আমার শহর ডেস্ক

আগামী ১২ অক্টোবর থেকে ৯ মাস থেকে ১৫ বছর বয়সী পাঁচ কোটি শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে। দেশের সকল স্কুল এবং টিকাদান কেন্দ্রে একযোগে এই কার্যক্রম চলবে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে নিয়োজিত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব তথ্য জানান।
ডা. সায়েদুর বলেন, সরকার সম্পূর্ণ বিনামূল্যে এই টিকা দিচ্ছে। এ কাজে কেউ টাকা নিতে পারবে না। টাকা নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, সারাদেশে স্বাস্থ্য সহকারীদের আন্দোলন স্থগিত করা হয়েছে। তাই টিকাদান কার্যক্রমে তারা বাধা সৃষ্টি করবে না বলে আশা করি।
সায়েদুর রহমান বলেন, আন্দোলনকারীদের দাবি ২০১১ সালের। তারপরও আমরা তাদের প্রতি সহনশীলতা দেখিয়েছি। আশা করা যায়, সকলের সহযোগিতায় টিকা কার্যক্রম সফলভাবে শেষ হবে।
অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব সাইদুর রহমান বলেন, ১২ অক্টোবর থেকে প্রতিটি পাড়া ও মহল্লায় টিকাদান টিম অবস্থান করবে। প্রতিটি স্কুলে এই কার্যক্রম সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত চলবে।
সচিব জানান, সিটি কর্পোরেশন এলাকায় বিভিন্ন এনজিওর মাধ্যমে পথ শিশুদেরও টিকার আওতায় আনা হবে। কেউ বাদ পড়বে না।
তিনি আরও জানান, টাইফয়েডের এই টিকায় কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। তাই এটি শিশুদের জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদিত বলে টিকা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই।
মহাপরিচালক বলেন, সারা দেশে প্রায় দুই কোটিরও বেশি শিশু টিকা দেওয়ার জন্য রেজিস্ট্রেশন করেছে। তবে রেজিস্ট্রেশন না করলেও টিকাদান কেন্দ্রে গেলে ৯ মাস থেকে ১৫ বছর বয়সের যেকোনো শিশু টিকা নিতে পারবে। সেখানে ম্যানুয়ালি রেজিস্ট্রেশনের সুযোগও থাকবে।

আগামী ১২ অক্টোবর থেকে ৯ মাস থেকে ১৫ বছর বয়সী পাঁচ কোটি শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে। দেশের সকল স্কুল এবং টিকাদান কেন্দ্রে একযোগে এই কার্যক্রম চলবে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে নিয়োজিত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব তথ্য জানান।
ডা. সায়েদুর বলেন, সরকার সম্পূর্ণ বিনামূল্যে এই টিকা দিচ্ছে। এ কাজে কেউ টাকা নিতে পারবে না। টাকা নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, সারাদেশে স্বাস্থ্য সহকারীদের আন্দোলন স্থগিত করা হয়েছে। তাই টিকাদান কার্যক্রমে তারা বাধা সৃষ্টি করবে না বলে আশা করি।
সায়েদুর রহমান বলেন, আন্দোলনকারীদের দাবি ২০১১ সালের। তারপরও আমরা তাদের প্রতি সহনশীলতা দেখিয়েছি। আশা করা যায়, সকলের সহযোগিতায় টিকা কার্যক্রম সফলভাবে শেষ হবে।
অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব সাইদুর রহমান বলেন, ১২ অক্টোবর থেকে প্রতিটি পাড়া ও মহল্লায় টিকাদান টিম অবস্থান করবে। প্রতিটি স্কুলে এই কার্যক্রম সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত চলবে।
সচিব জানান, সিটি কর্পোরেশন এলাকায় বিভিন্ন এনজিওর মাধ্যমে পথ শিশুদেরও টিকার আওতায় আনা হবে। কেউ বাদ পড়বে না।
তিনি আরও জানান, টাইফয়েডের এই টিকায় কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। তাই এটি শিশুদের জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদিত বলে টিকা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই।
মহাপরিচালক বলেন, সারা দেশে প্রায় দুই কোটিরও বেশি শিশু টিকা দেওয়ার জন্য রেজিস্ট্রেশন করেছে। তবে রেজিস্ট্রেশন না করলেও টিকাদান কেন্দ্রে গেলে ৯ মাস থেকে ১৫ বছর বয়সের যেকোনো শিশু টিকা নিতে পারবে। সেখানে ম্যানুয়ালি রেজিস্ট্রেশনের সুযোগও থাকবে।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হবে একই দিনে। এই বিধান রেখে গণভোট অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। পৃথক ব্যালট পেপারে চারটি বিষয়ের ওপর একটি প্রশ্নে হবে এই গণভোট।
১ দিন আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামী ২৯ নভেম্বর (শনিবার) মক ভোটিং (পরীক্ষামূলক ভোট)র আয়োজন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
২ দিন আগে
গণভোট অধ্যাদেশ-২০২৫ এর খসড়া নীতিমালার অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ।
২ দিন আগে