কুমিল্লায় সমন্বয় সভা
নিজস্ব প্রতিবেদক
গ্রাম আদালত সম্পর্কে জনগণকে জানাতে হলে ব্যাপক প্রচারণা চালাতে হবে। কুমিল্লার ১৯৩ টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও প্রতিটি ইউনিয়নের ১২ জন করে থাকা মেম্বারদের অবহিত করতে হবে। চেয়ারম্যান তথা যাঁরা বিচার করবেন তাঁদের জানাতে হবে। ২০০৬ সালে গ্রাম আদালত আইন হয়েছে। এর ধারা ও কাজ সম্পর্কে বিচারকেরা না জানলে নিখুঁত বিচার হবে না। উচ্চ ও নিম্ন আদালতের বিভিন্ন মামলা গ্রাম আদালতে নিষ্পত্তির জন্য পাঠানো হয়। সেগুলোও গ্রাম আদালতে পাঠানো হচ্ছে। দীর্ঘসূত্রিতা থেকে রক্ষার জন্য এই আদালতের বিকল্প নেই।
আজ সোমবার দুপুরে কুমিল্লা জেলা প্রশাসকের দপ্তরের সম্মেলন কক্ষে গ্রাম আদালত কার্যক্রম সম্পর্কে জনসচেতনতা তৈরিতে প্রচার-প্রচারণা কার্যক্রম পরিচালনায় স্থানীয় অংশীজনদের সঙ্গে আয়োজিত এক সমন্বয় সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ গ্রাম আদালত তৃতীয় পর্যায় প্রকল্পের আওতায় ওই সমন্বয় সভা হয়। ইউএনডিপি ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন এই প্রকল্পে সহযোগিতা করছে।
স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মো. মেহেদী মাহমুদ আকন্দের সভাপতিত্বে ওই সভা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মো. আমিরুল কায়ছার। এতে বক্তব্য রাখেন কুমিল্লার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. সাইফুল মালিক, আমার শহর সম্পাদক গাজীউল হক সোহাগ ও প্রকল্পের ব্যবস্থাপক।
স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মো. মেহেদী মাহমুদ আকন্দ বলেন. তিন পাবর্ত্য জেলা ব্যতীত দেশের ৬১ টি জেলার ৪৬৮ টি উপজেলার ৪৪৫৩ টি ইউনিয়নে এই প্রকল্প চলছে। ২০২২ সালের জুলাই থেকে এই প্রকল্প শুরু হয়েছে ২০২৭ সালের জুনে প্রকল্প শেষ হবে। প্রকল্প শেষ হলে এটি সরকার চালাবে
প্রকল্পের ব্যবস্থাপক বলেন, গ্রাম আদালতে সম্পর্কে জনগণকে জানাতে এক লাখ ২৩ হাজার লিফলেট ছাপা হয়েছে। এগুলো শিগগিরই বিতরণ করা হবে।
গ্রাম আদালত সম্পর্কে জনগণকে জানাতে হলে ব্যাপক প্রচারণা চালাতে হবে। কুমিল্লার ১৯৩ টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও প্রতিটি ইউনিয়নের ১২ জন করে থাকা মেম্বারদের অবহিত করতে হবে। চেয়ারম্যান তথা যাঁরা বিচার করবেন তাঁদের জানাতে হবে। ২০০৬ সালে গ্রাম আদালত আইন হয়েছে। এর ধারা ও কাজ সম্পর্কে বিচারকেরা না জানলে নিখুঁত বিচার হবে না। উচ্চ ও নিম্ন আদালতের বিভিন্ন মামলা গ্রাম আদালতে নিষ্পত্তির জন্য পাঠানো হয়। সেগুলোও গ্রাম আদালতে পাঠানো হচ্ছে। দীর্ঘসূত্রিতা থেকে রক্ষার জন্য এই আদালতের বিকল্প নেই।
আজ সোমবার দুপুরে কুমিল্লা জেলা প্রশাসকের দপ্তরের সম্মেলন কক্ষে গ্রাম আদালত কার্যক্রম সম্পর্কে জনসচেতনতা তৈরিতে প্রচার-প্রচারণা কার্যক্রম পরিচালনায় স্থানীয় অংশীজনদের সঙ্গে আয়োজিত এক সমন্বয় সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ গ্রাম আদালত তৃতীয় পর্যায় প্রকল্পের আওতায় ওই সমন্বয় সভা হয়। ইউএনডিপি ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন এই প্রকল্পে সহযোগিতা করছে।
স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মো. মেহেদী মাহমুদ আকন্দের সভাপতিত্বে ওই সভা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মো. আমিরুল কায়ছার। এতে বক্তব্য রাখেন কুমিল্লার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. সাইফুল মালিক, আমার শহর সম্পাদক গাজীউল হক সোহাগ ও প্রকল্পের ব্যবস্থাপক।
স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মো. মেহেদী মাহমুদ আকন্দ বলেন. তিন পাবর্ত্য জেলা ব্যতীত দেশের ৬১ টি জেলার ৪৬৮ টি উপজেলার ৪৪৫৩ টি ইউনিয়নে এই প্রকল্প চলছে। ২০২২ সালের জুলাই থেকে এই প্রকল্প শুরু হয়েছে ২০২৭ সালের জুনে প্রকল্প শেষ হবে। প্রকল্প শেষ হলে এটি সরকার চালাবে
প্রকল্পের ব্যবস্থাপক বলেন, গ্রাম আদালতে সম্পর্কে জনগণকে জানাতে এক লাখ ২৩ হাজার লিফলেট ছাপা হয়েছে। এগুলো শিগগিরই বিতরণ করা হবে।