আমার শহর ডেস্ক

নারী জাগরণের পুরোধা ব্যক্তিত্ব কবি বেগম সুফিয়া কামালের ২৩তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ ২০ নভেম্বর। দিনটি উপলক্ষে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো নানান কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।
বার্ধক্যজনিত কারণে ১৯৯৯ সালের আজকের দিনে সুফিয়া কামাল শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তার ইচ্ছানুযায়ী সুফিয়া কামালকে আজিমপুর কবরস্থানে সমাহিত করা হয়।
দিনটি উপলক্ষে মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ) ও সাঁঝের মায়া ট্রাস্টের যৌথ উদ্যোগে কবির নিজ বাড়ি ধানমন্ডির সাঁঝের মায়ায় স্মরণসভার আয়োজন করা হয়েছে। ১৯১১ সালে বরিশালের এক পরিবারে জন্ম হয় সুফিয়া কামালের।
ভাষা আন্দোলন থেকে নারীর অধিকার পুনরুদ্ধারের প্রতিটি ধাপে সুফিয়া কামাল ছিলেন অবিচল। ভাষা আন্দোলনে অংশ নেওয়া সুফিয়া কামাল ছিলেন ছায়ানটের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রী হলের নাম 'রোকেয়া হল' করার দাবি জানিয়েছিলেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধে অনুপ্রেরণাদাত্রী সুফিয়া কামাল বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে নারীর অধিকার রক্ষায় ছিলেন ইস্পাতসম দৃঢ়। বৈষম্য, নির্যাতন ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে তাঁর স্পষ্ট অবস্থান বাংলাদেশের নারী অধিকার আন্দোলনের ভিত্তি মজবুত করেছে।
১৯৬১ সালে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার রবীন্দ্রসংগীত নিষিদ্ধ করলে সেই সিদ্ধান্তের ঘোর বিরোধিতা করেন সুফিয়া কামাল। তাঁর হাতেই শিশুদের জন্য ১৯৫৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় কচি- কাঁচার মেলা।
জীবদ্দশায় সুফিয়া কামাল দেশ-বিদেশের ৫০টিরও বেশি পুরস্কার পেয়েছেন। এর মধ্যে বাংলা একাডেমি পুরস্কার, সোভিয়েত লেনিন পদক, একুশে পদক, বেগম রোকেয়া পদক, জাতীয় কবিতা পরিষদ পুরস্কার ও স্বাধীনতা দিবস পদক বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

নারী জাগরণের পুরোধা ব্যক্তিত্ব কবি বেগম সুফিয়া কামালের ২৩তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ ২০ নভেম্বর। দিনটি উপলক্ষে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো নানান কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।
বার্ধক্যজনিত কারণে ১৯৯৯ সালের আজকের দিনে সুফিয়া কামাল শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তার ইচ্ছানুযায়ী সুফিয়া কামালকে আজিমপুর কবরস্থানে সমাহিত করা হয়।
দিনটি উপলক্ষে মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ) ও সাঁঝের মায়া ট্রাস্টের যৌথ উদ্যোগে কবির নিজ বাড়ি ধানমন্ডির সাঁঝের মায়ায় স্মরণসভার আয়োজন করা হয়েছে। ১৯১১ সালে বরিশালের এক পরিবারে জন্ম হয় সুফিয়া কামালের।
ভাষা আন্দোলন থেকে নারীর অধিকার পুনরুদ্ধারের প্রতিটি ধাপে সুফিয়া কামাল ছিলেন অবিচল। ভাষা আন্দোলনে অংশ নেওয়া সুফিয়া কামাল ছিলেন ছায়ানটের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রী হলের নাম 'রোকেয়া হল' করার দাবি জানিয়েছিলেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধে অনুপ্রেরণাদাত্রী সুফিয়া কামাল বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে নারীর অধিকার রক্ষায় ছিলেন ইস্পাতসম দৃঢ়। বৈষম্য, নির্যাতন ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে তাঁর স্পষ্ট অবস্থান বাংলাদেশের নারী অধিকার আন্দোলনের ভিত্তি মজবুত করেছে।
১৯৬১ সালে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার রবীন্দ্রসংগীত নিষিদ্ধ করলে সেই সিদ্ধান্তের ঘোর বিরোধিতা করেন সুফিয়া কামাল। তাঁর হাতেই শিশুদের জন্য ১৯৫৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় কচি- কাঁচার মেলা।
জীবদ্দশায় সুফিয়া কামাল দেশ-বিদেশের ৫০টিরও বেশি পুরস্কার পেয়েছেন। এর মধ্যে বাংলা একাডেমি পুরস্কার, সোভিয়েত লেনিন পদক, একুশে পদক, বেগম রোকেয়া পদক, জাতীয় কবিতা পরিষদ পুরস্কার ও স্বাধীনতা দিবস পদক বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হবে একই দিনে। এই বিধান রেখে গণভোট অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। পৃথক ব্যালট পেপারে চারটি বিষয়ের ওপর একটি প্রশ্নে হবে এই গণভোট।
১ দিন আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামী ২৯ নভেম্বর (শনিবার) মক ভোটিং (পরীক্ষামূলক ভোট)র আয়োজন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
১ দিন আগে
গণভোট অধ্যাদেশ-২০২৫ এর খসড়া নীতিমালার অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ।
১ দিন আগে