নিজস্ব প্রতিবেদক
কলেজে পা দিয়েছে একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা। গতকাল সোমবার সারাদেশের মতো কুমিল্লা জেলার সব সরকারি, বেসরকারি ও প্রাইভেট কলেজে পরিচিতিমূলক ক্লাসের মধ্য দিয়ে পাঠদান শুরু হয়েছে। এদিন নবীন শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেয় কলেজগুলো। ফুলে ফুলে সিক্ত শিক্ষার্থীরা। তাদের পদচারণায় মুখর ক্যাম্পাস। পরিচিতি, বন্ধুত্ব পর্ব আর হাতে হাত রেখে মাধ্যমিকের পর নতুন পরিসরে এগুলো শিক্ষার্থীরা।
তবে কিছু সংখ্যক শিক্ষার্থী এখনও কলেজে ভর্তি হতে পারেনি। বোর্ডে অন্তত ৪০০ জন শিক্ষার্থী এ নিয়ে আবেদন করেছে। আরও কিছু শিক্ষার্থী পছন্দের কলেজ পায়নি। এ নিয়ে হতাশ অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে রাত সাড়ে নয়টায় কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের কলেজ পরিদর্শক অধ্যাপক মো. নূরুন্নবী আলম আমার শহরকে বলেন,‘ আমরা সব শিক্ষার্থীকে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি করাব। যাদের ভর্তি নিয়ে জটিলতা আছে, তাদের বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে। সোমবার রাতেই এ নিয়ে নির্দেশনা আসার কথা ছিল। কিন্তু আসেনি। হয়তো মঙ্গলবার আসবে। তখন চতুর্থ ধাপে অনলাইনে আবেদন করা যাবে। যদি নতুন কোন নির্দেশনা না আসে তাহলে আসন খালি থাকা কলেজগুলোতে শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হবে।’
আমার শহরের উপজেলা প্রতিনিধি ও শহর প্রতিবেদকেরা জানিয়েছেন, ঘটা করেই নবীনদেও বরণ করে একেকটি কলেজ। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ অধ্যক্ষ মো. আবুল বাসার ভূঁঞা, কুমিল্লা সরকারি মহিলা কলেজে অধ্যক্ষ হাসনাত আনোয়ার উদ্দীন আহমেদ, কুমিল্লা সরকারি কলেজে অধ্যক্ষ মো. নুরুর রহমান, কুমিল্লা সরকারি সিটি কলেজে অধ্যক্ষ সৈয়দ আহমেদ , কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ড সরকারি মডেল কলেজে অধ্যক্ষ মোহাম্মদ আবুল হোসেন, ব্রাহ্মণপাড়ার মাধবপুর আলহাজ্ব আবু জাহের ফাউন্ডেশন কলেজের অধ্যক্ষ সৈয়দ আবদুল কাইয়ুম শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেন।
এদিকে কুমিল্লা নগরের ভাষা সৈনিক অজিতগুহ মহাবিদ্যালয়ে আয়োজিত নবীনবরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্রশাসক মো. শাহ আলম বলেন,‘ শিক্ষার্থীদের মানবিক মানুষ হতে হবে। ভালো মানুষ ও ভালো করে পড়তে হবে।’
গ্রামাঞ্চলের কলেজগুলো কলেজ পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি, ইউএনও ও আমলারা উপস্থিত ছিলেন। অনেকে ভার্চুয়্যালি যুক্ত হন নবীনদেও সঙ্গে।
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী ফারহানা বেগম বলেন, এ কলেজ আমার পরিবারের স্বপ্নের কলেজ। আমাদের পরিবারের অনেকে এই কলেজে ভর্তি হয়ে পড়েছেন। আমিও পড়তে আসলাম।
কুমিল্লা কমার্স কলেজের অধ্যক্ষ হুমায়ুন কবীর মাসউদ বলেন, নবীনবরণ অনুষ্ঠান শিক্ষার্থীদের উন্নত চরিত্র গঠন, পড়ালেখা করার গাইডলাইন। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা এক ঝলকে কলেজকে বুঝতে পারবে। আয়ত্তে নিতে পারবে।
কলেজে পা দিয়েছে একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা। গতকাল সোমবার সারাদেশের মতো কুমিল্লা জেলার সব সরকারি, বেসরকারি ও প্রাইভেট কলেজে পরিচিতিমূলক ক্লাসের মধ্য দিয়ে পাঠদান শুরু হয়েছে। এদিন নবীন শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেয় কলেজগুলো। ফুলে ফুলে সিক্ত শিক্ষার্থীরা। তাদের পদচারণায় মুখর ক্যাম্পাস। পরিচিতি, বন্ধুত্ব পর্ব আর হাতে হাত রেখে মাধ্যমিকের পর নতুন পরিসরে এগুলো শিক্ষার্থীরা।
তবে কিছু সংখ্যক শিক্ষার্থী এখনও কলেজে ভর্তি হতে পারেনি। বোর্ডে অন্তত ৪০০ জন শিক্ষার্থী এ নিয়ে আবেদন করেছে। আরও কিছু শিক্ষার্থী পছন্দের কলেজ পায়নি। এ নিয়ে হতাশ অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে রাত সাড়ে নয়টায় কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের কলেজ পরিদর্শক অধ্যাপক মো. নূরুন্নবী আলম আমার শহরকে বলেন,‘ আমরা সব শিক্ষার্থীকে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি করাব। যাদের ভর্তি নিয়ে জটিলতা আছে, তাদের বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে। সোমবার রাতেই এ নিয়ে নির্দেশনা আসার কথা ছিল। কিন্তু আসেনি। হয়তো মঙ্গলবার আসবে। তখন চতুর্থ ধাপে অনলাইনে আবেদন করা যাবে। যদি নতুন কোন নির্দেশনা না আসে তাহলে আসন খালি থাকা কলেজগুলোতে শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হবে।’
আমার শহরের উপজেলা প্রতিনিধি ও শহর প্রতিবেদকেরা জানিয়েছেন, ঘটা করেই নবীনদেও বরণ করে একেকটি কলেজ। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ অধ্যক্ষ মো. আবুল বাসার ভূঁঞা, কুমিল্লা সরকারি মহিলা কলেজে অধ্যক্ষ হাসনাত আনোয়ার উদ্দীন আহমেদ, কুমিল্লা সরকারি কলেজে অধ্যক্ষ মো. নুরুর রহমান, কুমিল্লা সরকারি সিটি কলেজে অধ্যক্ষ সৈয়দ আহমেদ , কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ড সরকারি মডেল কলেজে অধ্যক্ষ মোহাম্মদ আবুল হোসেন, ব্রাহ্মণপাড়ার মাধবপুর আলহাজ্ব আবু জাহের ফাউন্ডেশন কলেজের অধ্যক্ষ সৈয়দ আবদুল কাইয়ুম শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেন।
এদিকে কুমিল্লা নগরের ভাষা সৈনিক অজিতগুহ মহাবিদ্যালয়ে আয়োজিত নবীনবরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্রশাসক মো. শাহ আলম বলেন,‘ শিক্ষার্থীদের মানবিক মানুষ হতে হবে। ভালো মানুষ ও ভালো করে পড়তে হবে।’
গ্রামাঞ্চলের কলেজগুলো কলেজ পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি, ইউএনও ও আমলারা উপস্থিত ছিলেন। অনেকে ভার্চুয়্যালি যুক্ত হন নবীনদেও সঙ্গে।
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী ফারহানা বেগম বলেন, এ কলেজ আমার পরিবারের স্বপ্নের কলেজ। আমাদের পরিবারের অনেকে এই কলেজে ভর্তি হয়ে পড়েছেন। আমিও পড়তে আসলাম।
কুমিল্লা কমার্স কলেজের অধ্যক্ষ হুমায়ুন কবীর মাসউদ বলেন, নবীনবরণ অনুষ্ঠান শিক্ষার্থীদের উন্নত চরিত্র গঠন, পড়ালেখা করার গাইডলাইন। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা এক ঝলকে কলেজকে বুঝতে পারবে। আয়ত্তে নিতে পারবে।