আমার শহর ডেস্ক
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ সংশোধনী (আরপিও) খসড়া চূড়ান্ত করেছে ইসি। এতে বলা হয়েছে, নির্বাচন কমিশন (ইসি) চাইলে পুরো আসনের ফলাফল বাতিল করতে পারবে। আর বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগও থাকছে না।
আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে মুলতবি থাকা কমিশন সভা শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অ.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
ইসি সানাউল্লাহ বলেন, নির্বাচনে কোনো অনিয়ম হলে একটি, দুইটি অথবা পুরো আসনের ফলাফল নির্বাচন কমিশন চাইলে বাতিল করতে পারবে। এছাড়া ফলাফল ঘোষণার সময় সাংবাদিকরা থাকতে পারবেন।
তিনি জানান, না ভোটের বিধান থাকছে। আর জোটবদ্ধ হলেও নিজ দলের প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে হবে। ফলাফলে সমান ভোট পেলে লটারির মাধ্যমে নির্ধারণ হবে না। পুনরায় ভোট হবে। হলফনামায় মিথ্যা তথ্য দিলে নির্বাচনের পরও তদন্ত করে এমপি পদ বাতিল করতে পারবে কমিশন।
নতুন বিধিমালা অনুযায়ী কোনো আসনে একজন প্রার্থী থাকলেও তাকে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী ঘোষণা করা হবে না; বরং তাকে ‘না’ ভোটের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হবে। যদি ‘না’ ভোট বেশি হয়, তাহলে ওই আসনে পুনরায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
এ ছাড়া আরপিও সংশোধনের খসড়ায় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা হিসেবে স্বশস্ত্র বাহিনীকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
ইসি সানাউল্লাহ আরও জানান, নিবন্ধনের জন্য আবেদন করা ১৪৩টি দলের মধ্যে ২২টি রাজনৈতিক দল প্রাথমিকভাবে টিকেছে। চূড়ান্ত নিবন্ধনের জন্য মাঠ পর্যায়ে তদন্ত করবে কমিশন।
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ সংশোধনী (আরপিও) খসড়া চূড়ান্ত করেছে ইসি। এতে বলা হয়েছে, নির্বাচন কমিশন (ইসি) চাইলে পুরো আসনের ফলাফল বাতিল করতে পারবে। আর বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগও থাকছে না।
আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে মুলতবি থাকা কমিশন সভা শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অ.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
ইসি সানাউল্লাহ বলেন, নির্বাচনে কোনো অনিয়ম হলে একটি, দুইটি অথবা পুরো আসনের ফলাফল নির্বাচন কমিশন চাইলে বাতিল করতে পারবে। এছাড়া ফলাফল ঘোষণার সময় সাংবাদিকরা থাকতে পারবেন।
তিনি জানান, না ভোটের বিধান থাকছে। আর জোটবদ্ধ হলেও নিজ দলের প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে হবে। ফলাফলে সমান ভোট পেলে লটারির মাধ্যমে নির্ধারণ হবে না। পুনরায় ভোট হবে। হলফনামায় মিথ্যা তথ্য দিলে নির্বাচনের পরও তদন্ত করে এমপি পদ বাতিল করতে পারবে কমিশন।
নতুন বিধিমালা অনুযায়ী কোনো আসনে একজন প্রার্থী থাকলেও তাকে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী ঘোষণা করা হবে না; বরং তাকে ‘না’ ভোটের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হবে। যদি ‘না’ ভোট বেশি হয়, তাহলে ওই আসনে পুনরায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
এ ছাড়া আরপিও সংশোধনের খসড়ায় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা হিসেবে স্বশস্ত্র বাহিনীকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
ইসি সানাউল্লাহ আরও জানান, নিবন্ধনের জন্য আবেদন করা ১৪৩টি দলের মধ্যে ২২টি রাজনৈতিক দল প্রাথমিকভাবে টিকেছে। চূড়ান্ত নিবন্ধনের জন্য মাঠ পর্যায়ে তদন্ত করবে কমিশন।