আমার শহর ডেস্ক
প্রগতিশীল শিক্ষাবিদ বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব প্রাবন্ধিক অধ্যাপক যতীন সরকার আর নেই। আজ বুধবার বেলা দুইটা ৪৫ মিনিটে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিনি মারা যান। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯১ বছর। যতীন সরকার ১৯৩৬ সালের ১৮ আগস্ট নেত্রকোনার কেন্দুয়ার চন্দপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি আর্থ্রাইটিসসহ বার্ধক্যজণিত রোগে ভুগছিলেন। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন।
ময়মনসিংহ জেলার নাসিরাবাদ কলেজের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন তিনি। তিনি ছিলেন বাতিঘর। মননশীল সাহিত্যচর্চা, বাম রাজনীতি এবং প্রগতিশীল আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন। বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন দুই মেয়াদে।
যতীন সরকার ২০১০ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার, ২০০৭ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পদক, ২০০৫ সালে ‘পাকিস্তানের জন্ম-মৃত্যু দর্শন’ গ্রন্থের জন্য প্রথম আলো বর্ষসেরা গ্রন্থপুরস্কার, ড. এনামুল হক স্বর্ণপদক, খালেকদাদ চৌধুরী সাহিত্য পুরস্কার, মনিরুদ্দীন ইউসুফ সাহিত্য পুরস্কারসহ অসংখ্য সম্মাননা লাভ করেন। সাপ্তাহিক একতা পত্রিকায় তিনি নিয়মিত কলাম লিখতেন। তাঁর লেখায় ক্ষিপ্রতা ছিল। দ্রোহ ছিল। মেহনতি মানুষের অধিকারের কথা ছিল। তিনি চার দশকেরও বেশি সময় শিক্ষকতা করেছেন। ২৩ বছর আগে শিক্ষকতা থেকে অবসরে যান। নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলায় তাঁর জন্ম। কর্মসূত্রে ময়মনসিংহে থাকতেন। অবসরের পর নেত্রকোনা শহরে চলে যান। মাঝখানে চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ ও ঢাকায় যেতেন।
প্রগতিশীল শিক্ষাবিদ বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব প্রাবন্ধিক অধ্যাপক যতীন সরকার আর নেই। আজ বুধবার বেলা দুইটা ৪৫ মিনিটে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিনি মারা যান। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯১ বছর। যতীন সরকার ১৯৩৬ সালের ১৮ আগস্ট নেত্রকোনার কেন্দুয়ার চন্দপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি আর্থ্রাইটিসসহ বার্ধক্যজণিত রোগে ভুগছিলেন। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন।
ময়মনসিংহ জেলার নাসিরাবাদ কলেজের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন তিনি। তিনি ছিলেন বাতিঘর। মননশীল সাহিত্যচর্চা, বাম রাজনীতি এবং প্রগতিশীল আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন। বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন দুই মেয়াদে।
যতীন সরকার ২০১০ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার, ২০০৭ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পদক, ২০০৫ সালে ‘পাকিস্তানের জন্ম-মৃত্যু দর্শন’ গ্রন্থের জন্য প্রথম আলো বর্ষসেরা গ্রন্থপুরস্কার, ড. এনামুল হক স্বর্ণপদক, খালেকদাদ চৌধুরী সাহিত্য পুরস্কার, মনিরুদ্দীন ইউসুফ সাহিত্য পুরস্কারসহ অসংখ্য সম্মাননা লাভ করেন। সাপ্তাহিক একতা পত্রিকায় তিনি নিয়মিত কলাম লিখতেন। তাঁর লেখায় ক্ষিপ্রতা ছিল। দ্রোহ ছিল। মেহনতি মানুষের অধিকারের কথা ছিল। তিনি চার দশকেরও বেশি সময় শিক্ষকতা করেছেন। ২৩ বছর আগে শিক্ষকতা থেকে অবসরে যান। নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলায় তাঁর জন্ম। কর্মসূত্রে ময়মনসিংহে থাকতেন। অবসরের পর নেত্রকোনা শহরে চলে যান। মাঝখানে চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ ও ঢাকায় যেতেন।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমরা ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ নির্বাচন আয়োজনের জন্য কঠোর পরিশ্রম করছি, যাতে জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করা যায়।
২১ ঘণ্টা আগে