আব্দুল আলীম, দেবীদ্বার
অর্ধ যুগেরও বেশি সময় ধরে যানজটে দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন কুমিল্লার দেবীদ্বার পৌরসভার বাসিন্দারাসহ কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের পথচারী জনসাধারণ। বাস, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালকদের স্বেচ্ছাচারিতায় এবং পৌর প্রশাসকের ব্যর্থতায় প্রতিদিন এ যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। যানজটের কারণে পৌরবাসী ও পথচারীরা অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন।
প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে রাত ৭টা পর্যন্ত দীর্ঘ হয় এ যানজট। যানজট নিরসনে ট্রাফিক পুলিশ মোতায়েন, আড়াই কোটি টাকা ব্যয়ে স্থায়ী ডিভাইডার স্থাপন করেও বন্ধ হচ্ছে না এ জনদুর্ভোগ।
অন্যদিকে মার্কেট থাকা সত্ত্বেও ফুটপাতের ব্যবসায়ীরা ফুটপাত দখল করেই চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁদের ব্যাবসা। পৌরসভার নিউ মার্কেট চত্বর থেকে কলেজ রোডের উপজেলা গেট, দেবীদ্বার টু চান্দিনা সড়কের ২ মিটার খাদ্য গোডাউন, কুমিল্লা সিলেট মহাসড়কের থানা গেট হতে বানিয়াপাড়া মাটিয়া মসজিদ পর্যন্ত সবসময় যানজট লেগেই থাকে। এ যানজটের ফলে প্রতিনিয়ত ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে স্কুল কলেজের ছাত্র-ছাত্রী, সাধারণ পথচারী, চাকরিজীবীসহ সকল শ্রেণিপেশার মানুষকে।
স্কুল, কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বললে তারা জানায়, ভালোমানের স্কুল কলেজ দেবীদ্বার পৌর এলাকার মধ্যে হওয়ায় আমরা এখানে পড়তে আসি। কিন্তু পৌরসভার মধ্যে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গেই জ্যামে আটকে থাকতে হয়। যার ফলে বেশিরভাগ সময় স্কুল কলেজে ঢুকতে দেরি হয়ে যায়। মাঝেমধ্যে জ্যামের কারণে পরীক্ষার হলের ঢুকতে লেট হয়ে। বিশেষ করে স্কুল কলেজ টাইমে যানজটের দুর্ভোগ বেশি হয়।
ব্যবসায়ীরা জানান, প্রতিদিন ১ মিনিটের পথ অতিক্রম করতে কমপক্ষে ২০-৩০ মিনিট সময় লেগে যায়। কৃত্রিম এ যানজট সৃষ্টির জন্য আঞ্চলিক বাসগুলো বেশি দায়ী। এছাড়াও ব্যাটারি ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালকদের আধিপত্য রয়েছে ব্যাপক। এ নিয়ে পৌর প্রশাসক কোনো কার্যকরী ভূমিকা নিচ্ছে না। আড়াই কোটি টাকা খরচ করে অপরিকল্পিত ডিভাইডার স্থাপন করেও যানজট নিরসনে কোনো কাজে আসেনি।
এ বিষয়ে দেবীদ্বার পৌর প্রশাসক ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফয়সাল উদ্দিন বলেন, আমি দেবীদ্বারে নতুন এসেছি। তবুও যানজট ও জনভোগান্তি নিরসনে কার্যকরী ভূমিকা খুব দ্রুতই গ্রহণ করব। সড়কের ওপরে যাত্রী ওঠানামার বিষয়টি নিয়ে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে।
অর্ধ যুগেরও বেশি সময় ধরে যানজটে দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন কুমিল্লার দেবীদ্বার পৌরসভার বাসিন্দারাসহ কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের পথচারী জনসাধারণ। বাস, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালকদের স্বেচ্ছাচারিতায় এবং পৌর প্রশাসকের ব্যর্থতায় প্রতিদিন এ যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। যানজটের কারণে পৌরবাসী ও পথচারীরা অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন।
প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে রাত ৭টা পর্যন্ত দীর্ঘ হয় এ যানজট। যানজট নিরসনে ট্রাফিক পুলিশ মোতায়েন, আড়াই কোটি টাকা ব্যয়ে স্থায়ী ডিভাইডার স্থাপন করেও বন্ধ হচ্ছে না এ জনদুর্ভোগ।
অন্যদিকে মার্কেট থাকা সত্ত্বেও ফুটপাতের ব্যবসায়ীরা ফুটপাত দখল করেই চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁদের ব্যাবসা। পৌরসভার নিউ মার্কেট চত্বর থেকে কলেজ রোডের উপজেলা গেট, দেবীদ্বার টু চান্দিনা সড়কের ২ মিটার খাদ্য গোডাউন, কুমিল্লা সিলেট মহাসড়কের থানা গেট হতে বানিয়াপাড়া মাটিয়া মসজিদ পর্যন্ত সবসময় যানজট লেগেই থাকে। এ যানজটের ফলে প্রতিনিয়ত ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে স্কুল কলেজের ছাত্র-ছাত্রী, সাধারণ পথচারী, চাকরিজীবীসহ সকল শ্রেণিপেশার মানুষকে।
স্কুল, কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বললে তারা জানায়, ভালোমানের স্কুল কলেজ দেবীদ্বার পৌর এলাকার মধ্যে হওয়ায় আমরা এখানে পড়তে আসি। কিন্তু পৌরসভার মধ্যে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গেই জ্যামে আটকে থাকতে হয়। যার ফলে বেশিরভাগ সময় স্কুল কলেজে ঢুকতে দেরি হয়ে যায়। মাঝেমধ্যে জ্যামের কারণে পরীক্ষার হলের ঢুকতে লেট হয়ে। বিশেষ করে স্কুল কলেজ টাইমে যানজটের দুর্ভোগ বেশি হয়।
ব্যবসায়ীরা জানান, প্রতিদিন ১ মিনিটের পথ অতিক্রম করতে কমপক্ষে ২০-৩০ মিনিট সময় লেগে যায়। কৃত্রিম এ যানজট সৃষ্টির জন্য আঞ্চলিক বাসগুলো বেশি দায়ী। এছাড়াও ব্যাটারি ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালকদের আধিপত্য রয়েছে ব্যাপক। এ নিয়ে পৌর প্রশাসক কোনো কার্যকরী ভূমিকা নিচ্ছে না। আড়াই কোটি টাকা খরচ করে অপরিকল্পিত ডিভাইডার স্থাপন করেও যানজট নিরসনে কোনো কাজে আসেনি।
এ বিষয়ে দেবীদ্বার পৌর প্রশাসক ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফয়সাল উদ্দিন বলেন, আমি দেবীদ্বারে নতুন এসেছি। তবুও যানজট ও জনভোগান্তি নিরসনে কার্যকরী ভূমিকা খুব দ্রুতই গ্রহণ করব। সড়কের ওপরে যাত্রী ওঠানামার বিষয়টি নিয়ে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে।