আমার শহর ডেস্ক

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন, এ নিয়ে শঙ্কার কোনো কারণ নেই বলে নিশ্চিত করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
তিনি বলেছেন, “আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে শঙ্কার কোনো কারণ নেই। সরকার ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন আয়োজনের ব্যাপারে বদ্ধপরিকর।”
আজ রোববার সকালে রাজশাহী চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনে লিগ্যাল এইড অফিসে বিচারকদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। এর আগে গত শনিবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সাংবাদিকদের করা প্রশ্নের জবাবে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। সেদিন সাংবাদিকদের নির্বাচন সংক্রান্ত প্রশ্ন এড়িয়ে যান তিনি বলেছিলেন, “নির্বাচনের ব্যাপার নিয়ে কথা বলতে আমি রাজশাহীতে আসিনি। আমি এসেছি টিটিসি দেখতে।” তবে পরদিনই রাজশাহী কোর্টে লিগ্যাল এইড কার্যালয় পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে নির্বাচন নিয়ে অকপটে কথা বলেন তিনি।
আইন উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, “নির্বাচন বিলম্বিত করার কোনো ইস্যু নেই। অবশ্যই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টির জন্য যা যা করা দরকার, সরকার তা করবে।”
নির্বাচন নিয়ে রাজনীতিকদের বিভিন্ন বক্তব্য প্রসঙ্গে আসিফ নজরুল বলেন, “রাজনৈতিক দলগুলো একে অপরের ওপর চাপ সৃষ্টি করার জন্য এবং আমাদের ওপর প্রভাব বিস্তার করার জন্য অনেক কথা বলে। এসব কথা জনমনে অযথা শঙ্কা সৃষ্টি করে।”
তিনি আরও বলেন, “১৬-১৭ বছর ধরে নির্বাচন হয়নি, এ কারণে কিছু মানুষের মধ্যে দ্বিধা থাকতে পারে। পাঁচ কোটি মানুষ কখনো ভোট দিতে পারেনি- এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সাধারণ মানুষ অধীর আগ্রহে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে; তাদের মাঝে উৎসাহ ও প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে।”
আসামিদের জামিন পাওয়া না-পাওয়ার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আইন উপদেষ্টা বলেন, “জামিন দেওয়া শুধু বিচারকের ওপর নির্ভর করে না, পুলিশের রিপোর্টও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ভিডিও ফুটেজ বা অডিও প্রমাণ থাকলে ব্যতিক্রম হয়। “তবে যেখানে জামিন পাওয়ার যোগ্যতা আছে, সেখানে তা পাওয়া উচিত। কিন্তু যারা জামিন পেয়ে একই অপরাধে জড়াতে পারে বা নিষিদ্ধ সংগঠনের হয়ে তৎপর হতে পারে, তাদের জামিনে আমরা স্বাভাবিকভাবেই উদ্বিগ্ন থাকি।”
আদালত সংস্কার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “একজন বিচারকের জায়গায় তিনজন বিচারক নিয়োগের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে, যাতে মামলার চাপ কমে। আদালত সংস্কারে আমরা নানা পদক্ষেপ নিচ্ছি- এর সুফল অবশ্যই জনগণ পাবে।”

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন, এ নিয়ে শঙ্কার কোনো কারণ নেই বলে নিশ্চিত করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
তিনি বলেছেন, “আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে শঙ্কার কোনো কারণ নেই। সরকার ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন আয়োজনের ব্যাপারে বদ্ধপরিকর।”
আজ রোববার সকালে রাজশাহী চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনে লিগ্যাল এইড অফিসে বিচারকদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। এর আগে গত শনিবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সাংবাদিকদের করা প্রশ্নের জবাবে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। সেদিন সাংবাদিকদের নির্বাচন সংক্রান্ত প্রশ্ন এড়িয়ে যান তিনি বলেছিলেন, “নির্বাচনের ব্যাপার নিয়ে কথা বলতে আমি রাজশাহীতে আসিনি। আমি এসেছি টিটিসি দেখতে।” তবে পরদিনই রাজশাহী কোর্টে লিগ্যাল এইড কার্যালয় পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে নির্বাচন নিয়ে অকপটে কথা বলেন তিনি।
আইন উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, “নির্বাচন বিলম্বিত করার কোনো ইস্যু নেই। অবশ্যই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টির জন্য যা যা করা দরকার, সরকার তা করবে।”
নির্বাচন নিয়ে রাজনীতিকদের বিভিন্ন বক্তব্য প্রসঙ্গে আসিফ নজরুল বলেন, “রাজনৈতিক দলগুলো একে অপরের ওপর চাপ সৃষ্টি করার জন্য এবং আমাদের ওপর প্রভাব বিস্তার করার জন্য অনেক কথা বলে। এসব কথা জনমনে অযথা শঙ্কা সৃষ্টি করে।”
তিনি আরও বলেন, “১৬-১৭ বছর ধরে নির্বাচন হয়নি, এ কারণে কিছু মানুষের মধ্যে দ্বিধা থাকতে পারে। পাঁচ কোটি মানুষ কখনো ভোট দিতে পারেনি- এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সাধারণ মানুষ অধীর আগ্রহে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে; তাদের মাঝে উৎসাহ ও প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে।”
আসামিদের জামিন পাওয়া না-পাওয়ার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আইন উপদেষ্টা বলেন, “জামিন দেওয়া শুধু বিচারকের ওপর নির্ভর করে না, পুলিশের রিপোর্টও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ভিডিও ফুটেজ বা অডিও প্রমাণ থাকলে ব্যতিক্রম হয়। “তবে যেখানে জামিন পাওয়ার যোগ্যতা আছে, সেখানে তা পাওয়া উচিত। কিন্তু যারা জামিন পেয়ে একই অপরাধে জড়াতে পারে বা নিষিদ্ধ সংগঠনের হয়ে তৎপর হতে পারে, তাদের জামিনে আমরা স্বাভাবিকভাবেই উদ্বিগ্ন থাকি।”
আদালত সংস্কার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “একজন বিচারকের জায়গায় তিনজন বিচারক নিয়োগের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে, যাতে মামলার চাপ কমে। আদালত সংস্কারে আমরা নানা পদক্ষেপ নিচ্ছি- এর সুফল অবশ্যই জনগণ পাবে।”

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হবে একই দিনে। এই বিধান রেখে গণভোট অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। পৃথক ব্যালট পেপারে চারটি বিষয়ের ওপর একটি প্রশ্নে হবে এই গণভোট।
১ দিন আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামী ২৯ নভেম্বর (শনিবার) মক ভোটিং (পরীক্ষামূলক ভোট)র আয়োজন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
১ দিন আগে
গণভোট অধ্যাদেশ-২০২৫ এর খসড়া নীতিমালার অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ।
২ দিন আগে