নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশ ন্যাশনাল ডিবেটিং সোসাইটির (বিএনডিএস) আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। যুক্তির আল্পনায় আঁকি মুক্তির ক্যানভাস স্লোগানকে ধারণ করে আজ শনিবার বিকেলে কুমিল্লা নজরুল ইন্সটিটিউটের উন্মুক্ত মঞ্চে আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। সংসদীয় বিতর্ক প্রদর্শনী, যুক্তি ও নেতৃত্ব নিয়ে বিশেষ আলোচনা এবং তরুণ বিতার্কিকদের অংশগ্রহণে সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্য দিয়ে আত্মপ্রকাশ ঘটে সংগঠনটির।
আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন-ভিক্টোরিয়া কলেজে বিতর্ক পরিষদের সাবেক মডারেটর প্রফেসর আবুল হাছানাত মো. মাহবুবুর রহমান, সাবেক জাতীয় টেলিভিশন বিতার্কিক ও সংগঠনটির আহ্বায়ক শরিফ হোসেন, জাতীয় টেলিভিশন বিতার্কিক, বিএনডিএসের সদস্য সচিব রিফাক আহমেদ, বিএনডিএসের উপদেষ্টা (বিতর্ক) আবদুল্লাহ আল-আমিন, রফিকুল ইসলাম, গোলাম কিবরিয়া, মো. সাইফুল ইসলাম ভূঁইয়া, মো. কাইয়ূম হোসেন, মো. শরিফ ইসলাম।
আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে সংগঠনটির কার্যক্রম, কর্মপরিকল্পনা এবং লক্ষ্য-উদ্দেশ্য পাঠ করেন বিএনডিএসের যুগ্ম সদস্য সচিব মো. ইসরাফিল।
লিখিত বক্তব্যে তিনি জানান, বিএনডিএস বিশ্বাস করে, আজকের বিশ্বে শুধু বইয়ের জ্ঞান নয়-প্রয়োজন মঞ্চে দাঁড়িয়ে নিজের কথা বলার সাহস। প্রয়োজন বক্তৃতা, উপস্থাপনা ও যুক্তির ওপর দাঁড়িয়ে ভাবনা প্রকাশের দক্ষতা। বর্তমানে ভাষা শুধু যোগাযোগের মাধ্যম নয়-এটি নেতৃত্ব, জ্ঞান এবং আত্মপ্রকাশের এক শক্তিশালী হাতিয়ার । বিতর্ক আমাদের শেখায় কীভাবে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে জনসমক্ষে দাঁড়াতে হয়, কীভাবে শব্দকে অর্থবহ করে তুলতে হয় এবং কীভাবে একটি বার্তা মানুষের হৃদয়ে পৌঁছে দিতে হয় । বিতর্ক আমাদের যুক্তি নির্মাণের, বিশ্লেষণ করার এবং মতবিরোধকে শ্রদ্ধার সঙ্গে মোকাবিলা করার ক্ষমতা দেয়। বিতর্ক একজন মানুষকে করে তোলে চিন্তাশীল, সাহসী এবং নেতৃত্বদানে সক্ষম । আজকের তরুণ প্রজন্মের জন্য বক্তৃতা ও বিতর্ক শুধু প্রতিযোগিতা নয়-এটি আত্মনির্মাণের পথ। এটি এমন একটি অনুশীলন, যা একজনকে শেখায় কীভাবে নিজের অবস্থানকে যুক্তির মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা করতে হয়, কীভাবে অন্যের মতামতকে শ্রদ্ধা করে চ্যালেঞ্জ করতে হয় এবং কীভাবে সমাজের অসঙ্গতিকে ভাষার মাধ্যমে তুলে ধরতে হয়। তরুণদের যুক্তি, চিন্তা ও নেতৃত্বকে একত্রিত করে একটি সচেতন ও সংলাপভিত্তিক বাংলাদেশ গড়ে তোলাই এই সংগঠনের মূল লক্ষ্য।

বাংলাদেশ ন্যাশনাল ডিবেটিং সোসাইটির (বিএনডিএস) আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। যুক্তির আল্পনায় আঁকি মুক্তির ক্যানভাস স্লোগানকে ধারণ করে আজ শনিবার বিকেলে কুমিল্লা নজরুল ইন্সটিটিউটের উন্মুক্ত মঞ্চে আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। সংসদীয় বিতর্ক প্রদর্শনী, যুক্তি ও নেতৃত্ব নিয়ে বিশেষ আলোচনা এবং তরুণ বিতার্কিকদের অংশগ্রহণে সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্য দিয়ে আত্মপ্রকাশ ঘটে সংগঠনটির।
আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন-ভিক্টোরিয়া কলেজে বিতর্ক পরিষদের সাবেক মডারেটর প্রফেসর আবুল হাছানাত মো. মাহবুবুর রহমান, সাবেক জাতীয় টেলিভিশন বিতার্কিক ও সংগঠনটির আহ্বায়ক শরিফ হোসেন, জাতীয় টেলিভিশন বিতার্কিক, বিএনডিএসের সদস্য সচিব রিফাক আহমেদ, বিএনডিএসের উপদেষ্টা (বিতর্ক) আবদুল্লাহ আল-আমিন, রফিকুল ইসলাম, গোলাম কিবরিয়া, মো. সাইফুল ইসলাম ভূঁইয়া, মো. কাইয়ূম হোসেন, মো. শরিফ ইসলাম।
আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে সংগঠনটির কার্যক্রম, কর্মপরিকল্পনা এবং লক্ষ্য-উদ্দেশ্য পাঠ করেন বিএনডিএসের যুগ্ম সদস্য সচিব মো. ইসরাফিল।
লিখিত বক্তব্যে তিনি জানান, বিএনডিএস বিশ্বাস করে, আজকের বিশ্বে শুধু বইয়ের জ্ঞান নয়-প্রয়োজন মঞ্চে দাঁড়িয়ে নিজের কথা বলার সাহস। প্রয়োজন বক্তৃতা, উপস্থাপনা ও যুক্তির ওপর দাঁড়িয়ে ভাবনা প্রকাশের দক্ষতা। বর্তমানে ভাষা শুধু যোগাযোগের মাধ্যম নয়-এটি নেতৃত্ব, জ্ঞান এবং আত্মপ্রকাশের এক শক্তিশালী হাতিয়ার । বিতর্ক আমাদের শেখায় কীভাবে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে জনসমক্ষে দাঁড়াতে হয়, কীভাবে শব্দকে অর্থবহ করে তুলতে হয় এবং কীভাবে একটি বার্তা মানুষের হৃদয়ে পৌঁছে দিতে হয় । বিতর্ক আমাদের যুক্তি নির্মাণের, বিশ্লেষণ করার এবং মতবিরোধকে শ্রদ্ধার সঙ্গে মোকাবিলা করার ক্ষমতা দেয়। বিতর্ক একজন মানুষকে করে তোলে চিন্তাশীল, সাহসী এবং নেতৃত্বদানে সক্ষম । আজকের তরুণ প্রজন্মের জন্য বক্তৃতা ও বিতর্ক শুধু প্রতিযোগিতা নয়-এটি আত্মনির্মাণের পথ। এটি এমন একটি অনুশীলন, যা একজনকে শেখায় কীভাবে নিজের অবস্থানকে যুক্তির মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা করতে হয়, কীভাবে অন্যের মতামতকে শ্রদ্ধা করে চ্যালেঞ্জ করতে হয় এবং কীভাবে সমাজের অসঙ্গতিকে ভাষার মাধ্যমে তুলে ধরতে হয়। তরুণদের যুক্তি, চিন্তা ও নেতৃত্বকে একত্রিত করে একটি সচেতন ও সংলাপভিত্তিক বাংলাদেশ গড়ে তোলাই এই সংগঠনের মূল লক্ষ্য।