আমার শহর ডেস্ক
সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ৫০ ধনীর তালিকায় নাম রয়েছে বাংলাদেশের সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খানের নাম। সিঙ্গাপুরের ৪৯তম শীর্ষ ধনী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসা সাময়িকী ফোর্বসের তালিকায় নাম রয়েছে জ্বালানি খাতের এই উদ্যোক্তার। ফোর্বসের তথ্য অনুযায়ী সিঙ্গাপুরের নাগরিক আজিজ খানের বর্তমান মোট সম্পদমূল্য ১ দশমিক ১০ বিলিয়ন বা ১১০ কোটি ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ১৩ হাজার ২০০ কোটি টাকা।
প্রতিবছর প্রকাশ করা ফোর্বসের সম্পদশালীর তালিকা অনুযায়ী গত বছর আজিজ সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকার ৪১ নম্বরে ছিলেন। এর আগের বছর ছিলেন ৪২ নম্বরে। এ বছর অন্যদের সম্পদ বৃদ্ধি পাওয়ায় তাঁর অবস্থান আট ধাপ পিছিয়েছে। ফোর্বসের সম্পদশালীর তালিকায় আজিজ খানের নাম প্রথমবার উঠেছিল ২০১৮ সালে। সে বছর তাঁর সম্পদমূল্য ছিল ৯১ কোটি মার্কিন ডলার।
তবে বাংলাদেশি হিসেবে নয়, সিঙ্গাপুরের নাগরিক হিসেবে সে দেশের শীর্ষ ধনীর তালিকায় আজিজ খানের নাম অন্তর্ভুক্ত করেছে ফোর্বস। ব্যবসা ম্যাগাজিনটি তাঁর ব্যক্তিগত তথ্যবার্তায় জন্মসূত্রে বাংলাদেশি উল্লেখ করেছে। আরও উল্লেখ করেছে, তিনি সেনা কর্মকর্তার সন্তান এবং তিন সন্তানের পিতা। সন্তানরা এখন সামিট ইন্টারন্যাশনালের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করছেন। এর মধ্যে মেয়ে আয়েশা সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনাল পরিচালনা করেন।
ফোর্বসের তথ্যমতে, আজিজ খানের সম্পদ তৈরি হয়েছে মূলত বিদ্যুৎ খাতের ব্যবসা থেকে। এর বাইরে বন্দর, ফাইবার অপটিকস এবং নির্মাণ সম্পর্কিত ব্যবসাও রয়েছে তাঁর প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির। এসব কোম্পানির সবই বাংলাদেশে।
গত বুধবার প্রকাশিত ফোর্বসের এ তালিকা করা হয়েছে গত ১ এপ্রিলের সম্পদের হিসাবে। সামিট গ্রুপ বাংলাদেশে ব্যবসা করলেও সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনাল ২০১৬ সালে সিঙ্গাপুরে নিবন্ধিত হয়। পরে বাংলাদেশে সামিট পাওয়ারসহ গ্রুপের অন্য ব্যবসাগুলোর মালিকানা ওই কোম্পানির নামে বদল করা হয়। সামিট ইন্টারন্যাশনালে জাপানি কোম্পানি জেরার ২২ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।
বাংলাদেশের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিকানা সিঙ্গাপুরে স্থানান্তরের ক্ষেত্রে পরিবারের রাজনৈতিক প্রভাব কাজে লাগিয়েছিলেন বলে অভিযোগ আছে। বাংলাদেশ ব্যাংক এবং শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কোম্পানিগুলোর শেয়ারের মালিকানা বিদেশি কোম্পানির কাছে হস্তান্তরের অনুমোদন দিয়েছিল।
গতকাল বৃহস্পতিবারের হিসাবে আজিজ খানের সম্পদমূল্য গত এপ্রিলের মতো ১ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলারে অপরিবর্তিত আছে। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিতে ব্যক্তির শেয়ারের মোট মূল্য হিসাব করে বিলিয়নেয়ারের তালিকা করে ফোর্বস। এ হিসাবে গতকাল রাতে বৈশ্বিক ‘রিয়েল টাইম’ শীর্ষ সম্পদশালীর তালিকায় তাঁর অবস্থান ছিল ৩০০০তম, যদিও গত এপ্রিলে তাঁর অবস্থান ছিল ২৭৯০।
আজিজ খানের বাসা ঢাকা সেনানিবাস এলাকার ভেতরে।
সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ৫০ ধনীর তালিকায় নাম রয়েছে বাংলাদেশের সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খানের নাম। সিঙ্গাপুরের ৪৯তম শীর্ষ ধনী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসা সাময়িকী ফোর্বসের তালিকায় নাম রয়েছে জ্বালানি খাতের এই উদ্যোক্তার। ফোর্বসের তথ্য অনুযায়ী সিঙ্গাপুরের নাগরিক আজিজ খানের বর্তমান মোট সম্পদমূল্য ১ দশমিক ১০ বিলিয়ন বা ১১০ কোটি ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ১৩ হাজার ২০০ কোটি টাকা।
প্রতিবছর প্রকাশ করা ফোর্বসের সম্পদশালীর তালিকা অনুযায়ী গত বছর আজিজ সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকার ৪১ নম্বরে ছিলেন। এর আগের বছর ছিলেন ৪২ নম্বরে। এ বছর অন্যদের সম্পদ বৃদ্ধি পাওয়ায় তাঁর অবস্থান আট ধাপ পিছিয়েছে। ফোর্বসের সম্পদশালীর তালিকায় আজিজ খানের নাম প্রথমবার উঠেছিল ২০১৮ সালে। সে বছর তাঁর সম্পদমূল্য ছিল ৯১ কোটি মার্কিন ডলার।
তবে বাংলাদেশি হিসেবে নয়, সিঙ্গাপুরের নাগরিক হিসেবে সে দেশের শীর্ষ ধনীর তালিকায় আজিজ খানের নাম অন্তর্ভুক্ত করেছে ফোর্বস। ব্যবসা ম্যাগাজিনটি তাঁর ব্যক্তিগত তথ্যবার্তায় জন্মসূত্রে বাংলাদেশি উল্লেখ করেছে। আরও উল্লেখ করেছে, তিনি সেনা কর্মকর্তার সন্তান এবং তিন সন্তানের পিতা। সন্তানরা এখন সামিট ইন্টারন্যাশনালের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করছেন। এর মধ্যে মেয়ে আয়েশা সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনাল পরিচালনা করেন।
ফোর্বসের তথ্যমতে, আজিজ খানের সম্পদ তৈরি হয়েছে মূলত বিদ্যুৎ খাতের ব্যবসা থেকে। এর বাইরে বন্দর, ফাইবার অপটিকস এবং নির্মাণ সম্পর্কিত ব্যবসাও রয়েছে তাঁর প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির। এসব কোম্পানির সবই বাংলাদেশে।
গত বুধবার প্রকাশিত ফোর্বসের এ তালিকা করা হয়েছে গত ১ এপ্রিলের সম্পদের হিসাবে। সামিট গ্রুপ বাংলাদেশে ব্যবসা করলেও সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনাল ২০১৬ সালে সিঙ্গাপুরে নিবন্ধিত হয়। পরে বাংলাদেশে সামিট পাওয়ারসহ গ্রুপের অন্য ব্যবসাগুলোর মালিকানা ওই কোম্পানির নামে বদল করা হয়। সামিট ইন্টারন্যাশনালে জাপানি কোম্পানি জেরার ২২ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।
বাংলাদেশের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিকানা সিঙ্গাপুরে স্থানান্তরের ক্ষেত্রে পরিবারের রাজনৈতিক প্রভাব কাজে লাগিয়েছিলেন বলে অভিযোগ আছে। বাংলাদেশ ব্যাংক এবং শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কোম্পানিগুলোর শেয়ারের মালিকানা বিদেশি কোম্পানির কাছে হস্তান্তরের অনুমোদন দিয়েছিল।
গতকাল বৃহস্পতিবারের হিসাবে আজিজ খানের সম্পদমূল্য গত এপ্রিলের মতো ১ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলারে অপরিবর্তিত আছে। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিতে ব্যক্তির শেয়ারের মোট মূল্য হিসাব করে বিলিয়নেয়ারের তালিকা করে ফোর্বস। এ হিসাবে গতকাল রাতে বৈশ্বিক ‘রিয়েল টাইম’ শীর্ষ সম্পদশালীর তালিকায় তাঁর অবস্থান ছিল ৩০০০তম, যদিও গত এপ্রিলে তাঁর অবস্থান ছিল ২৭৯০।
আজিজ খানের বাসা ঢাকা সেনানিবাস এলাকার ভেতরে।