আমার শহর ডেস্ক
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মোহসীন মন্টু আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ রোববার বিকেল সাড়ে চারটায় রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
মোস্তফা মোহসীন মুক্তিযুদ্ধে ঢাকা জেলা গেরিলা বাহিনীর প্রধান ছিলেন। তিনি ঢাকা-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৯ বছর। তিনি চার মেয়ে, এক ছেলে, নাতিনাতনিসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
পারিবারিক ও দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ রোববার বাদ এশা রাজধানীর কাটাবন ঢালের বাইতুল মামুর জামে মসজিদে তাঁর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পরদিন সোমবার সকাল ৯টায় কেরানীগঞ্জের নেকরোজবাগ মাঠে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার পর রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় এই বীর মুক্তিযোদ্ধাকে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে দাফন করা হবে।
গণফোরামের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কেরানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান রওশন ইয়াজদানী বলেন, মোস্তফা মোহসীন দীর্ঘদিন ধরে শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন। আজ বিকেলে স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। তিনি আরও বলেন, ‘মোস্তফা মোহসীন মন্টু ছিলেন আমাদের মুক্তিযুদ্ধের একজন সম্মুখসারির বীর সেনানী। মুক্তিযুদ্ধকালে ঢাকা জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করে তিনি অসামান্য নেতৃত্ব দিয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধে তাঁর সাহসিকতা ও সংগঠক হিসেবে ভূমিকা আমাদের বিজয়কে ত্বরান্বিত করেছে। তাঁর এই অবদান ইতিহাসের পাতায় চিরকাল স্মরণীয় হয়ে থাকবে।’
মোস্তফা মোহসীন ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। পরে তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। তিনি আওয়ামী লীগের ঢাকা মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৬ সালে তৃতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে ঢাকা-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯২ সালে তিনি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে গঠিত গণফোরামে যোগ দেন। ২০০৯ সালে তিনি গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন ও পরবর্তী সময়ে দলটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মোহসীন মন্টু আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ রোববার বিকেল সাড়ে চারটায় রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
মোস্তফা মোহসীন মুক্তিযুদ্ধে ঢাকা জেলা গেরিলা বাহিনীর প্রধান ছিলেন। তিনি ঢাকা-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৯ বছর। তিনি চার মেয়ে, এক ছেলে, নাতিনাতনিসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
পারিবারিক ও দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ রোববার বাদ এশা রাজধানীর কাটাবন ঢালের বাইতুল মামুর জামে মসজিদে তাঁর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পরদিন সোমবার সকাল ৯টায় কেরানীগঞ্জের নেকরোজবাগ মাঠে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার পর রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় এই বীর মুক্তিযোদ্ধাকে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে দাফন করা হবে।
গণফোরামের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কেরানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান রওশন ইয়াজদানী বলেন, মোস্তফা মোহসীন দীর্ঘদিন ধরে শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন। আজ বিকেলে স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। তিনি আরও বলেন, ‘মোস্তফা মোহসীন মন্টু ছিলেন আমাদের মুক্তিযুদ্ধের একজন সম্মুখসারির বীর সেনানী। মুক্তিযুদ্ধকালে ঢাকা জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করে তিনি অসামান্য নেতৃত্ব দিয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধে তাঁর সাহসিকতা ও সংগঠক হিসেবে ভূমিকা আমাদের বিজয়কে ত্বরান্বিত করেছে। তাঁর এই অবদান ইতিহাসের পাতায় চিরকাল স্মরণীয় হয়ে থাকবে।’
মোস্তফা মোহসীন ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। পরে তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। তিনি আওয়ামী লীগের ঢাকা মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৬ সালে তৃতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে ঢাকা-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯২ সালে তিনি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে গঠিত গণফোরামে যোগ দেন। ২০০৯ সালে তিনি গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন ও পরবর্তী সময়ে দলটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।
গুম বিষয়ে আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল। এই আইনের আওতায় কমিশন গঠনের পরিকল্পনা আছে।
৪ দিন আগেপোস্টের এক পর্যায়ে তিনি লিখেছেন, কারও নিন্দা করার আগে একটু জেনে নিন। আল্লাহ আছেন, আমাদের সবাইকে একদিন জবাব দিতে হবে।”
৮ দিন আগেএসময় স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি ও সংক্রমণ থেকে বাঁচতে ৭ নির্দেশনা দেন।
৯ দিন আগে