কমছে ফ্লাইট ওঠানামা
আমার শহর ডেস্ক

সরকারি দপ্তরগুলোতে ‘শাটডাউন’-এর প্রভাব পড়তে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দরগুলোতে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ঘোষণা দিয়েছেন, বিভিন্ন বিমানবন্দরে ফ্লাইট পরিচালনার সক্ষমতা ১০ শতাংশ কমানো হবে। এই সিদ্ধান্ত স্থানীয় সময় শুক্রবার থেকে কার্যকর হবে।
দেশটির পরিবহন মন্ত্রী শন ডাফি বুধবার হোয়াইট হাউসে সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ৪০টি বিমানবন্দরে ফ্লাইট পরিচালনার সক্ষমতা ১০ শতাংশ কমানো হবে। সিবিএস নিউজ জানিয়েছে, এমন সিদ্ধান্তের কারণে নিউইয়র্ক সিটি, লস অ্যাঞ্জেলেস, আটলান্টা ও ডালাসের মতো ব্যস্ত বিমানবন্দরগুলো প্রভাবিত হতে পারে।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর মার্কিন কংগ্রেস নতুন বাজেট অনুমোদনে ব্যর্থ হওয়ার পর থেকে বিভিন্ন ফেডারেল সংস্থা কার্যত অচল হয়ে পড়েছে। এএফপি জানিয়েছে, প্রায় ১৪ লাখ ফেডারেল কর্মচারিদের মধ্যে কেউ বেতন ছাড়া আবার কেউ বাধ্যতামূলক ছুটিতে আছেন। এসব কর্মচারিদের মধ্যে ফ্লাইট পরিচালনার সঙ্গে যুক্তরা যেমন আছেন তেমনি আছেন সরকারি পার্কের তত্ত্বাবধায়ক।
২০১৯ সালে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদের শাটডাউনে (৩৫ দিন) বিমানবন্দরের কার্যক্রম ব্যাহত হয়। তখন অনেক কর্মী বেতন ছাড়া কাজ করতে অস্বীকৃতি জানান। কর্মচারিদের অনুপস্থিতিতে ফ্লাইটের সূচি বিপর্যয় ঘটে। এবারের শাটডাউন সেবারের চেয়েও দীর্ঘ সময় ধরে চলছে।
বিমান চলাচল নিয়ন্ত্রণ ও পরিবহন নিরাপত্তার সঙ্গে জড়িত ৬০ হাজারেরও বেশি কর্মী বর্তমানে বেতন ছাড়া কাজ করছেন। হোয়াইট হাউস সতর্ক করেছে, কর্মীদের অনুপস্থিতি বাড়তে থাকলে বিমানবন্দরের চেক-ইন লাইনে চরম বিশৃঙ্খলা দেখা দিতে পারে।
জনবল সংকটের কারণে যুক্তরাষ্ট্রে স্বাভাবিক সময়ে ফ্লাইট বিলম্বের পরিমাণ ৫ শতাংশ। গত সপ্তাহের শেষ দিকে প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার মাইক জনসন জানান, বর্তমানে বিলম্বের হার ৫০ ছাড়িয়েছে। শাটডাউন যত দীর্ঘ হচ্ছে বিমান চলাচল নিয়ন্ত্রণের সঙ্গে জড়িতরাও তত অনুপস্থিত থাকছেন।

সরকারি দপ্তরগুলোতে ‘শাটডাউন’-এর প্রভাব পড়তে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দরগুলোতে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ঘোষণা দিয়েছেন, বিভিন্ন বিমানবন্দরে ফ্লাইট পরিচালনার সক্ষমতা ১০ শতাংশ কমানো হবে। এই সিদ্ধান্ত স্থানীয় সময় শুক্রবার থেকে কার্যকর হবে।
দেশটির পরিবহন মন্ত্রী শন ডাফি বুধবার হোয়াইট হাউসে সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ৪০টি বিমানবন্দরে ফ্লাইট পরিচালনার সক্ষমতা ১০ শতাংশ কমানো হবে। সিবিএস নিউজ জানিয়েছে, এমন সিদ্ধান্তের কারণে নিউইয়র্ক সিটি, লস অ্যাঞ্জেলেস, আটলান্টা ও ডালাসের মতো ব্যস্ত বিমানবন্দরগুলো প্রভাবিত হতে পারে।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর মার্কিন কংগ্রেস নতুন বাজেট অনুমোদনে ব্যর্থ হওয়ার পর থেকে বিভিন্ন ফেডারেল সংস্থা কার্যত অচল হয়ে পড়েছে। এএফপি জানিয়েছে, প্রায় ১৪ লাখ ফেডারেল কর্মচারিদের মধ্যে কেউ বেতন ছাড়া আবার কেউ বাধ্যতামূলক ছুটিতে আছেন। এসব কর্মচারিদের মধ্যে ফ্লাইট পরিচালনার সঙ্গে যুক্তরা যেমন আছেন তেমনি আছেন সরকারি পার্কের তত্ত্বাবধায়ক।
২০১৯ সালে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদের শাটডাউনে (৩৫ দিন) বিমানবন্দরের কার্যক্রম ব্যাহত হয়। তখন অনেক কর্মী বেতন ছাড়া কাজ করতে অস্বীকৃতি জানান। কর্মচারিদের অনুপস্থিতিতে ফ্লাইটের সূচি বিপর্যয় ঘটে। এবারের শাটডাউন সেবারের চেয়েও দীর্ঘ সময় ধরে চলছে।
বিমান চলাচল নিয়ন্ত্রণ ও পরিবহন নিরাপত্তার সঙ্গে জড়িত ৬০ হাজারেরও বেশি কর্মী বর্তমানে বেতন ছাড়া কাজ করছেন। হোয়াইট হাউস সতর্ক করেছে, কর্মীদের অনুপস্থিতি বাড়তে থাকলে বিমানবন্দরের চেক-ইন লাইনে চরম বিশৃঙ্খলা দেখা দিতে পারে।
জনবল সংকটের কারণে যুক্তরাষ্ট্রে স্বাভাবিক সময়ে ফ্লাইট বিলম্বের পরিমাণ ৫ শতাংশ। গত সপ্তাহের শেষ দিকে প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার মাইক জনসন জানান, বর্তমানে বিলম্বের হার ৫০ ছাড়িয়েছে। শাটডাউন যত দীর্ঘ হচ্ছে বিমান চলাচল নিয়ন্ত্রণের সঙ্গে জড়িতরাও তত অনুপস্থিত থাকছেন।