আমার শহর স্পোর্টস ডেস্ক
সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে পর নভেম্বরের ১০-১৮ তারিখ পর্যন্ত ফিফার আরেকটি আন্তর্জাতিক বিরতি আছে। নভেম্বরের ওই ফিফা উইন্ডোতে প্রীতি ম্যাচ খেলতে ভারত সফরে আসবে আর্জেন্টিনা জাতীয় ফুটবল দল।
গতকাল শুক্রবার আর্জেন্টিনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনর (এএফএ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। তবে প্রতিপক্ষ এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
এএফএ ঘোষণায় বলেছে, লিওনেল স্কালোনির তত্ত্বাবধানে ২০২৫ সালের বাকি সময়ে প্রীতি ম্যাচ খেলবে আর্জেন্টিনা জাতীয় দল। এই সময়ে ম্যাচ খেলতে আর্জেন্টিনার কাছে দুটি ফিফা উইন্ডো রয়েছে। প্রথমটা হবে ৬ অক্টোবর থেকে ১৪ অক্টোবরের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে। দ্বিতীয় উইন্ডো ১০ নভেম্বর থেকে ১৮ নভেম্বরের মধ্যে, যেখানে অ্যাঙ্গোলার লুয়ান্ডা এবং ভারতের কেরালা শহরে খেলবে আর্জেন্টিনা।
কেরালার ক্রীড়া মন্ত্রী জানিয়েছেন, তারা ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে ৫০ এর মধ্যে আছে এমন কোন দলের সঙ্গে ম্যাচটা আয়োজনের চেষ্টা করছেন। অস্ট্রেলিয়া এরই মধ্যে খেলতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে, তাদের সঙ্গে কিছু বিষয়ে কথা হয়েছে তাদের। এর বাইরে শীর্ষ পর্যায়ের তিন-চারটি দেশ থেকেও প্রস্তাব পেয়েছেন তারা।
আর্জেন্টিনার এই ভারত সফর নিয়ে অবশ্য অনিশ্চয়তা ছিল। কেরালা ব্রডকাস্টার ও স্পন্সরশিপ ঠিক করে ফেললেও এএফএ তেমন আগ্রহ দেখাচ্ছিল না। পরবর্তীতে ব্রডকাস্টার প্রতিষ্ঠান হুমকি দিয়ে জানায়, আর্জেন্টিনা জাতীয় দল ভারত সফরে না এলে তারা আইনি ব্যবস্থা নেবে।
ব্রডকাস্টার ‘রিপোর্টার’ জানায়, আগেই এএফএ’র সঙ্গে তাদের চুক্তি পাকাপাকি হয়েছে। গত ৬ জুন তারা এএফএ’কে চুক্তির ১৩০ কোটি রুপি পরিশোধ করেছে। চলতি বছরের মধ্যে ভারত সফরে না এলে আর্জেন্টিনা ফুটবলের বিরুদ্ধে তারা আইনি ব্যবস্থা নেবে।
আর্জেন্টিনার এই ভারত সফরের কার্যক্রম শুরু হয় ২০২২ কাতার বিশ্বকাপের পর। বিশ্বকাপে সমর্থন জানানোয় এএফএ এক পোস্টে বাংলাদেশ, কেরালা, ভারত ও পাকিস্তানকে ধন্যবাদ দিয়েছিল। পরেই এএফএ সভাপতি বরাবর চিঠি লিখে কেরালা সফরের আমন্ত্রণপত্র জানান ক্রীড়া মন্ত্রী। তারা সম্মত হওয়ায় পরবর্তী কার্যক্রম সম্পন্ন করে কেরালা।
এর আগে ২০১১ সালে ভারত সফরে এসে ভেনেজুয়েলার বিপক্ষে একটি প্রীতি ম্যাচ খেলেছিল আর্জেন্টিনা। নভেম্বরের প্রীতি ম্যাচের বাইরে আগামী ডিসেম্বরে ব্যক্তিগত সফরে লিওনেল মেসির ভারত সফরে আসার কথা আছে।
সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে পর নভেম্বরের ১০-১৮ তারিখ পর্যন্ত ফিফার আরেকটি আন্তর্জাতিক বিরতি আছে। নভেম্বরের ওই ফিফা উইন্ডোতে প্রীতি ম্যাচ খেলতে ভারত সফরে আসবে আর্জেন্টিনা জাতীয় ফুটবল দল।
গতকাল শুক্রবার আর্জেন্টিনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনর (এএফএ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। তবে প্রতিপক্ষ এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
এএফএ ঘোষণায় বলেছে, লিওনেল স্কালোনির তত্ত্বাবধানে ২০২৫ সালের বাকি সময়ে প্রীতি ম্যাচ খেলবে আর্জেন্টিনা জাতীয় দল। এই সময়ে ম্যাচ খেলতে আর্জেন্টিনার কাছে দুটি ফিফা উইন্ডো রয়েছে। প্রথমটা হবে ৬ অক্টোবর থেকে ১৪ অক্টোবরের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে। দ্বিতীয় উইন্ডো ১০ নভেম্বর থেকে ১৮ নভেম্বরের মধ্যে, যেখানে অ্যাঙ্গোলার লুয়ান্ডা এবং ভারতের কেরালা শহরে খেলবে আর্জেন্টিনা।
কেরালার ক্রীড়া মন্ত্রী জানিয়েছেন, তারা ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে ৫০ এর মধ্যে আছে এমন কোন দলের সঙ্গে ম্যাচটা আয়োজনের চেষ্টা করছেন। অস্ট্রেলিয়া এরই মধ্যে খেলতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে, তাদের সঙ্গে কিছু বিষয়ে কথা হয়েছে তাদের। এর বাইরে শীর্ষ পর্যায়ের তিন-চারটি দেশ থেকেও প্রস্তাব পেয়েছেন তারা।
আর্জেন্টিনার এই ভারত সফর নিয়ে অবশ্য অনিশ্চয়তা ছিল। কেরালা ব্রডকাস্টার ও স্পন্সরশিপ ঠিক করে ফেললেও এএফএ তেমন আগ্রহ দেখাচ্ছিল না। পরবর্তীতে ব্রডকাস্টার প্রতিষ্ঠান হুমকি দিয়ে জানায়, আর্জেন্টিনা জাতীয় দল ভারত সফরে না এলে তারা আইনি ব্যবস্থা নেবে।
ব্রডকাস্টার ‘রিপোর্টার’ জানায়, আগেই এএফএ’র সঙ্গে তাদের চুক্তি পাকাপাকি হয়েছে। গত ৬ জুন তারা এএফএ’কে চুক্তির ১৩০ কোটি রুপি পরিশোধ করেছে। চলতি বছরের মধ্যে ভারত সফরে না এলে আর্জেন্টিনা ফুটবলের বিরুদ্ধে তারা আইনি ব্যবস্থা নেবে।
আর্জেন্টিনার এই ভারত সফরের কার্যক্রম শুরু হয় ২০২২ কাতার বিশ্বকাপের পর। বিশ্বকাপে সমর্থন জানানোয় এএফএ এক পোস্টে বাংলাদেশ, কেরালা, ভারত ও পাকিস্তানকে ধন্যবাদ দিয়েছিল। পরেই এএফএ সভাপতি বরাবর চিঠি লিখে কেরালা সফরের আমন্ত্রণপত্র জানান ক্রীড়া মন্ত্রী। তারা সম্মত হওয়ায় পরবর্তী কার্যক্রম সম্পন্ন করে কেরালা।
এর আগে ২০১১ সালে ভারত সফরে এসে ভেনেজুয়েলার বিপক্ষে একটি প্রীতি ম্যাচ খেলেছিল আর্জেন্টিনা। নভেম্বরের প্রীতি ম্যাচের বাইরে আগামী ডিসেম্বরে ব্যক্তিগত সফরে লিওনেল মেসির ভারত সফরে আসার কথা আছে।