শোকাবহ ১৫ আগস্ট আজ
নিজস্ব প্রতিবেদক
শোকাবহ ১৫ আগস্ট আজ। বেদনাবিধূর শোকের দিন। আজ থেকে ৫০ বছর আগে ১৯৭৫ সালের এই দিনে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে দুই মেয়ে ছাড়া সপরিবারে হারাল বাঙালি জাতি। আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস পালিত হতো। গত বছর অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিষ্ঠার পর শোক দিবস ও সাধারণ ছুটি বাতিল করা হয়। এবারও সেটি বলবৎ আছে।
তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগ, মহিলা লীগ, স্বাচিপ ও স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের নেতাকর্মীরা স্ট্যাটাস দিয়েছে।
পঁচাত্তরের কালোরাত্রিতে একদল বিপৎগামী সেনাসদস্যের হাতে প্রাণ হারান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাঁর সহধর্মিনী বেগম ফজিলাতুন্নেছা, বঙ্গবন্ধুর ছেলে শেখ কামাল, শেখ জামাল, সাত বছরের শিশু ছোট ছেলে শেখ রাসেল, পুত্রবধূ শেখ কামালের স্ত্রী সুলতানা কামাল ও শেখ জামালের স্ত্রী রোজী জামাল, বঙ্গবন্ধুর ভাই শেখ নাসের, ভগ্নিপতি আব্দুর রব সেরনিয়াবাত, ভাগ্নে শেখ ফজলুল হক মণি ও মণির সহধর্মিনী আরজু মনি ও কর্ণেল জামিলসহ আরও অনেকে। ইতিহাস এই দিনকে একটি কলংকিত অধ্যায় হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতারা দেশবিদেশে আত্নগোপনে থাকায় এবার দিবসটি পালিত হচ্ছে না। দিবস উপলক্ষে নেই কোন ধরনের ক্রোড়পত্র। আওয়ামী লীগ এই দিনটিকে মানব সভ্যতার ইতিহাসে ঘৃণ্য ও নৃশংসতম হত্যাকাণ্ড বলছে।
পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর বয়স ছিল ৫৫ বছর। ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ায় শেখ মুজিবুর রহমান জন্মগ্রহণ করেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আগে বঙ্গবন্ধুর শাহাদাৎবার্ষিকী উপলক্ষে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রতিকৃতি ও ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ, আলোচনা সভা, কাঙালি ভোজ হতো। শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের আসতে হতো। রক্তদান কর্মসূচি, শোকের গান ও কবিতা আবৃত্তি হতো। ভোর থেকেই ৭ মার্চের ভাষণ বাজানো হতো দিনভর।
১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাঙালি জাতি পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করে লাল সবুজের মানচিত্র ও স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছিল।
শোকাবহ ১৫ আগস্ট আজ। বেদনাবিধূর শোকের দিন। আজ থেকে ৫০ বছর আগে ১৯৭৫ সালের এই দিনে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে দুই মেয়ে ছাড়া সপরিবারে হারাল বাঙালি জাতি। আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস পালিত হতো। গত বছর অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিষ্ঠার পর শোক দিবস ও সাধারণ ছুটি বাতিল করা হয়। এবারও সেটি বলবৎ আছে।
তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগ, মহিলা লীগ, স্বাচিপ ও স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের নেতাকর্মীরা স্ট্যাটাস দিয়েছে।
পঁচাত্তরের কালোরাত্রিতে একদল বিপৎগামী সেনাসদস্যের হাতে প্রাণ হারান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাঁর সহধর্মিনী বেগম ফজিলাতুন্নেছা, বঙ্গবন্ধুর ছেলে শেখ কামাল, শেখ জামাল, সাত বছরের শিশু ছোট ছেলে শেখ রাসেল, পুত্রবধূ শেখ কামালের স্ত্রী সুলতানা কামাল ও শেখ জামালের স্ত্রী রোজী জামাল, বঙ্গবন্ধুর ভাই শেখ নাসের, ভগ্নিপতি আব্দুর রব সেরনিয়াবাত, ভাগ্নে শেখ ফজলুল হক মণি ও মণির সহধর্মিনী আরজু মনি ও কর্ণেল জামিলসহ আরও অনেকে। ইতিহাস এই দিনকে একটি কলংকিত অধ্যায় হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতারা দেশবিদেশে আত্নগোপনে থাকায় এবার দিবসটি পালিত হচ্ছে না। দিবস উপলক্ষে নেই কোন ধরনের ক্রোড়পত্র। আওয়ামী লীগ এই দিনটিকে মানব সভ্যতার ইতিহাসে ঘৃণ্য ও নৃশংসতম হত্যাকাণ্ড বলছে।
পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর বয়স ছিল ৫৫ বছর। ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ায় শেখ মুজিবুর রহমান জন্মগ্রহণ করেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আগে বঙ্গবন্ধুর শাহাদাৎবার্ষিকী উপলক্ষে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রতিকৃতি ও ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ, আলোচনা সভা, কাঙালি ভোজ হতো। শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের আসতে হতো। রক্তদান কর্মসূচি, শোকের গান ও কবিতা আবৃত্তি হতো। ভোর থেকেই ৭ মার্চের ভাষণ বাজানো হতো দিনভর।
১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাঙালি জাতি পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করে লাল সবুজের মানচিত্র ও স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছিল।