আমার শহর আন্তর্জাতিক ডেস্ক

পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে আদালতের বাইরে পার্ক করা একটি গাড়িতে বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ১২ জন নিহত এবং ২০ জন আহত হয়েছেন। পাকিস্তান ইনস্টিটিউট অফ মেডিকেল সায়েন্সেস হাসপাতাল সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছে। পুলিশের একজন মুখপাত্র বলেছেন, ‘আমরা তদন্ত করছি এটি কী ধরনের বিস্ফোরণ ছিল। এটি এখনও স্পষ্ট নয়। আমাদের ফরেনসিক দলের কাছ থেকে রিপোর্ট পাওয়ার পরে আমরা আরও বিস্তারিত জানাতে পারব।’
গতকাল মঙ্গলবার ইসলামাবাদ জেলা আদালতের প্রবেশপথের কাছে বিস্ফোরণটি ঘটে, যেখানে সাধারণত প্রচুর সংখ্যক মামলাকারীর ভিড় থাকে। আহতদের মধ্যে আইনজীবীরাও রয়েছেন বলে জানা গেছে। বিস্ফোরণের পর কাচেরি আদালত ভবনটি খালি করে দেয়া হয়। ভবনের পিছনের দরজা দিয়ে ভেতরে যারা ছিলেন তাদের সরিয়ে নেয়া হয় এবং আদালতের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এখনও পর্যন্ত এই হামলার দায় কেউ স্বীকার করেনি, তবে সিএনএন-কে দেওয়া এক নিরাপত্তা সূত্রের বিবৃতিতে দাবি করা হয়েছে যে আফগান তালেবান এবং ভারতের সঙ্গে যুক্ত জঙ্গিরা এটি ঘটিয়েছে।
এদিকে, ইসলামাবাদের ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল (ডিআইজি), প্রধান কমিশনার এবং ফরেনসিক দল বিস্ফোরণের পরপরই ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। উদ্ধারকারী দল এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো নিহত এবং আহতদের হাসপাতালে স্থানান্তর করে।

পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে আদালতের বাইরে পার্ক করা একটি গাড়িতে বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ১২ জন নিহত এবং ২০ জন আহত হয়েছেন। পাকিস্তান ইনস্টিটিউট অফ মেডিকেল সায়েন্সেস হাসপাতাল সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছে। পুলিশের একজন মুখপাত্র বলেছেন, ‘আমরা তদন্ত করছি এটি কী ধরনের বিস্ফোরণ ছিল। এটি এখনও স্পষ্ট নয়। আমাদের ফরেনসিক দলের কাছ থেকে রিপোর্ট পাওয়ার পরে আমরা আরও বিস্তারিত জানাতে পারব।’
গতকাল মঙ্গলবার ইসলামাবাদ জেলা আদালতের প্রবেশপথের কাছে বিস্ফোরণটি ঘটে, যেখানে সাধারণত প্রচুর সংখ্যক মামলাকারীর ভিড় থাকে। আহতদের মধ্যে আইনজীবীরাও রয়েছেন বলে জানা গেছে। বিস্ফোরণের পর কাচেরি আদালত ভবনটি খালি করে দেয়া হয়। ভবনের পিছনের দরজা দিয়ে ভেতরে যারা ছিলেন তাদের সরিয়ে নেয়া হয় এবং আদালতের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এখনও পর্যন্ত এই হামলার দায় কেউ স্বীকার করেনি, তবে সিএনএন-কে দেওয়া এক নিরাপত্তা সূত্রের বিবৃতিতে দাবি করা হয়েছে যে আফগান তালেবান এবং ভারতের সঙ্গে যুক্ত জঙ্গিরা এটি ঘটিয়েছে।
এদিকে, ইসলামাবাদের ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল (ডিআইজি), প্রধান কমিশনার এবং ফরেনসিক দল বিস্ফোরণের পরপরই ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। উদ্ধারকারী দল এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো নিহত এবং আহতদের হাসপাতালে স্থানান্তর করে।