আমার শহর ডেস্ক

বেতন বৃদ্ধি ও পদোন্নতির দাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতি শুরু করেছেন দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আজ রোববার সকাল থেকে এ কর্মবিরতি শুরু করেছেন তারা। ফলে ৬৫ হাজারের বেশি বিদ্যালয়ে পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ থাকছে।
এর আগে গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক ও প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি শামসুদ্দিন মাসুদ এ কর্মবিরতির ঘোষণা দেন।
শনিবার সকালে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা তাদের দীর্ঘদিনের বঞ্চনার অবসান ঘটাতে সরাসরি দশম গ্রেডের দাবিতে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন। বিকেলে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে শিক্ষকরা পদযাত্রা শুরু করলে শাহবাগ থানার সামনে পুলিশের বাধার মুখে পড়েন এবং সেখানে উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে শতাধিক শিক্ষক আহত হন বলে দাবি করেছেন শিক্ষক নেতারা।
শিক্ষকরা জানান, পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী প্রাথমিক শিক্ষকরা ‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ’ নামে চারটি সংগঠনের ব্যানারে সকাল থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন। বিকেলে ‘কলম বিসর্জন কর্মসূচি’ পালনের জন্য তারা শাহবাগের দিকে পদযাত্রা শুরু করেন। শিক্ষকরা পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে সামনে যেতে চাইলে সংঘর্ষ শুরু হয়। একপর্যায়ে পুলিশ জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ ঘটনায় শতাধিক শিক্ষক আহত হন। তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে। এ ছাড়া বেশ কয়েকজন শিক্ষক নেতাকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়। সাউন্ড গ্রেনেডের আঘাতে শিক্ষকরা ছত্রভঙ্গ হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় অবস্থান নেন, যেখানে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েন।
বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির (শাহিন-লিপি) সাধারণ সম্পাদক খায়রুন নাহার লিপি একই সুরে বলেন, আলোচনা বহুবার হয়েছে; কিন্তু কোনো ফল নেই। এবার দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত রাজপথেই থাকব।
‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ’-এর ব্যানারে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির বিভিন্ন অংশসহ চারটি সংগঠন এ কর্মসূচি পরিচালনা করছে। তাদের তিনটি দাবি হলো—দশম গ্রেডে বেতন-ভাতা প্রদান; ১০ বছর ও ১৬ বছর চাকরি পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড প্রদান-সংক্রান্ত জটিলতা ও সমস্যার স্থায়ী সমাধান এবং সহকারী শিক্ষকদের জন্য শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতি প্রদান।

বেতন বৃদ্ধি ও পদোন্নতির দাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতি শুরু করেছেন দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আজ রোববার সকাল থেকে এ কর্মবিরতি শুরু করেছেন তারা। ফলে ৬৫ হাজারের বেশি বিদ্যালয়ে পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ থাকছে।
এর আগে গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক ও প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি শামসুদ্দিন মাসুদ এ কর্মবিরতির ঘোষণা দেন।
শনিবার সকালে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা তাদের দীর্ঘদিনের বঞ্চনার অবসান ঘটাতে সরাসরি দশম গ্রেডের দাবিতে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন। বিকেলে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে শিক্ষকরা পদযাত্রা শুরু করলে শাহবাগ থানার সামনে পুলিশের বাধার মুখে পড়েন এবং সেখানে উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে শতাধিক শিক্ষক আহত হন বলে দাবি করেছেন শিক্ষক নেতারা।
শিক্ষকরা জানান, পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী প্রাথমিক শিক্ষকরা ‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ’ নামে চারটি সংগঠনের ব্যানারে সকাল থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন। বিকেলে ‘কলম বিসর্জন কর্মসূচি’ পালনের জন্য তারা শাহবাগের দিকে পদযাত্রা শুরু করেন। শিক্ষকরা পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে সামনে যেতে চাইলে সংঘর্ষ শুরু হয়। একপর্যায়ে পুলিশ জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ ঘটনায় শতাধিক শিক্ষক আহত হন। তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে। এ ছাড়া বেশ কয়েকজন শিক্ষক নেতাকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়। সাউন্ড গ্রেনেডের আঘাতে শিক্ষকরা ছত্রভঙ্গ হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় অবস্থান নেন, যেখানে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েন।
বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির (শাহিন-লিপি) সাধারণ সম্পাদক খায়রুন নাহার লিপি একই সুরে বলেন, আলোচনা বহুবার হয়েছে; কিন্তু কোনো ফল নেই। এবার দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত রাজপথেই থাকব।
‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ’-এর ব্যানারে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির বিভিন্ন অংশসহ চারটি সংগঠন এ কর্মসূচি পরিচালনা করছে। তাদের তিনটি দাবি হলো—দশম গ্রেডে বেতন-ভাতা প্রদান; ১০ বছর ও ১৬ বছর চাকরি পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড প্রদান-সংক্রান্ত জটিলতা ও সমস্যার স্থায়ী সমাধান এবং সহকারী শিক্ষকদের জন্য শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতি প্রদান।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হবে একই দিনে। এই বিধান রেখে গণভোট অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। পৃথক ব্যালট পেপারে চারটি বিষয়ের ওপর একটি প্রশ্নে হবে এই গণভোট।
১ দিন আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামী ২৯ নভেম্বর (শনিবার) মক ভোটিং (পরীক্ষামূলক ভোট)র আয়োজন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
১ দিন আগে
গণভোট অধ্যাদেশ-২০২৫ এর খসড়া নীতিমালার অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ।
২ দিন আগে