নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজের উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. এ জেড এম ওবায়দুল্লাহ কে সরিয়ে প্রায় সাড়ে পাঁচ মাসের ব্যবধানে একই পদে কনিষ্ঠ এক শিক্ষককে পদায়ন করা হয়েছে। ওই শিক্ষকের নাম কাজী মাহাবুব হাছান। তিনি বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের ২৪তম ব্যাচের কর্মকর্তা।
অন্যদিকে এ জেড এম ওবায়দুল্লাহ বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের ২০তম ব্যাচের কর্মকর্তা। তিনি পিএইচডি ডিগ্রিধারী ও কানাডা থেকে পোস্ট ডক্টরেট ডিগ্রিধারী। ওরায়দুল্লাহ উপাধ্যক্ষ পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ায় সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজের শিক্ষক ও প্রশিক্ষনার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
গত ২০ এপ্রিল শিক্ষামন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সরকারি কলেজ-২ শাখার উপসচিব মো. মাহবুব আলম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে কুমিল্লা সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী মাহাবুব হাছানকে একই কলেজের উপাধ্যক্ষ করা হয়। একই সঙ্গে ২৮ এপ্রিলের মধ্যে তাঁকে অবমুক্ত হওয়ার জন্য বলা হয়। অন্যথায় ২৮ এপ্রিল অপরাহ্নে তাৎক্ষণিকভাবে অবমুক্ত মর্মে গণ্য হবেন। কিন্তু তখন ওই কলেজের উপাধ্যক্ষ পদে ছিলেন অধ্যাপক ড. এ জেড এম ওবায়দুল্লাহ। ওবায়দুল্লাহ দেশ বিদেশে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। তিনি শিক্ষা ক্যাডারে মাহাবুরের চেয়ে জ্যেষ্ঠ। মাহাবুব গত প্রায় ২০ বছর ধরে সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজ কুমিল্লায় আছেন।
পরবর্তীতে গত ৩০ এপ্রিল শিক্ষামন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সরকারি কলেজ-২ শাখার উপসচিব মো. মাহবুব আলম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে অধ্যাপক ড. এ জেড এম ওবায়দুল্লাহকে কুমিল্লা সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজের উপাধ্যক্ষ পদ থেকে বদলি করা হয় ফেনী সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজে।
জানতে চাইলে অধ্যাপক ড. এ জেড এম ওবায়দুল্লাহ বলেন,‘ একজন জ্যেষ্ঠ শিক্ষককে উপাধ্যক্ষ পদ থেকে সরিয়ে কনিষ্ঠ শিক্ষককে উপাধ্যক্ষ পদে বসানো চাকরিবিধির পরিপন্থী। এটা বিব্রতকর ও অসম্মানজনক। এতে অন্তর্বতী সরকারের সুনাম ক্ষুন্ন হচ্ছে। অতীতে দলীয় সরকারের আমলে যা হয়েছে বর্তমানে তা হওয়া দুঃখজনক। আমি এখনও অবমুক্ত হয়নি। অবমুক্তির কোন তারিখও দেওয়া হয়নি।’
এ প্রসঙ্গে কাজী মাহাবুব হাছান বলেন, মন্ত্রণালয় আমাকে পদায়ন করেছে।
কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ফেরদৌসী আকতার বলেন, অনলাইনে যোগদান করেছেন কাজী মাহাবুব হাছান। যেহেতু পদ শূন্য ছিল, তাই তিনি যোগদান করেছেন। জ্যেষ্ঠ শিক্ষককে বাদ দিয়ে কনিষ্ঠ শিক্ষককে উপাধ্যক্ষ করা প্রসঙ্গে তিনি বলেন,‘ এটা শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলতে পারবে।’
কুমিল্লা সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজের উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. এ জেড এম ওবায়দুল্লাহ কে সরিয়ে প্রায় সাড়ে পাঁচ মাসের ব্যবধানে একই পদে কনিষ্ঠ এক শিক্ষককে পদায়ন করা হয়েছে। ওই শিক্ষকের নাম কাজী মাহাবুব হাছান। তিনি বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের ২৪তম ব্যাচের কর্মকর্তা।
অন্যদিকে এ জেড এম ওবায়দুল্লাহ বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের ২০তম ব্যাচের কর্মকর্তা। তিনি পিএইচডি ডিগ্রিধারী ও কানাডা থেকে পোস্ট ডক্টরেট ডিগ্রিধারী। ওরায়দুল্লাহ উপাধ্যক্ষ পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ায় সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজের শিক্ষক ও প্রশিক্ষনার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
গত ২০ এপ্রিল শিক্ষামন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সরকারি কলেজ-২ শাখার উপসচিব মো. মাহবুব আলম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে কুমিল্লা সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী মাহাবুব হাছানকে একই কলেজের উপাধ্যক্ষ করা হয়। একই সঙ্গে ২৮ এপ্রিলের মধ্যে তাঁকে অবমুক্ত হওয়ার জন্য বলা হয়। অন্যথায় ২৮ এপ্রিল অপরাহ্নে তাৎক্ষণিকভাবে অবমুক্ত মর্মে গণ্য হবেন। কিন্তু তখন ওই কলেজের উপাধ্যক্ষ পদে ছিলেন অধ্যাপক ড. এ জেড এম ওবায়দুল্লাহ। ওবায়দুল্লাহ দেশ বিদেশে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। তিনি শিক্ষা ক্যাডারে মাহাবুরের চেয়ে জ্যেষ্ঠ। মাহাবুব গত প্রায় ২০ বছর ধরে সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজ কুমিল্লায় আছেন।
পরবর্তীতে গত ৩০ এপ্রিল শিক্ষামন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সরকারি কলেজ-২ শাখার উপসচিব মো. মাহবুব আলম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে অধ্যাপক ড. এ জেড এম ওবায়দুল্লাহকে কুমিল্লা সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজের উপাধ্যক্ষ পদ থেকে বদলি করা হয় ফেনী সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজে।
জানতে চাইলে অধ্যাপক ড. এ জেড এম ওবায়দুল্লাহ বলেন,‘ একজন জ্যেষ্ঠ শিক্ষককে উপাধ্যক্ষ পদ থেকে সরিয়ে কনিষ্ঠ শিক্ষককে উপাধ্যক্ষ পদে বসানো চাকরিবিধির পরিপন্থী। এটা বিব্রতকর ও অসম্মানজনক। এতে অন্তর্বতী সরকারের সুনাম ক্ষুন্ন হচ্ছে। অতীতে দলীয় সরকারের আমলে যা হয়েছে বর্তমানে তা হওয়া দুঃখজনক। আমি এখনও অবমুক্ত হয়নি। অবমুক্তির কোন তারিখও দেওয়া হয়নি।’
এ প্রসঙ্গে কাজী মাহাবুব হাছান বলেন, মন্ত্রণালয় আমাকে পদায়ন করেছে।
কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ফেরদৌসী আকতার বলেন, অনলাইনে যোগদান করেছেন কাজী মাহাবুব হাছান। যেহেতু পদ শূন্য ছিল, তাই তিনি যোগদান করেছেন। জ্যেষ্ঠ শিক্ষককে বাদ দিয়ে কনিষ্ঠ শিক্ষককে উপাধ্যক্ষ করা প্রসঙ্গে তিনি বলেন,‘ এটা শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলতে পারবে।’