আমার শহর ডেস্ক
নিহতদের সঠিক নাম-তথ্য প্রকাশ, নিহত ও আহতদের ক্ষতিপূরণ দেওয়াসহ ৬ দফা দাবিতে বিক্ষোভ করছেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই ক্যাম্পাসে জড়ো হয়ে তারা বিক্ষোভ করছেন। এসময় তারা উই ওয়ান্ট জাস্টিস, আহতদের সম্পূর্ণ ও নির্ভুল তালিকা, নিহতদের সঠিক নাম ও তথ্য প্রকাশ চেয়ে নানা স্লোগান দেন।
শিক্ষার্থীদের ৬ দফা দাবি হলো-
১. নিহতদের সঠিক নাম ও তথ্য প্রকাশ করতে হবে।
২. আহতদের সম্পূর্ণ ও নির্ভুল তালিকা প্রকাশ করতে হবে।
৩. শিক্ষকদের গায়ে সেনাবাহিনীর সদস্যদের হাত তোলার ঘটনায় জনসমক্ষে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে।
৪. নিহত প্রতিটি শিক্ষার্থীর পরিবারকে বিমানবাহিনীর পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
৫. বিমানবাহিনীর ব্যবহৃত ঝুঁকিপূর্ণ ও পুরোনো প্লেনগুলো বাতিল করে আধুনিক প্লেন চালু করতে হবে।
৬. বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ পদ্ধতি ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পরিবর্তন করে আরও মানবিক ও নিরাপদ ব্যবস্থা চালু করতে হবে।
এদিকে সরকার শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নিয়েছে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। কলেজের ৫ নম্বর ভবনের সামনে এ তথ্য জানান উপদেষ্টা আসিফ।
আইন উপদেষ্টা শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নেওয়ার ঘোষণা দেওয়ার পরও পুলিশের সঙ্গে তাদের ধস্তাধস্তি হয়। শিক্ষার্থীরা এসময় ভুয়া ভুয়া বলে স্লোগান দিতে থাকেন। তারা উই ওয়ান্ট জাস্টিস স্লোগান দেন। পুলিশকে এসময় লক্ষ্য করে জুতা ও প্লাস্টিক বোতল নিক্ষেপ করেন।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রতিষ্ঠানটির ৫ নম্বর ভবনের সামনে অবস্থান নিয়েছেন বিপুল সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য। তবে দাবি মানার ঘোষণা দিলেও উপদেষ্টাদের বের হতে দিচ্ছেন না শিক্ষার্থীরা। উপদেষ্টাদের আটকে রেখে ৬ দফা দাবিতে স্লোগান দিচ্ছেন ছাত্রছাত্রীরা।
এর আগে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ পরিদর্শনে গিয়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল, শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল (সি আর) আবরার ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় তারা মাইলস্টোন কলেজের ৫ নম্বর ভবন থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করেন। তখন তাদের ঘিরে ধরেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় কলেজ শিক্ষকদের সহায়তায় আবারও ৫ নম্বর ভবনে প্রবেশ করেন তারা। এখনও সেখানে আটকে আছেন তারা।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ শিক্ষার্থীদের বুঝিয়ে উপদেষ্টাদের বের করার চেষ্টা করছে। তবে এখনও সেখানে বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। ছাত্রছাত্রীরা হাতে হাত রেখে ৫ নম্বর একাডেমিক ভবন ঘিরে মানবঢাল তৈরি করে রেখেছেন।
নিহতদের সঠিক নাম-তথ্য প্রকাশ, নিহত ও আহতদের ক্ষতিপূরণ দেওয়াসহ ৬ দফা দাবিতে বিক্ষোভ করছেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেই ক্যাম্পাসে জড়ো হয়ে তারা বিক্ষোভ করছেন। এসময় তারা উই ওয়ান্ট জাস্টিস, আহতদের সম্পূর্ণ ও নির্ভুল তালিকা, নিহতদের সঠিক নাম ও তথ্য প্রকাশ চেয়ে নানা স্লোগান দেন।
শিক্ষার্থীদের ৬ দফা দাবি হলো-
১. নিহতদের সঠিক নাম ও তথ্য প্রকাশ করতে হবে।
২. আহতদের সম্পূর্ণ ও নির্ভুল তালিকা প্রকাশ করতে হবে।
৩. শিক্ষকদের গায়ে সেনাবাহিনীর সদস্যদের হাত তোলার ঘটনায় জনসমক্ষে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে।
৪. নিহত প্রতিটি শিক্ষার্থীর পরিবারকে বিমানবাহিনীর পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
৫. বিমানবাহিনীর ব্যবহৃত ঝুঁকিপূর্ণ ও পুরোনো প্লেনগুলো বাতিল করে আধুনিক প্লেন চালু করতে হবে।
৬. বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ পদ্ধতি ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পরিবর্তন করে আরও মানবিক ও নিরাপদ ব্যবস্থা চালু করতে হবে।
এদিকে সরকার শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নিয়েছে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। কলেজের ৫ নম্বর ভবনের সামনে এ তথ্য জানান উপদেষ্টা আসিফ।
আইন উপদেষ্টা শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নেওয়ার ঘোষণা দেওয়ার পরও পুলিশের সঙ্গে তাদের ধস্তাধস্তি হয়। শিক্ষার্থীরা এসময় ভুয়া ভুয়া বলে স্লোগান দিতে থাকেন। তারা উই ওয়ান্ট জাস্টিস স্লোগান দেন। পুলিশকে এসময় লক্ষ্য করে জুতা ও প্লাস্টিক বোতল নিক্ষেপ করেন।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রতিষ্ঠানটির ৫ নম্বর ভবনের সামনে অবস্থান নিয়েছেন বিপুল সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য। তবে দাবি মানার ঘোষণা দিলেও উপদেষ্টাদের বের হতে দিচ্ছেন না শিক্ষার্থীরা। উপদেষ্টাদের আটকে রেখে ৬ দফা দাবিতে স্লোগান দিচ্ছেন ছাত্রছাত্রীরা।
এর আগে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ পরিদর্শনে গিয়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল, শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল (সি আর) আবরার ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় তারা মাইলস্টোন কলেজের ৫ নম্বর ভবন থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করেন। তখন তাদের ঘিরে ধরেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় কলেজ শিক্ষকদের সহায়তায় আবারও ৫ নম্বর ভবনে প্রবেশ করেন তারা। এখনও সেখানে আটকে আছেন তারা।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ শিক্ষার্থীদের বুঝিয়ে উপদেষ্টাদের বের করার চেষ্টা করছে। তবে এখনও সেখানে বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। ছাত্রছাত্রীরা হাতে হাত রেখে ৫ নম্বর একাডেমিক ভবন ঘিরে মানবঢাল তৈরি করে রেখেছেন।
মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) বিকেল ৫টায় উপস্থাপিত হতে যাচ্ছে জুলাই ঘোষণাপত্র। জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় এক সুধী সমাবেশে গণঅভ্যুত্থানের সকল পক্ষের উপস্থিতিতে জুলাই ঘোষণাপত্র জাতির সামনে উপস্থাপন করা হবে।
৭ ঘণ্টা আগে