আমার শহর ডেস্ক

ইন্দোনেশিয়ার একটি স্কুলভবন ধসের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৪ জনে দাঁড়িয়েছে। উদ্ধারকর্মীরা ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে থাকা আরো বেশ কয়েকজন হতাহতকে উদ্ধারের জন্য ভারী যন্ত্রপাতি ব্যবহার শুরু করেছে। দেশটির একজন উদ্ধার কমকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন।
শনিবার (৪ অক্টোবর) জাতীয় দুর্যোগ প্রশমন সংস্থার প্রধান সুহার্যন্তো সাংবাদিকদের বলেছেন, উদ্ধারকর্মীরা শুক্রবার ধ্বংস্তুপের ভেতরে নয়টি লাশের সন্ধান পেয়েছে। এর ফলে এই ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৪ জনে দাঁড়িয়েছে।
তিনি আরো বলেন, ‘আমরা নিখোঁজ ৪৯ জনের সন্ধানে তল্লাশী চালিয়ে যাচ্ছি।’
সুহার্যন্তো বলেন, আরো হতাহতদের খুঁজে পাওয়া যেতে পারে। কারণ, উদ্ধারকর্মীরা ধ্বংসস্তূপ অপসারণ করার জন্য ভারী যন্ত্রপাতি ব্যবহার শুরু করেছে। গত রাতে একজনের লাশ উদ্ধার করার পর ব্যাপকভাবে ধ্বংসস্তুপ অপসারণের ওপর জোর দেয়া হচ্ছে। তাই, ধসে পড়া এলাকাগুলোতে ভারী যন্ত্রপাতি প্রবেশ করানো হচ্ছে।
এর আগে, গত সপ্তাহে সোমবার দুপুরে শিক্ষার্থীরা জোহরের নামাজ পড়ার প্রস্তুতি নেয়ার সময় বহুতল ভবনটির একটি অংশ হঠাৎ ধসে পড়ে। ভবনটির বাসিন্দাদের মতে, স্কুলভবন ধসের ঘটনাটি এতটাই জোরালো ছিল যে এর ফলে আশপাশের এলাকাজুড়ে কম্পন অনুভূত হয়।
বিশেষজ্ঞরা জানান, তদন্তকারীরা ধসের কারণ অনুসন্ধান করছেন। প্রাথমিক লক্ষণগুলো নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রীর দিকেই ইঙ্গিত করছে।
ধ্বংসস্তুপের নিচে কারো বেঁচে থাকার ক্ষীণ সম্ভাবনার জন্য ৭২ ঘণ্টা শেষ হওয়ার পর, নিখোঁজদের পরিবারের সদস্যরা বৃহস্পতিবার ভারী যন্ত্রপাতি ব্যবহারের জন্য সম্মত হন।

ইন্দোনেশিয়ার একটি স্কুলভবন ধসের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৪ জনে দাঁড়িয়েছে। উদ্ধারকর্মীরা ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে থাকা আরো বেশ কয়েকজন হতাহতকে উদ্ধারের জন্য ভারী যন্ত্রপাতি ব্যবহার শুরু করেছে। দেশটির একজন উদ্ধার কমকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন।
শনিবার (৪ অক্টোবর) জাতীয় দুর্যোগ প্রশমন সংস্থার প্রধান সুহার্যন্তো সাংবাদিকদের বলেছেন, উদ্ধারকর্মীরা শুক্রবার ধ্বংস্তুপের ভেতরে নয়টি লাশের সন্ধান পেয়েছে। এর ফলে এই ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৪ জনে দাঁড়িয়েছে।
তিনি আরো বলেন, ‘আমরা নিখোঁজ ৪৯ জনের সন্ধানে তল্লাশী চালিয়ে যাচ্ছি।’
সুহার্যন্তো বলেন, আরো হতাহতদের খুঁজে পাওয়া যেতে পারে। কারণ, উদ্ধারকর্মীরা ধ্বংসস্তূপ অপসারণ করার জন্য ভারী যন্ত্রপাতি ব্যবহার শুরু করেছে। গত রাতে একজনের লাশ উদ্ধার করার পর ব্যাপকভাবে ধ্বংসস্তুপ অপসারণের ওপর জোর দেয়া হচ্ছে। তাই, ধসে পড়া এলাকাগুলোতে ভারী যন্ত্রপাতি প্রবেশ করানো হচ্ছে।
এর আগে, গত সপ্তাহে সোমবার দুপুরে শিক্ষার্থীরা জোহরের নামাজ পড়ার প্রস্তুতি নেয়ার সময় বহুতল ভবনটির একটি অংশ হঠাৎ ধসে পড়ে। ভবনটির বাসিন্দাদের মতে, স্কুলভবন ধসের ঘটনাটি এতটাই জোরালো ছিল যে এর ফলে আশপাশের এলাকাজুড়ে কম্পন অনুভূত হয়।
বিশেষজ্ঞরা জানান, তদন্তকারীরা ধসের কারণ অনুসন্ধান করছেন। প্রাথমিক লক্ষণগুলো নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রীর দিকেই ইঙ্গিত করছে।
ধ্বংসস্তুপের নিচে কারো বেঁচে থাকার ক্ষীণ সম্ভাবনার জন্য ৭২ ঘণ্টা শেষ হওয়ার পর, নিখোঁজদের পরিবারের সদস্যরা বৃহস্পতিবার ভারী যন্ত্রপাতি ব্যবহারের জন্য সম্মত হন।