কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডর এইচএসসি পরীক্ষা
নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডে নিয়মিত ২৫ হাজার ৪৪০ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ করেনি। এই শিক্ষার্থীরা এ বছর ঝরে গেছে। বিজ্ঞান , মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় ছেলেদের তুলনায় মেয়ে পরীক্ষার্থী বেশি। বোর্ডের অধিভুক্ত ছয়জেলায়ও ছেলেদের তুলনায় মেয়ে পরীক্ষার্থী বেশি। এ বছর পরীক্ষাকেন্দ্র কমেছে তিনটি। এবার কোন ধরনের ভেন্যু কেন্দ্র নেই। তবে উপকেন্দ্র আছে কয়েকটি কলেজে। আগামী ২৬ জুন সকাল ১০ টায় বাংলা প্রথমপত্র পরীক্ষা দিয়ে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হবে। ইতিমধ্যে জেলায় জেলায় প্রশ্ন পাঠানো হয়েছে। পরীক্ষা সামগ্রীও পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক রুনা নাছরীন গতকাল রোববার বিকেলে আমার শহরকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বোর্ডের উপপরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (উচ্চমাধ্যমিক) সালাহউদ্দিন জানান, এ বছর কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষার জন্য ফরম পূরণ করেছে ১ লাখ ১ হাজার ৭৫০ জন। এর মধ্যে মেয়ে ৫৯ হাজার ৯ জন ও ছেলে ৪২ হাজার ৭৪১ জন। পরীক্ষা কেন্দ্র ১৯২ টি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৪৫৮টি।
কুমিল্লা জেলায় সর্বোচ্চ সংখ্য্যক পরীক্ষার্থী ৩৫ হাজার ৪৫০ জন।এর মধ্যে ছেলে ১৫ হাজার ৩৪৮ জন, মেয়ে ২০ হাজার ১০২ জন। লক্ষীপুর জেলায় সর্বনিম্ন পরীক্ষার্থী ১০ হাজার ১৭ জন। ছেলে ৪ হাজার ৬৮৭ জন, মেয়ে ৫ হাজার ৩৩০ জন। এবছর পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৮৩ হাজার ৭৪ জন নিয়মিত ও ১৮ হাজার ৬৭৬ জন অনিয়মিত। ২০২৩ সালে একাদশ শ্রেণিতে নিবন্ধন ( রেজিস্ট্রশন) করেছিল ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯০ জন। বিজ্ঞানে পরীক্ষার্থী ২৬ হাজার ২৩৮ জন, মানবিকে ৪৭ হাজার ৯৫৮ জন ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় ২৭ হাজার ৫৫৪ জন।
জানতে চাইলে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক রুনা নাছরীন বলেন,‘ ছেলেরা পড়াশোনায় অমনোযোগী অনেকে। মেয়েরা সেই তুলনায় বেশি সময় দেয় পড়াশোনায়। এমনিতেই মেয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেশি। ছেলেরা একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হওয়ার পর কেউ বিদেশ চলে যায়। কেউ সিলেবাসের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে না পেরে ফরম পূরণ করেনি।’
তিনি বলেন, এবার ভেন্যুকেন্দ্র বাদ দিয়ে নতুনভাবে পরীক্ষা হবে। আমরা পরীক্ষায় স্বচ্ছতা আনয়নের জন্য সব ধরনের উদ্যোগ নিয়েছি। চেয়ারম্যান ও সচিব মহোদয়ের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় নতুন কিছু করার চেষ্টা করছি। ইতিমধ্যে পরীক্ষার রুটিন ও কেন্দ্রের নাম বোর্ডেও ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়েছে।
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডে নিয়মিত ২৫ হাজার ৪৪০ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ করেনি। এই শিক্ষার্থীরা এ বছর ঝরে গেছে। বিজ্ঞান , মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় ছেলেদের তুলনায় মেয়ে পরীক্ষার্থী বেশি। বোর্ডের অধিভুক্ত ছয়জেলায়ও ছেলেদের তুলনায় মেয়ে পরীক্ষার্থী বেশি। এ বছর পরীক্ষাকেন্দ্র কমেছে তিনটি। এবার কোন ধরনের ভেন্যু কেন্দ্র নেই। তবে উপকেন্দ্র আছে কয়েকটি কলেজে। আগামী ২৬ জুন সকাল ১০ টায় বাংলা প্রথমপত্র পরীক্ষা দিয়ে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হবে। ইতিমধ্যে জেলায় জেলায় প্রশ্ন পাঠানো হয়েছে। পরীক্ষা সামগ্রীও পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক রুনা নাছরীন গতকাল রোববার বিকেলে আমার শহরকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বোর্ডের উপপরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (উচ্চমাধ্যমিক) সালাহউদ্দিন জানান, এ বছর কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষার জন্য ফরম পূরণ করেছে ১ লাখ ১ হাজার ৭৫০ জন। এর মধ্যে মেয়ে ৫৯ হাজার ৯ জন ও ছেলে ৪২ হাজার ৭৪১ জন। পরীক্ষা কেন্দ্র ১৯২ টি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৪৫৮টি।
কুমিল্লা জেলায় সর্বোচ্চ সংখ্য্যক পরীক্ষার্থী ৩৫ হাজার ৪৫০ জন।এর মধ্যে ছেলে ১৫ হাজার ৩৪৮ জন, মেয়ে ২০ হাজার ১০২ জন। লক্ষীপুর জেলায় সর্বনিম্ন পরীক্ষার্থী ১০ হাজার ১৭ জন। ছেলে ৪ হাজার ৬৮৭ জন, মেয়ে ৫ হাজার ৩৩০ জন। এবছর পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৮৩ হাজার ৭৪ জন নিয়মিত ও ১৮ হাজার ৬৭৬ জন অনিয়মিত। ২০২৩ সালে একাদশ শ্রেণিতে নিবন্ধন ( রেজিস্ট্রশন) করেছিল ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯০ জন। বিজ্ঞানে পরীক্ষার্থী ২৬ হাজার ২৩৮ জন, মানবিকে ৪৭ হাজার ৯৫৮ জন ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় ২৭ হাজার ৫৫৪ জন।
জানতে চাইলে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক রুনা নাছরীন বলেন,‘ ছেলেরা পড়াশোনায় অমনোযোগী অনেকে। মেয়েরা সেই তুলনায় বেশি সময় দেয় পড়াশোনায়। এমনিতেই মেয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেশি। ছেলেরা একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হওয়ার পর কেউ বিদেশ চলে যায়। কেউ সিলেবাসের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে না পেরে ফরম পূরণ করেনি।’
তিনি বলেন, এবার ভেন্যুকেন্দ্র বাদ দিয়ে নতুনভাবে পরীক্ষা হবে। আমরা পরীক্ষায় স্বচ্ছতা আনয়নের জন্য সব ধরনের উদ্যোগ নিয়েছি। চেয়ারম্যান ও সচিব মহোদয়ের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় নতুন কিছু করার চেষ্টা করছি। ইতিমধ্যে পরীক্ষার রুটিন ও কেন্দ্রের নাম বোর্ডেও ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়েছে।