আমার শহর ডেস্ক

দেশে প্রযুক্তিগতভাবে স্টিল দিয়ে তৈরি বিল্ডিংয়ের অনেক সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। তিনি বলেন, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের স্টিল বিল্ডিংয়ের যে নির্মাণ বৈচিত্র্য, নির্মাণ শৈলী খুব ইনক্লুসিভ, যার শুধু একটাই সমস্যা, সেটা হচ্ছে অগ্নিকাণ্ড। কিন্তু বর্তমানে আগুন প্রতিরোধের জন্য অনেক নিয়ামক আছে। এখন বিভিন্ন মেটেরিয়াল আছে; যেগুলো দিয়ে সহজেই অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধ করা সম্ভব।
গত বৃহস্পতিবার বসুন্ধরা আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত তিন দিনব্যাপী মেটাল এক্সপোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। আজ শনিবার মেটাল এক্সপোর পর্দা নামবে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন স্টিল বিল্ডিং ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের জেনারেল সেক্রেটারি মো. রাশেদ খান। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. ইশতিয়াক আহমেদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন স্টিলমার্ক বিল্ডিংস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার মো. রেজওয়ানুল মামুন।
বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, দেশের উদ্যোক্তাদের উৎপাদন সক্ষমতা প্রায় দুই মিলিয়ন টন। যদি এক মিলিয়ন টন ব্যবহার করা হয়, সেটাকে দুইশ টাকা করে কেজি ধরলেও প্রায় বিশ হাজার কোটি টাকা হয়। এই ২০ হাজার কোটি টাকার মধ্যে ১৫-১৬ হাজার কোটি টাকার কাঁচামাল আমদানি করা হয়। তিন-চার হাজার কোটি টাকার প্রকৃত ব্যবসা করেন উদ্যোক্তারা। এই ব্যবসার জন্য সবাই প্রতিযোগিতা করেন। কিন্তু কাঁচামাল কেন নিজেরা তৈরি করি না?
ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, অনেকেই বলে থাকেন; সরকার বিদেশ থেকে কেন বড় প্রকল্পের কাঠামো আমদানি করছে? কিন্তু এমন এমন প্রশ্নও তো তোলা যায় যে, উৎপাদনকারীরা কেন কাঁচামাল সবকিছুই আমদানি করছেন? পদ্মা ব্রিজের মতো স্ট্রাকচার দেশের ব্যবসায়ীরা বানাতে পারবেন না—এটা বিশ্বাস করার মতো নয়। এসব ভারি কাঠামো উৎপাদন করা এমন জটিল কাজ নয়। এক্ষেত্রে সরকারের কিছু করার থাকলে অবশ্যই করা হবে।
সভাপতির বক্তব্যে স্টিল বিল্ডিং ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের জেনারেল সেক্রেটারি মো. রাশেদ খান বলেন, এই খাত বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে এবং হচ্ছে। তারপরও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখছে। আমরা এই শিল্পকে টেকসই ও নিরাপদ শিল্প হিসেবে নিশ্চিত করার জন্য আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখব। এই শিল্পের মাধ্যমে স্থানীয় ও বিদেশি উভয় উদ্যোক্তার চাহিদা ও প্রয়োজনীয়তা মেটানোর জন্য কাজ করছি।

দেশে প্রযুক্তিগতভাবে স্টিল দিয়ে তৈরি বিল্ডিংয়ের অনেক সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। তিনি বলেন, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের স্টিল বিল্ডিংয়ের যে নির্মাণ বৈচিত্র্য, নির্মাণ শৈলী খুব ইনক্লুসিভ, যার শুধু একটাই সমস্যা, সেটা হচ্ছে অগ্নিকাণ্ড। কিন্তু বর্তমানে আগুন প্রতিরোধের জন্য অনেক নিয়ামক আছে। এখন বিভিন্ন মেটেরিয়াল আছে; যেগুলো দিয়ে সহজেই অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধ করা সম্ভব।
গত বৃহস্পতিবার বসুন্ধরা আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত তিন দিনব্যাপী মেটাল এক্সপোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। আজ শনিবার মেটাল এক্সপোর পর্দা নামবে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন স্টিল বিল্ডিং ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের জেনারেল সেক্রেটারি মো. রাশেদ খান। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. ইশতিয়াক আহমেদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন স্টিলমার্ক বিল্ডিংস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার মো. রেজওয়ানুল মামুন।
বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, দেশের উদ্যোক্তাদের উৎপাদন সক্ষমতা প্রায় দুই মিলিয়ন টন। যদি এক মিলিয়ন টন ব্যবহার করা হয়, সেটাকে দুইশ টাকা করে কেজি ধরলেও প্রায় বিশ হাজার কোটি টাকা হয়। এই ২০ হাজার কোটি টাকার মধ্যে ১৫-১৬ হাজার কোটি টাকার কাঁচামাল আমদানি করা হয়। তিন-চার হাজার কোটি টাকার প্রকৃত ব্যবসা করেন উদ্যোক্তারা। এই ব্যবসার জন্য সবাই প্রতিযোগিতা করেন। কিন্তু কাঁচামাল কেন নিজেরা তৈরি করি না?
ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, অনেকেই বলে থাকেন; সরকার বিদেশ থেকে কেন বড় প্রকল্পের কাঠামো আমদানি করছে? কিন্তু এমন এমন প্রশ্নও তো তোলা যায় যে, উৎপাদনকারীরা কেন কাঁচামাল সবকিছুই আমদানি করছেন? পদ্মা ব্রিজের মতো স্ট্রাকচার দেশের ব্যবসায়ীরা বানাতে পারবেন না—এটা বিশ্বাস করার মতো নয়। এসব ভারি কাঠামো উৎপাদন করা এমন জটিল কাজ নয়। এক্ষেত্রে সরকারের কিছু করার থাকলে অবশ্যই করা হবে।
সভাপতির বক্তব্যে স্টিল বিল্ডিং ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের জেনারেল সেক্রেটারি মো. রাশেদ খান বলেন, এই খাত বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে এবং হচ্ছে। তারপরও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখছে। আমরা এই শিল্পকে টেকসই ও নিরাপদ শিল্প হিসেবে নিশ্চিত করার জন্য আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখব। এই শিল্পের মাধ্যমে স্থানীয় ও বিদেশি উভয় উদ্যোক্তার চাহিদা ও প্রয়োজনীয়তা মেটানোর জন্য কাজ করছি।