আমার শহর ডেস্ক

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের গেল আসরগুলো নিয়ে হয়েছে নানান বিতর্ক। সর্বশেষ আসরের ফ্র্যাঞ্চাইজি দেওয়া নিয়ে তোপের মুখে পড়তে হয়েছিল বিসিবিকে। ক্রিকেটারদের পুরো পারিশ্রমিক না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে একাধিক ফ্র্যাঞ্চাইজির বিপক্ষে। এমনকি হোটেল বিল না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল গেল আসরে চিটাগং কিংসের ফ্র্যাঞ্চাইজি এসকিউ স্পোর্টসের বিরুদ্ধে। যার কারণে বিপিএলের ১২তম আসর নিয়ে সতর্ক বিসিবি। এবারের আসর থেকে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। লক্ষ্য বিপিএলকে গ্লোবাল ব্যান্ডে রূপান্তরিত করা।
এবারের আসরে দল নিতে কোম্পানিগুলোকে একাধিক শর্ত জুড়ে দিয়েছে বিসিবি। যেখানে দল নিতে চাওয়া প্রতিটি ফ্র্যাঞ্চাইজিকে থাকতে হবে সর্বনিম্ন পাঁচ আসর। সেই সঙ্গে পাঁচ আসরের জন্য ব্যাংক গ্যারান্টি হিসেবে প্রতিটি ফ্র্যাঞ্চাইজিকে ১০ কোটি জমা দিতে হবে বিসিবির কাছে।
মঙ্গলবার গুলশানের সংবাদ সম্মেলনে তাদের দল দেওয়ার কথা জানানোর পর বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্যসচিব ইফতেখার রহমান বলেন, চুলচেরা বিশ্লেষণ করে অর্থনৈতিক স্বচ্ছতা এবং অন্যান্য বিষয় দেখে এই পাঁচটা দল আমরা চূড়ান্ত করতে পেরেছি।'
দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে নাম ঠিক করা হবে বলে জানিয়েছে বিসিবি। আগামীকাল থেকে পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে ১০ কোটি টাকা ব্যাংক গ্যারান্টি না পেলে তাদের ড্রাফটে অংশ নিতে দেওয়া হবে না। বিসিবির তরফ থেকে নিশ্চিত করা পাঁচ দলগুলো হলো- ঢাকা, চট্টগ্রাম, রংপুর, রাজশাহী ও সিলেট।
এই পাঁচ দলের মধ্যে তিন কোম্পানি প্রথমবারের মতো দল নিচ্ছে বিপিএলে। পুরাতন ফ্র্যাঞ্চাইজি হিসেবে থাকছে দুই দল। যেখানে রংপুর রাইডার্সের মালিকানা ধরে রেখেছে বসুন্ধরা গ্রুপের টগি স্পোর্টস এবং ঢাকা ক্যাপিটালসের মালিকানা ধরে রেখেছে চ্যাম্পিয়ন স্পোর্টস (রিমার্ক-হারল্যান)। এছাড়াও চট্টগ্রামের মালিকানা পেয়েছে ট্রায়াঙ্গাল সার্ভিস, রাজশাহীর মালিকানা পেয়েছে নাবিল গ্রুপ এবং সিলেটের মালিকানা পাচ্ছে ক্রিকেট উইথ সামি।
বিপিএলের এবারের অংশগ্রহণ করতে যাওয়া দলগুলোর সম্ভাব্য নাম: রংপুর রাইডার্স, ঢাকা ক্যাপিটালস, চিটাগং বুলস, রাজশাহী স্টারস ও সিলেট ইউনাইটেড। গুলশানের মিটিংয়ে এবারের আসর অনুষ্ঠিত হওয়ার দিনক্ষণ ঠিক করা হয়েছে। চলতি বছরের ১৯ ডিসেম্বর মাঠে গড়াবে এবারের আসর। ১৬ জানুয়ারি ফাইনালের মধ্য দিয়ে পর্দা নামবে এবারের আসরের। তার আগে আগামী ১৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে প্লেয়ার্স ড্রাফট।

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের গেল আসরগুলো নিয়ে হয়েছে নানান বিতর্ক। সর্বশেষ আসরের ফ্র্যাঞ্চাইজি দেওয়া নিয়ে তোপের মুখে পড়তে হয়েছিল বিসিবিকে। ক্রিকেটারদের পুরো পারিশ্রমিক না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে একাধিক ফ্র্যাঞ্চাইজির বিপক্ষে। এমনকি হোটেল বিল না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল গেল আসরে চিটাগং কিংসের ফ্র্যাঞ্চাইজি এসকিউ স্পোর্টসের বিরুদ্ধে। যার কারণে বিপিএলের ১২তম আসর নিয়ে সতর্ক বিসিবি। এবারের আসর থেকে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। লক্ষ্য বিপিএলকে গ্লোবাল ব্যান্ডে রূপান্তরিত করা।
এবারের আসরে দল নিতে কোম্পানিগুলোকে একাধিক শর্ত জুড়ে দিয়েছে বিসিবি। যেখানে দল নিতে চাওয়া প্রতিটি ফ্র্যাঞ্চাইজিকে থাকতে হবে সর্বনিম্ন পাঁচ আসর। সেই সঙ্গে পাঁচ আসরের জন্য ব্যাংক গ্যারান্টি হিসেবে প্রতিটি ফ্র্যাঞ্চাইজিকে ১০ কোটি জমা দিতে হবে বিসিবির কাছে।
মঙ্গলবার গুলশানের সংবাদ সম্মেলনে তাদের দল দেওয়ার কথা জানানোর পর বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্যসচিব ইফতেখার রহমান বলেন, চুলচেরা বিশ্লেষণ করে অর্থনৈতিক স্বচ্ছতা এবং অন্যান্য বিষয় দেখে এই পাঁচটা দল আমরা চূড়ান্ত করতে পেরেছি।'
দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে নাম ঠিক করা হবে বলে জানিয়েছে বিসিবি। আগামীকাল থেকে পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে ১০ কোটি টাকা ব্যাংক গ্যারান্টি না পেলে তাদের ড্রাফটে অংশ নিতে দেওয়া হবে না। বিসিবির তরফ থেকে নিশ্চিত করা পাঁচ দলগুলো হলো- ঢাকা, চট্টগ্রাম, রংপুর, রাজশাহী ও সিলেট।
এই পাঁচ দলের মধ্যে তিন কোম্পানি প্রথমবারের মতো দল নিচ্ছে বিপিএলে। পুরাতন ফ্র্যাঞ্চাইজি হিসেবে থাকছে দুই দল। যেখানে রংপুর রাইডার্সের মালিকানা ধরে রেখেছে বসুন্ধরা গ্রুপের টগি স্পোর্টস এবং ঢাকা ক্যাপিটালসের মালিকানা ধরে রেখেছে চ্যাম্পিয়ন স্পোর্টস (রিমার্ক-হারল্যান)। এছাড়াও চট্টগ্রামের মালিকানা পেয়েছে ট্রায়াঙ্গাল সার্ভিস, রাজশাহীর মালিকানা পেয়েছে নাবিল গ্রুপ এবং সিলেটের মালিকানা পাচ্ছে ক্রিকেট উইথ সামি।
বিপিএলের এবারের অংশগ্রহণ করতে যাওয়া দলগুলোর সম্ভাব্য নাম: রংপুর রাইডার্স, ঢাকা ক্যাপিটালস, চিটাগং বুলস, রাজশাহী স্টারস ও সিলেট ইউনাইটেড। গুলশানের মিটিংয়ে এবারের আসর অনুষ্ঠিত হওয়ার দিনক্ষণ ঠিক করা হয়েছে। চলতি বছরের ১৯ ডিসেম্বর মাঠে গড়াবে এবারের আসর। ১৬ জানুয়ারি ফাইনালের মধ্য দিয়ে পর্দা নামবে এবারের আসরের। তার আগে আগামী ১৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে প্লেয়ার্স ড্রাফট।