছে-শেষ আট ম্যাচে কোনো গোল না খেয়ে জয় পাওয়া ইংল্যান্ডের ক্লাব ফুটবলে ১৯০৩ সালের পর এই প্রথম।
ইনজুরির কারণে দলের প্রধান ফরোয়ার্ড ভিক্টর গিয়োকারেসকে ছাড়াই নেমেছিল আর্সেনাল। তবে বিকল্প স্ট্রাইকার হিসেবে মেরিনোর পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট কোচ আর্তেতা বলেন, “ওর মানসিকতা, নেতৃত্ব আর খেলার আগ্রহ সত্যিই অসাধারণ। আমরা অনেক আক্রমণভাগের খেলোয়াড়কে পাচ্ছি না, কিন্তু মেরিনো চমৎকারভাবে ঘাটতি পূরণ করেছে।”
মেরিনো বলেন, “দুই গোল করা অসাধারণ অনুভূতি। সতীর্থরা দারুণ পাস দিয়েছে, তাদের সহযোগিতাই আমাকে এগিয়ে দিয়েছে।”
ম্যাচে ইতিহাসও গড়েছে আর্সেনাল। ১৫ বছর ৩০৮ দিন বয়সে মাঠে নেমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে সবচেয়ে কনিষ্ঠ খেলোয়াড় হয়েছেন ম্যাক্স ডোম্যান। তার পাশাপাশি ১৭ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড আন্দ্রে হ্যারিম্যান-অ্যানাসও ইউরোপীয় মঞ্চে অভিষেকের সুযোগ পান।
রক্ষণে দৃঢ়তা, আক্রমণে পরিকল্পনা, আর বিকল্প খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স-সব মিলিয়ে ইউরোপে আর্সেনালের অগ্রযাত্রা এখন আরও আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠেছে।

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে দুর্দান্ত ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে ইংলিশ ক্লাব আর্সেনাল। মঙ্গলবার রাতে চেক রিপাবলিকের প্রাগে স্লাভিয়া প্রাহাকে ৩-০ গোলে হারিয়ে প্রতিযোগিতায় টানা চতুর্থ জয় তুলে নিয়েছে মিকেল আর্তেতার দল। স্প্যানিশ মিডফিল্ডার মিকেল মেরিনোর জোড়া গোল ও বুকায়ো সাকার নিখুঁত স্পটকিক এই জয়ের ভিত্তি গড়ে দেয়।
ম্যাচের প্রথম ২০ মিনিটে কিছুটা ছন্দহীন ছিল আর্সেনাল। তবে ৩২তম মিনিটে সাকার পেনাল্টিতে লিড নেয় দলটি। কর্নার থেকে গাব্রিয়েল মাগালিয়াইসের হেড লুকাস প্রোভডের হাতে লাগলে ভিএআর পর্যালোচনায় রেফারি পেনাল্টি দেন। স্পটকিক থেকে গোল করে দলকে এগিয়ে নেন সাকা।
বিরতির পর শুরু হতেই আর্সেনাল আরও আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই লিয়ান্দ্রো ত্রোসারের নিখুঁত ক্রসে ভলিতে গোল করেন মেরিনো। ম্যাচের ৬৮তম মিনিটে ডেক্লান রাইসের বাড়ানো বল ধরে হেডে নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন স্প্যানিশ এই মিডফিল্ডার। তিন গোলে এগিয়ে থেকে শেষ পর্যন্ত সহজ জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে আর্সেনাল।
এই জয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে চার ম্যাচ শেষে ১২ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে আর্তেতার দল। পাশাপাশি সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে টানা দশম জয়ে তারা রেকর্ড গড়েছে-শেষ আট ম্যাচে কোনো গোল না খেয়ে জয় পাওয়া ইংল্যান্ডের ক্লাব ফুটবলে ১৯০৩ সালের পর এই প্রথম।
ইনজুরির কারণে দলের প্রধান ফরোয়ার্ড ভিক্টর গিয়োকারেসকে ছাড়াই নেমেছিল আর্সেনাল। তবে বিকল্প স্ট্রাইকার হিসেবে মেরিনোর পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট কোচ আর্তেতা বলেন, “ওর মানসিকতা, নেতৃত্ব আর খেলার আগ্রহ সত্যিই অসাধারণ। আমরা অনেক আক্রমণভাগের খেলোয়াড়কে পাচ্ছি না, কিন্তু মেরিনো চমৎকারভাবে ঘাটতি পূরণ করেছে।”
মেরিনো বলেন, “দুই গোল করা অসাধারণ অনুভূতি। সতীর্থরা দারুণ পাস দিয়েছে, তাদের সহযোগিতাই আমাকে এগিয়ে দিয়েছে।”
ম্যাচে ইতিহাসও গড়েছে আর্সেনাল। ১৫ বছর ৩০৮ দিন বয়সে মাঠে নেমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ইতিহাসে সবচেয়ে কনিষ্ঠ খেলোয়াড় হয়েছেন ম্যাক্স ডোম্যান। তার পাশাপাশি ১৭ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড আন্দ্রে হ্যারিম্যান-অ্যানাসও ইউরোপীয় মঞ্চে অভিষেকের সুযোগ পান।
রক্ষণে দৃঢ়তা, আক্রমণে পরিকল্পনা, আর বিকল্প খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স-সব মিলিয়ে ইউরোপে আর্সেনালের অগ্রযাত্রা এখন আরও আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠেছে।