আমার শহর ডেস্ক

প্রায় দুই দশকের সংসার ভেঙে গেল ভয়াবহ পরিণতিতে। স্ত্রীকে পরপুরুষের সঙ্গে সম্পর্কের সন্দেহ ও সম্পত্তি হারানোর আতঙ্কে খুন করেন স্বামী মো. নজরুল ইসলাম (৫৯)।
এরপর স্ত্রীর লাশ ডিপ ফ্রিজে লুকিয়ে রেখে সন্তানদের ফুফুর বাসায় রেখে পালিয়ে যান তিনি।
অবশেষে মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাতে রাজধানীর বংশাল এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে কলাবাগান থানা পুলিশ। এ সময় তার বাসার ওয়ারড্রোব থেকে উদ্ধার করা হয় হত্যায় ব্যবহৃত ধারালো দা।
আজ বুধবার দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম।
ডিসি মাসুদ আলম জানান, নজরুল ইসলাম ও তাসলিমা আক্তার (৪২) দম্পতির সংসারজীবন ছিল প্রায় ২০ বছরের। তাদের তিন সন্তান। তবে দীর্ঘদিন ধরেই নজরুল তার স্ত্রীর ওপর অবিশ্বাস পোষণ করতেন। সন্দেহ করতেন, স্ত্রী পরপুরুষের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলেছেন এবং যে কোনো সময় তার ব্যাংক অ্যাকাউন্টের বিপুল অর্থ হাতিয়ে নিতে পারেন।
গত ১২ অক্টোবর রাতে কলাবাগান এলাকার নিজ ফ্ল্যাটে ফিরে তিনি দেখেন দরজার দুটি লক খোলা। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ঘুমন্ত অবস্থায় স্ত্রী তাসলিমাকে ধারালো দা দিয়ে কোপাতে থাকেন। ঘটনাস্থলেই মারা যান তাসলিমা। পরে তিনি লাশ গামছা ও চাদরে মুড়িয়ে বাসার ডিপ ফ্রিজে রাখেন। এরপর রক্তের দাগ মুছে ফেলেন, জামাকাপড় ধুয়ে আলামত গোপনের চেষ্টা করেন।
পরদিন সকালে মেয়েকে বলেন, তোমার মা অন্য পুরুষের সঙ্গে পালিয়ে গেছে। এরপর সন্তানদের ফুফুর বাসায় রেখে নিজে প্রাইভেটকারে পালিয়ে যান।
নিহতের ছোট ভাই নাঈম হোসেন ১৩ অক্টোবর কলাবাগান থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ দরজা ভেঙে ফ্ল্যাটে ঢুকে ডিপ ফ্রিজ খুলে চাদরে মোড়ানো তাসলিমার মরদেহ উদ্ধার করে। পরে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে নজরুল ইসলামকে বংশাল থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার দেওয়া তথ্যে উদ্ধার করা হয় হত্যায় ব্যবহৃত দা।
ডিসি মাসুদ আলম বলেন, চরম সন্দেহ, নিয়ন্ত্রণের মানসিকতা ও আর্থিক নিরাপত্তাহীনতাই এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের মূল কারণ।

প্রায় দুই দশকের সংসার ভেঙে গেল ভয়াবহ পরিণতিতে। স্ত্রীকে পরপুরুষের সঙ্গে সম্পর্কের সন্দেহ ও সম্পত্তি হারানোর আতঙ্কে খুন করেন স্বামী মো. নজরুল ইসলাম (৫৯)।
এরপর স্ত্রীর লাশ ডিপ ফ্রিজে লুকিয়ে রেখে সন্তানদের ফুফুর বাসায় রেখে পালিয়ে যান তিনি।
অবশেষে মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাতে রাজধানীর বংশাল এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে কলাবাগান থানা পুলিশ। এ সময় তার বাসার ওয়ারড্রোব থেকে উদ্ধার করা হয় হত্যায় ব্যবহৃত ধারালো দা।
আজ বুধবার দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম।
ডিসি মাসুদ আলম জানান, নজরুল ইসলাম ও তাসলিমা আক্তার (৪২) দম্পতির সংসারজীবন ছিল প্রায় ২০ বছরের। তাদের তিন সন্তান। তবে দীর্ঘদিন ধরেই নজরুল তার স্ত্রীর ওপর অবিশ্বাস পোষণ করতেন। সন্দেহ করতেন, স্ত্রী পরপুরুষের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলেছেন এবং যে কোনো সময় তার ব্যাংক অ্যাকাউন্টের বিপুল অর্থ হাতিয়ে নিতে পারেন।
গত ১২ অক্টোবর রাতে কলাবাগান এলাকার নিজ ফ্ল্যাটে ফিরে তিনি দেখেন দরজার দুটি লক খোলা। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ঘুমন্ত অবস্থায় স্ত্রী তাসলিমাকে ধারালো দা দিয়ে কোপাতে থাকেন। ঘটনাস্থলেই মারা যান তাসলিমা। পরে তিনি লাশ গামছা ও চাদরে মুড়িয়ে বাসার ডিপ ফ্রিজে রাখেন। এরপর রক্তের দাগ মুছে ফেলেন, জামাকাপড় ধুয়ে আলামত গোপনের চেষ্টা করেন।
পরদিন সকালে মেয়েকে বলেন, তোমার মা অন্য পুরুষের সঙ্গে পালিয়ে গেছে। এরপর সন্তানদের ফুফুর বাসায় রেখে নিজে প্রাইভেটকারে পালিয়ে যান।
নিহতের ছোট ভাই নাঈম হোসেন ১৩ অক্টোবর কলাবাগান থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ দরজা ভেঙে ফ্ল্যাটে ঢুকে ডিপ ফ্রিজ খুলে চাদরে মোড়ানো তাসলিমার মরদেহ উদ্ধার করে। পরে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে নজরুল ইসলামকে বংশাল থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার দেওয়া তথ্যে উদ্ধার করা হয় হত্যায় ব্যবহৃত দা।
ডিসি মাসুদ আলম বলেন, চরম সন্দেহ, নিয়ন্ত্রণের মানসিকতা ও আর্থিক নিরাপত্তাহীনতাই এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের মূল কারণ।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হবে একই দিনে। এই বিধান রেখে গণভোট অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। পৃথক ব্যালট পেপারে চারটি বিষয়ের ওপর একটি প্রশ্নে হবে এই গণভোট।
১ দিন আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামী ২৯ নভেম্বর (শনিবার) মক ভোটিং (পরীক্ষামূলক ভোট)র আয়োজন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
২ দিন আগে
গণভোট অধ্যাদেশ-২০২৫ এর খসড়া নীতিমালার অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ।
২ দিন আগে