আমার শহর ডেস্ক
সিলেট ওসমানী বিমানবন্দরে স্বর্ণের প্রলেপ দেওয়া পোশাক পরিহিত এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে। ওই ব্যক্তির নাম আলীম উদ্দিন (৪০)। তিনি সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার তোয়াকুল ইউনিয়নের ঘোড়ামারা গ্রামের বাসিন্দা। শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) সকালে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কাস্টমস বিভাগ তাকে আটক করে।
এসময় আলীম উদ্দিনের পরনের প্যান্ট ও অন্তর্বাসের ভেতরে পেস্ট আকারে তরল স্বর্ণের প্রলেপ দেওয়া ছিল। যেগুলো জব্দ করে পোড়ানো হয়েছে। সেখানে প্রায় দেড় কেজি স্বর্ণ হবে বলে ধারণা করছে সিলেট কাস্টমস ।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেটের কাস্টমস বিভাগের সহকারী কমিশনার ইনজামাম উল হক।
তিনি বলেন, “আলীম উদ্দিনকে আটক করে এনে স্ক্যান করে কাপড়ে থাকা লিকুইড স্বর্ণ দেখতে পাওয়া যায়। আমরা কাপড়গুলো পুড়িয়ে স্বর্ণ উদ্ধার করেছি। আমরা ধারণা করছি এখানে প্রায় দেড় কেজি স্বর্ণ হবে। তার গেঞ্জি ও আন্ডারগার্মেন্টসে এই লিকুইড স্বর্ণ পাওয়া যায়। তিনি সিলেট কাস্টমসের হেফাজতে রয়েছেন।”
বিমানবন্দর কাস্টমস জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দুবাই থেকে ছেড়ে আসা বাংলাদেশ বিমানের বিজি ২৪৮ ফ্লাইটে শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় অভিযান চালিয়ে আলীম উদ্দিনকে আটক করে নিয়ে আসা হয়। পরবর্তীতে তার শরীর স্ক্যান করে ট্রাউজার ও আন্ডারগার্মেন্টসের ভেতরে পেস্ট আকারে আনা তরল স্বর্ণ ধরা পড়ে। তখন তিনি স্বর্ণ থাকার বিষয়ে স্বীকারোক্তি দেন। এ সময় আলীমের পরিহিত চারটি অন্তর্বাস, দুইটি গেঞ্জি, একটি শার্ট, প্যান্টসহ আটটি কাপড় জব্দ করা হয়। এগুলোর মধ্যে ভেতরের কাপড়গুলোতে স্বর্ণের প্রলেপ পাওয়া যায়। এই স্বর্ণের পরিমাণ প্রায় ১.৫ কেজি হতে পারে।
সিলেট ওসমানী বিমানবন্দরে স্বর্ণের প্রলেপ দেওয়া পোশাক পরিহিত এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে। ওই ব্যক্তির নাম আলীম উদ্দিন (৪০)। তিনি সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার তোয়াকুল ইউনিয়নের ঘোড়ামারা গ্রামের বাসিন্দা। শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) সকালে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কাস্টমস বিভাগ তাকে আটক করে।
এসময় আলীম উদ্দিনের পরনের প্যান্ট ও অন্তর্বাসের ভেতরে পেস্ট আকারে তরল স্বর্ণের প্রলেপ দেওয়া ছিল। যেগুলো জব্দ করে পোড়ানো হয়েছে। সেখানে প্রায় দেড় কেজি স্বর্ণ হবে বলে ধারণা করছে সিলেট কাস্টমস ।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেটের কাস্টমস বিভাগের সহকারী কমিশনার ইনজামাম উল হক।
তিনি বলেন, “আলীম উদ্দিনকে আটক করে এনে স্ক্যান করে কাপড়ে থাকা লিকুইড স্বর্ণ দেখতে পাওয়া যায়। আমরা কাপড়গুলো পুড়িয়ে স্বর্ণ উদ্ধার করেছি। আমরা ধারণা করছি এখানে প্রায় দেড় কেজি স্বর্ণ হবে। তার গেঞ্জি ও আন্ডারগার্মেন্টসে এই লিকুইড স্বর্ণ পাওয়া যায়। তিনি সিলেট কাস্টমসের হেফাজতে রয়েছেন।”
বিমানবন্দর কাস্টমস জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দুবাই থেকে ছেড়ে আসা বাংলাদেশ বিমানের বিজি ২৪৮ ফ্লাইটে শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় অভিযান চালিয়ে আলীম উদ্দিনকে আটক করে নিয়ে আসা হয়। পরবর্তীতে তার শরীর স্ক্যান করে ট্রাউজার ও আন্ডারগার্মেন্টসের ভেতরে পেস্ট আকারে আনা তরল স্বর্ণ ধরা পড়ে। তখন তিনি স্বর্ণ থাকার বিষয়ে স্বীকারোক্তি দেন। এ সময় আলীমের পরিহিত চারটি অন্তর্বাস, দুইটি গেঞ্জি, একটি শার্ট, প্যান্টসহ আটটি কাপড় জব্দ করা হয়। এগুলোর মধ্যে ভেতরের কাপড়গুলোতে স্বর্ণের প্রলেপ পাওয়া যায়। এই স্বর্ণের পরিমাণ প্রায় ১.৫ কেজি হতে পারে।