প্রেস বিজ্ঞপ্তি

গতকাল ৮ ডিসেম্বর ছিল কুমিল্লা মুক্ত দিবস। এই দিনে কুমিল্লার বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতীয় বাহিনীর যৌথ আক্রমণে ১৯৭১ সালে পাক হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে মুক্তিকামী জনতা কুমিল্লাকে মুক্ত করে। যথাযোগ্য মর্যাদায় এই দিবসকে স্মরণ রেখে প্রতি বছরের ন্যায় ইস্টার্ন মেডিকেল কলেজ ৮ ডিসেম্বর সকাল থেকে দিবসব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে।

ভোর ৬টায় কলেজ পতাকা মঞ্চে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা ও কলেজের পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। বেলা ১১টায় বুড়িচং থানা কমান্ডের কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা বশির আহমেদ বাছির ও কমান্ডের সদস্য সচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মফিজুল ইসলামের নেতৃত্বে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। উদ্বোধন অনুষ্ঠানের মুক্ত দিবসের বিজয় র্যালিতে বীর মুক্তিযোদ্ধা যথাক্রমে আলী আজম, আব্দুর রাজ্জাক, মো. ফরিদ উদ্দিন ভূঁইয়া, সামছুল হক ভূঁইয়া, মো. খোরশেদ আলম, আবদুল হামিদ, আব্দুর রাজ্জাক, মো. রফিক উল্লাহ, ইস্টার্ন মেডিকেল কলেজের প্রশাসনিক কর্মকর্তা বীর মুক্তিযোদ্ধা রবীন্দ্র চন্দ্র দাস, ইস্টার্ন মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাকালীন চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. শাহ্ মো. সেলিম, উদ্যোক্তা পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. কলিম উল্লাহ, নির্বাহী পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর ভূঁইয়া, কলেজ অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. জাকিরুল ইসলামসহ কলেজ ও হাসপাতালের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকমণ্ডলী, ইন্টার্ন ডাক্তার, কর্মকর্তা-কর্মচারী, দেশি-বিদেশি শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। মুক্ত দিবসের বর্ণাঢ্য র্যালি কাবিলা ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ শেষে ক্যাম্পাসে স্থাপিত ‘শাণিত ৭১’ নামে বিজয়মঞ্চে মহান মুক্তিযুদ্ধের সকল শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। মুক্তিযুদ্ধের সকল শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে দাঁিড়য়ে ১ মিনিট নীরবতা পালন শেষে মুক্ত দিবসের আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন প্রতিষ্ঠানের অন্যতম উদ্যোক্তা ড. শাহ্ মো. সেলিম। সভার শুরুতে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ইএমসি-২১ ব্যাচের নবাগত দেশি-বিদেশি শিক্ষার্থীরা ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। আলোচনায় বীর মুক্তিযোদ্ধা বুড়িচং থানা কমান্ডার বশির আহমেদ বাছির প্রতি বছর ইস্টার্ন মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নবপ্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও দেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে এ ধরনের আয়োজন ও বীর যোদ্ধাদের সম্মানিত করায় আন্তরিক অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা জানান। আলোচনা সভায় যথাক্রমে পরিচালক একাডেমিক অধ্যাপক ডা. মো. কলিম উল্লাহ, নির্বাহী পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর ভূঁইয়া, প্রশাসনিক কর্মকর্তা আছরারুল আজিজ, ইএমসি-২১ ব্যাচের দেশি শিক্ষার্থী লাবিবা তাসনিম ফারহা ও বিদেশি শিক্ষার্থী মার্টিনা দেবীসহ অন্যান্যরা বক্তব্য রাখেন।
সভাপতির বক্তব্যে ড. শাহ্ মো. সেলিম মহান মুক্তিযুদ্ধের ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানসহ সকল শহীদেও প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ইস্টার্ন মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষের ৮ ডিসেম্বর-১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রতি বছর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা ও কলেজে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের দেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে চিকিৎসক হিসাবে নিজেদের নিয়োজিত করার আহ্বান জানান। তিনি একটি শোষণহীন সমাজ ব্যবস্থা পুনর্গঠনে দুর্নীতি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে নবপ্রজন্মকে যথাযথ দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।

গতকাল ৮ ডিসেম্বর ছিল কুমিল্লা মুক্ত দিবস। এই দিনে কুমিল্লার বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতীয় বাহিনীর যৌথ আক্রমণে ১৯৭১ সালে পাক হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে মুক্তিকামী জনতা কুমিল্লাকে মুক্ত করে। যথাযোগ্য মর্যাদায় এই দিবসকে স্মরণ রেখে প্রতি বছরের ন্যায় ইস্টার্ন মেডিকেল কলেজ ৮ ডিসেম্বর সকাল থেকে দিবসব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে।

ভোর ৬টায় কলেজ পতাকা মঞ্চে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা ও কলেজের পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। বেলা ১১টায় বুড়িচং থানা কমান্ডের কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা বশির আহমেদ বাছির ও কমান্ডের সদস্য সচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মফিজুল ইসলামের নেতৃত্বে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। উদ্বোধন অনুষ্ঠানের মুক্ত দিবসের বিজয় র্যালিতে বীর মুক্তিযোদ্ধা যথাক্রমে আলী আজম, আব্দুর রাজ্জাক, মো. ফরিদ উদ্দিন ভূঁইয়া, সামছুল হক ভূঁইয়া, মো. খোরশেদ আলম, আবদুল হামিদ, আব্দুর রাজ্জাক, মো. রফিক উল্লাহ, ইস্টার্ন মেডিকেল কলেজের প্রশাসনিক কর্মকর্তা বীর মুক্তিযোদ্ধা রবীন্দ্র চন্দ্র দাস, ইস্টার্ন মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাকালীন চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. শাহ্ মো. সেলিম, উদ্যোক্তা পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. কলিম উল্লাহ, নির্বাহী পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর ভূঁইয়া, কলেজ অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. জাকিরুল ইসলামসহ কলেজ ও হাসপাতালের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকমণ্ডলী, ইন্টার্ন ডাক্তার, কর্মকর্তা-কর্মচারী, দেশি-বিদেশি শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। মুক্ত দিবসের বর্ণাঢ্য র্যালি কাবিলা ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ শেষে ক্যাম্পাসে স্থাপিত ‘শাণিত ৭১’ নামে বিজয়মঞ্চে মহান মুক্তিযুদ্ধের সকল শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। মুক্তিযুদ্ধের সকল শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে দাঁিড়য়ে ১ মিনিট নীরবতা পালন শেষে মুক্ত দিবসের আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন প্রতিষ্ঠানের অন্যতম উদ্যোক্তা ড. শাহ্ মো. সেলিম। সভার শুরুতে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ইএমসি-২১ ব্যাচের নবাগত দেশি-বিদেশি শিক্ষার্থীরা ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। আলোচনায় বীর মুক্তিযোদ্ধা বুড়িচং থানা কমান্ডার বশির আহমেদ বাছির প্রতি বছর ইস্টার্ন মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নবপ্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও দেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে এ ধরনের আয়োজন ও বীর যোদ্ধাদের সম্মানিত করায় আন্তরিক অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা জানান। আলোচনা সভায় যথাক্রমে পরিচালক একাডেমিক অধ্যাপক ডা. মো. কলিম উল্লাহ, নির্বাহী পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর ভূঁইয়া, প্রশাসনিক কর্মকর্তা আছরারুল আজিজ, ইএমসি-২১ ব্যাচের দেশি শিক্ষার্থী লাবিবা তাসনিম ফারহা ও বিদেশি শিক্ষার্থী মার্টিনা দেবীসহ অন্যান্যরা বক্তব্য রাখেন।
সভাপতির বক্তব্যে ড. শাহ্ মো. সেলিম মহান মুক্তিযুদ্ধের ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানসহ সকল শহীদেও প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ইস্টার্ন মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষের ৮ ডিসেম্বর-১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রতি বছর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা ও কলেজে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের দেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে চিকিৎসক হিসাবে নিজেদের নিয়োজিত করার আহ্বান জানান। তিনি একটি শোষণহীন সমাজ ব্যবস্থা পুনর্গঠনে দুর্নীতি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে নবপ্রজন্মকে যথাযথ দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।