খোলা আকাশের নিচে বসবাস
নাঙ্গলকোট প্রতিনিধি

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে অগ্নিকান্ডে পুড়ে গেছে ৯টি পরিবারের বসতঘর। এতে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে অন্তত কোটি টাকার সম্পদ। গত বুধবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার বক্সগঞ্জ ইউনিয়নের তেতৈয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় এলাকাবাসী ও ফায়ার সার্ভিসের লোকজন এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয়রা জানায়, গতকাল বুধবার রাত ৯টার দিকে তেতৈয়া গ্রামের মিয়াজী বাড়ির একটি ঘরের গ্যাস সিলিন্ডার থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে মুহুর্তের মধ্যে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। এতে ওই বাড়ীর নুরুল আমিন, রুহুল আমিন, শাহজালাল, সাইফুল ইসলাম, মো. মাসুদ, মো, মামুন, মো. রুবেল, আবদুর রহমান ও জিয়াউর রহমানের বসতঘর পুড়ে যায়। এতে বাড়িঘরসহ ঘরে থাকা মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এতে আনুমানিক ক্ষতির পরিমাণ অন্তত কোটি টাকা। পরে এলাকাবাসী ও পার্শবর্তী নোয়াখালীর সেনবাগ থেকে ফায়ার সার্ভিসের লোকজন এসে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার লিজা আক্তার বিথী, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আরিফুর রহমানসহ প্রশাসনের কর্তকর্তাগণ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। বর্তমানে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার গুলো খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছেন।
স্থানীয় শিক্ষক মাওলানা আরিফুর রহমান জানান, গতকাল বুধবার রাত ৯টার দিকে মিয়াজী বাড়ির একটি ঘরের গ্যাস সিলিন্ডার থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে মুহুর্তের মধ্যে চার দিকে ছড়িয়ে পড়ে। এলাকাবাসী ও ফায়ার সার্ভিসের লোকজন এসে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে। না হয় আগুনে আরো অনেক গুলো বাড়ীঘর পুড়ে যেত। তিনি নাঙ্গলকোটে একটি ফায়ার সার্ভিস স্টেশন স্থাপনেরও দাবী জানান।
নাঙ্গলকোট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লিজা আক্তার বিথী বলেন, সংবাদ পেয়ে আমি রাতেই ঘটনারস্থল পরিদর্শন করেছি। ক্ষতিগ্রস্থদের পুর্নবাসনে আমরা সহযোগীতা প্রদানের চেষ্টা করব।

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে অগ্নিকান্ডে পুড়ে গেছে ৯টি পরিবারের বসতঘর। এতে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে অন্তত কোটি টাকার সম্পদ। গত বুধবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার বক্সগঞ্জ ইউনিয়নের তেতৈয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় এলাকাবাসী ও ফায়ার সার্ভিসের লোকজন এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয়রা জানায়, গতকাল বুধবার রাত ৯টার দিকে তেতৈয়া গ্রামের মিয়াজী বাড়ির একটি ঘরের গ্যাস সিলিন্ডার থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে মুহুর্তের মধ্যে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। এতে ওই বাড়ীর নুরুল আমিন, রুহুল আমিন, শাহজালাল, সাইফুল ইসলাম, মো. মাসুদ, মো, মামুন, মো. রুবেল, আবদুর রহমান ও জিয়াউর রহমানের বসতঘর পুড়ে যায়। এতে বাড়িঘরসহ ঘরে থাকা মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এতে আনুমানিক ক্ষতির পরিমাণ অন্তত কোটি টাকা। পরে এলাকাবাসী ও পার্শবর্তী নোয়াখালীর সেনবাগ থেকে ফায়ার সার্ভিসের লোকজন এসে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার লিজা আক্তার বিথী, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আরিফুর রহমানসহ প্রশাসনের কর্তকর্তাগণ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। বর্তমানে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার গুলো খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছেন।
স্থানীয় শিক্ষক মাওলানা আরিফুর রহমান জানান, গতকাল বুধবার রাত ৯টার দিকে মিয়াজী বাড়ির একটি ঘরের গ্যাস সিলিন্ডার থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে মুহুর্তের মধ্যে চার দিকে ছড়িয়ে পড়ে। এলাকাবাসী ও ফায়ার সার্ভিসের লোকজন এসে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে। না হয় আগুনে আরো অনেক গুলো বাড়ীঘর পুড়ে যেত। তিনি নাঙ্গলকোটে একটি ফায়ার সার্ভিস স্টেশন স্থাপনেরও দাবী জানান।
নাঙ্গলকোট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লিজা আক্তার বিথী বলেন, সংবাদ পেয়ে আমি রাতেই ঘটনারস্থল পরিদর্শন করেছি। ক্ষতিগ্রস্থদের পুর্নবাসনে আমরা সহযোগীতা প্রদানের চেষ্টা করব।