নাঙ্গলকোট প্রতিনিধি
নাঙ্গলকোট উপজেলার তিনটি ইউনিয়নের প্রায় ৮ কিলোমিটার সড়ক দীর্ঘ ১০ থেকে ১২ বছর ধরে অযত্ন-অবহেলায় পড়ে আছে। সড়কগুলোতে কার্পেটিং উঠে গিয়ে ছোটবড় খানাখন্দ তৈরি হয়ে এলাকাবাসীকে চলাচলে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। বর্তমানে বর্ষা মৌসুমে ছোটবড় খানাখন্দগুলো একেকটি পুকুরে পরিণত হয়েছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, বছরের পর বছর ধরে সড়কগুলো চলাচলের অনুপযোগী হলেও সংস্কারে নেওয়া হয়নি কোনো কার্যকর উদ্যোগ।
উপজেলার মৌকরা ইউনিয়নের গোমকোট বাজার থেকে ডিপজল হয়ে বাগমারা পর্যন্ত প্রায় ৩ কিলোমিটার, জোড্ডা পূর্ব ইউনিয়নের হাসানপুর বাজার থেকে বাইয়ারা বাজার পর্যন্ত ২ কিলোমিটার এবং জোড্ডা পশ্চিম ইউনিয়নের ঘোড়াময়দান থেকে গোহারুয়া রাস্তার মাথা পর্যন্ত ৩ কিলোমিটার সড়কের কার্পেটিং উঠে কয়েকশ ছোট-বড় গর্তের সৃষ্টি উঠে গিয়ে চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।
প্রতিদিন এসব বিধ্বস্ত সড়ক দিয়ে স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থী, কর্মজীবী মানুষ এবং ছোট-বড় যানবাহনকে ভোগান্তির মধ্যে দিয়ে চলাচল করলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেয়নি বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
ঘোড়াময়দান এলাকার বাসিন্দা মো. নুরুল হুদা বলেন, বছরের পর বছর ধরে রাস্তাটির এই দুরবস্থা। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের অনেকবার সড়কটি বেহাল দশার কথা বলেছি, কিন্তু কেউ কর্ণপাত করেননি। বর্ষাকালে এই রাস্তা দিয়ে চলাচলা অসম্ভব হয়ে পড়ে।
হাসানপুর আবদুল গফুর ভূঁইয়া কলেজের শিক্ষার্থী জান্নাতুল ফেরদাউস বলেন, দীর্ঘদিন থেকে হাসানপুর-বাইয়ারা সড়কটির বেহাল দশা বিরাজ করছে। সড়কটি ছোটবড় খানাখন্দ দিয়ে হেঁটে এবং ছোটবড় যানবাহনে চলাচল করতে গিয়ে আমাদের নাকাল হতে হচ্ছে। একই অভিযোগ করেছেন বাইয়ারা বাজার এলাকার বাসিন্দারা। তারা জানান, প্রতিদিন হাজারো মানুষ এসব সড়ক ব্যবহার করেন। অথচ দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না হওয়ায় দুর্ভোগ বেড়েই চলছে।
এ বিষয়ে নাঙ্গলকোট উপজেলা প্রকৌশলী অহিদুর রহমান সিকদার বলেন, ঘোড়াময়দান এলাকার সড়কের কাজের জন্য প্রস্তাবনা তৈরি করা হয়েছে। হাসানপুরের সড়কের জন্য বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। বরাদ্দ এলে কাজ শুরু হবে। গোমকোট সড়ক সরেজমিনে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি আরও জানান, চলতি অর্থবছরে পুরো উপজেলায় ১৫০ কিলোমিটার নতুন সড়ক নির্মাণ এবং ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক সংস্কারের জন্য এলজিইডি প্রধান কার্যালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ এলে পর্যায়ক্রমে নতুন সড়ক নির্মাণ এবং ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক সংস্কার করা হবে।
নাঙ্গলকোট উপজেলার তিনটি ইউনিয়নের প্রায় ৮ কিলোমিটার সড়ক দীর্ঘ ১০ থেকে ১২ বছর ধরে অযত্ন-অবহেলায় পড়ে আছে। সড়কগুলোতে কার্পেটিং উঠে গিয়ে ছোটবড় খানাখন্দ তৈরি হয়ে এলাকাবাসীকে চলাচলে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। বর্তমানে বর্ষা মৌসুমে ছোটবড় খানাখন্দগুলো একেকটি পুকুরে পরিণত হয়েছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, বছরের পর বছর ধরে সড়কগুলো চলাচলের অনুপযোগী হলেও সংস্কারে নেওয়া হয়নি কোনো কার্যকর উদ্যোগ।
উপজেলার মৌকরা ইউনিয়নের গোমকোট বাজার থেকে ডিপজল হয়ে বাগমারা পর্যন্ত প্রায় ৩ কিলোমিটার, জোড্ডা পূর্ব ইউনিয়নের হাসানপুর বাজার থেকে বাইয়ারা বাজার পর্যন্ত ২ কিলোমিটার এবং জোড্ডা পশ্চিম ইউনিয়নের ঘোড়াময়দান থেকে গোহারুয়া রাস্তার মাথা পর্যন্ত ৩ কিলোমিটার সড়কের কার্পেটিং উঠে কয়েকশ ছোট-বড় গর্তের সৃষ্টি উঠে গিয়ে চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।
প্রতিদিন এসব বিধ্বস্ত সড়ক দিয়ে স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থী, কর্মজীবী মানুষ এবং ছোট-বড় যানবাহনকে ভোগান্তির মধ্যে দিয়ে চলাচল করলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেয়নি বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
ঘোড়াময়দান এলাকার বাসিন্দা মো. নুরুল হুদা বলেন, বছরের পর বছর ধরে রাস্তাটির এই দুরবস্থা। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের অনেকবার সড়কটি বেহাল দশার কথা বলেছি, কিন্তু কেউ কর্ণপাত করেননি। বর্ষাকালে এই রাস্তা দিয়ে চলাচলা অসম্ভব হয়ে পড়ে।
হাসানপুর আবদুল গফুর ভূঁইয়া কলেজের শিক্ষার্থী জান্নাতুল ফেরদাউস বলেন, দীর্ঘদিন থেকে হাসানপুর-বাইয়ারা সড়কটির বেহাল দশা বিরাজ করছে। সড়কটি ছোটবড় খানাখন্দ দিয়ে হেঁটে এবং ছোটবড় যানবাহনে চলাচল করতে গিয়ে আমাদের নাকাল হতে হচ্ছে। একই অভিযোগ করেছেন বাইয়ারা বাজার এলাকার বাসিন্দারা। তারা জানান, প্রতিদিন হাজারো মানুষ এসব সড়ক ব্যবহার করেন। অথচ দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না হওয়ায় দুর্ভোগ বেড়েই চলছে।
এ বিষয়ে নাঙ্গলকোট উপজেলা প্রকৌশলী অহিদুর রহমান সিকদার বলেন, ঘোড়াময়দান এলাকার সড়কের কাজের জন্য প্রস্তাবনা তৈরি করা হয়েছে। হাসানপুরের সড়কের জন্য বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। বরাদ্দ এলে কাজ শুরু হবে। গোমকোট সড়ক সরেজমিনে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি আরও জানান, চলতি অর্থবছরে পুরো উপজেলায় ১৫০ কিলোমিটার নতুন সড়ক নির্মাণ এবং ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক সংস্কারের জন্য এলজিইডি প্রধান কার্যালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ এলে পর্যায়ক্রমে নতুন সড়ক নির্মাণ এবং ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক সংস্কার করা হবে।