আমার শহর ডেস্ক
বগুড়ার শাজাহানপুরে ঈদের নামাজ পড়ার জন্য ঈদগাহে যাওয়ার সময় রাস্তা পার হতে গিয়ে দ্রুতগামী যাত্রীবাহী বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে বাবা-ছেলের মৃত্যু হয়েছে।
শনিবার (৭ জুন) সকাল ৭টার দিকে শাজাহানপুর উপজেলার নয়মাইল বামুনীয়া মন্ডলপাড়া এলাকায় ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- চান মিয়া (৩৫) ও তার শিশু সন্তান আব্দুল্লাহ (৫)। চান মিয়া বামুনীয়া মন্ডলপাড়া গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে। তিনি নাবিল এন্টারপ্রাইজ নামের ঢাকা-বগুড়া বাসের চালক ছিলেন।
স্থানীয় ইউপি সদস্য তাজুল ইসলাম বেলাল জানান, ঈদের নামাজ আদায় করার জন্য চান মিয়া তার ৫ বছর বয়সী শিশুসন্তান আব্দুল্লাহকে সঙ্গে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন। বাড়ি থেকে ২০০ গজ দূরে ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের পূর্বপাশে গ্রামের ঈদগাহ মাঠ। তিনি রাস্তার পশ্চিম পাশ থেকে পূর্ব পাশে পার হওয়ার জন্য প্রথমে শিশু সন্তানকে রাস্তার মাঝখানের ডিভাইডার পার করে দিয়ে নিজে ডিভাইডার টপকে পার হতেই ঢাকাগামী একটি অজ্ঞানতনামা দ্রুতগামী বাসের সামনে পড়েন।
এ সময় বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই তারা দুজন একসঙ্গে মারা যান জানান।
শেরপুর হাইওয়ে পুলিশ ক্যাম্পের এসআই আব্দুল খালেক জানান, ঈদের দিনে রাস্তা ফাঁকা হওয়ায় ঘাতক বাসটি আটক করা সম্ভব হয়নি। প্রয়োজনীয় আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ দুটি স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
বগুড়ার শাজাহানপুরে ঈদের নামাজ পড়ার জন্য ঈদগাহে যাওয়ার সময় রাস্তা পার হতে গিয়ে দ্রুতগামী যাত্রীবাহী বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে বাবা-ছেলের মৃত্যু হয়েছে।
শনিবার (৭ জুন) সকাল ৭টার দিকে শাজাহানপুর উপজেলার নয়মাইল বামুনীয়া মন্ডলপাড়া এলাকায় ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- চান মিয়া (৩৫) ও তার শিশু সন্তান আব্দুল্লাহ (৫)। চান মিয়া বামুনীয়া মন্ডলপাড়া গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে। তিনি নাবিল এন্টারপ্রাইজ নামের ঢাকা-বগুড়া বাসের চালক ছিলেন।
স্থানীয় ইউপি সদস্য তাজুল ইসলাম বেলাল জানান, ঈদের নামাজ আদায় করার জন্য চান মিয়া তার ৫ বছর বয়সী শিশুসন্তান আব্দুল্লাহকে সঙ্গে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন। বাড়ি থেকে ২০০ গজ দূরে ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের পূর্বপাশে গ্রামের ঈদগাহ মাঠ। তিনি রাস্তার পশ্চিম পাশ থেকে পূর্ব পাশে পার হওয়ার জন্য প্রথমে শিশু সন্তানকে রাস্তার মাঝখানের ডিভাইডার পার করে দিয়ে নিজে ডিভাইডার টপকে পার হতেই ঢাকাগামী একটি অজ্ঞানতনামা দ্রুতগামী বাসের সামনে পড়েন।
এ সময় বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই তারা দুজন একসঙ্গে মারা যান জানান।
শেরপুর হাইওয়ে পুলিশ ক্যাম্পের এসআই আব্দুল খালেক জানান, ঈদের দিনে রাস্তা ফাঁকা হওয়ায় ঘাতক বাসটি আটক করা সম্ভব হয়নি। প্রয়োজনীয় আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ দুটি স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
গুম বিষয়ে আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল। এই আইনের আওতায় কমিশন গঠনের পরিকল্পনা আছে।
৪ দিন আগেপোস্টের এক পর্যায়ে তিনি লিখেছেন, কারও নিন্দা করার আগে একটু জেনে নিন। আল্লাহ আছেন, আমাদের সবাইকে একদিন জবাব দিতে হবে।”
৮ দিন আগে