আমার শহর ডেস্ক

দেশের সরকারি-বেসরকারি এমবিবিএস-বিডিএসের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল আজ রোববার বিকেলে প্রকাশ করা হয়েছে। এবার পাসের হার ৬৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ।
ভর্তি পরীক্ষায় ১ লাখ ২০ হাজার ৪৪০ জন অংশ নেন। মোট পাস করা পরীক্ষার্থী ৮১ হাজার ৬৪২ জন। যাদের মধ্যে ছেলে পরীক্ষার্থী ৩১ হাজার ১২৮ জন এবং মেয়ে পরীক্ষার্থী ৫০ হাজার ৫১৪ জন। ছেলেদের পাসের হার ৩৮.১৩% ও মেয়েদের পাসের হার ৬১.৮৭%।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন বলেন, ‘স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট িি.িফমসব.মড়া.নফ এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট িি.িফমযং.মড়া.নফ ও যঃঃঢ়ং://ৎবংঁষঃ.ফমযং.মড়া.নফ হতে পরীক্ষার ফল জানতে পারবেন শিক্ষার্থীরা।’
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটের ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল অংশে এমবিবিএস-বিডিএসের ২০২৫-২৬ ভর্তি ফলাফল বা ‘গইইঝ জবংঁষঃ ২০২৫-২০২৬’ লিংকে ক্লিক করে ইউজার আইডি আর পাসওয়ার্ড দিতে হবে। এরপর সাবমিট বাটনে ক্লিক করলেই ফলাফল দেখা যাবে। ভর্তিচ্ছুরা এটি ডাউনলোড বা স্ক্রিনশট নিতে পারবেন। মেধাতালিকা ওয়েবসাইটে পিডিএফ আকারেও প্রকাশ করা হয়েছে।
এর আগে গত শুক্রবার ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্সের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১ লাখ ২০ হাজার ৪৪০ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেন। অংশগ্রহণের হিসেবে আবেদনকারীর মধ্যে থেকে ৯৮ দশমিক ২১ শতাংশ পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেন। অনুপস্থিত ছিলেন ২ হাজার ১৯২ জন পরীক্ষার্থী।
এ বছর লিখিত ভর্তি পরীক্ষায় ১০০টি এমসিকিউ প্রশ্নে (এইচএসসি বা সমমানের সিলেবাস অনুযায়ী) পরীক্ষা হয়েছে। প্রতিটি প্রশ্ন ১ নম্বর করে মোট ১০০ (একশত) নম্বরের বিষয়ভিত্তিক বিভাজন হলো যথাক্রমে জীববিজ্ঞান-৩০, রসায়ন-২৫, পদার্থ বিজ্ঞান-১৫, ইংরেজি-১৫ এবং সাধারণ জ্ঞান, প্রবণতা ও মানবিক গুণাবলি মূল্যায়ন-১৫। পাস নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে ৪০ নম্বর। পরীক্ষার সময় গত বছরের তুলনায় ১৫ মিনিট বাড়িয়ে ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট করা হয়েছে। লিখিত ভর্তি পরীক্ষায় প্রতিটি ভুল উত্তর প্রদানের জন্য ০.২৫ নম্বর কর্তন করা হবে। পাস মার্ক নির্ধারণ করা হয়েছে ৪০ নম্বর।
মেধাতালিকা নির্ধারণ কীভাবে: এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার জিপিএ মিলিয়ে মোট ১০০ নম্বর নির্ধারণ করা হবে। (ক) এসএসসির জিপিএর-৮ গুণ = ৪০। (খ) এইচএসসির জিপিএর ১২ গুণ = ৬০।
লিখিত পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বরের সঙ্গে এই দুইয়ের যোগফলেই মেধাতালিকা চূড়ান্ত হবে। ২০২৪ সালের পরীক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে মোট নম্বর থেকে ৩ নম্বর এবং গত শিক্ষাবর্ষে কোনো সরকারি মেডিকেল বা ডেন্টাল কলেজে ভর্তি থাকা প্রার্থীর ক্ষেত্রে ৫ নম্বর কেটে মেধাতালিকা করা হবে।
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে আসনসংখ্যা ৫ হাজার ৬৪৫টি যার মধ্যে এমবিবিএস ৫ হাজার ১০০ এবং বিডিএস ৫৪৫টি। বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে আসনসংখ্যা ৭ হাজার ৪০৬টি। যার মধ্যে এমবিবিএস ৬ হাজার ১ এবং বিডিএস এক হাজার ৪০৫টি। সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজ মিলিয়ে মোট আসন ১৩ হাজার ৫১টি। যার মধ্যে এমবিবিএস কোর্সে ১১ হাজার ১০১ এবং বিডিএস কোর্স এক ৯৫০টি আসন। ১৩ হাজার ৫১ টি আসনের জন্য এমবিবিএস এবং বিডিএস কোর্সে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণে এ বছর মোট আবেদনকারী ১ লাখ ২২ হাজার ৬৩২ জন।

দেশের সরকারি-বেসরকারি এমবিবিএস-বিডিএসের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল আজ রোববার বিকেলে প্রকাশ করা হয়েছে। এবার পাসের হার ৬৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ।
ভর্তি পরীক্ষায় ১ লাখ ২০ হাজার ৪৪০ জন অংশ নেন। মোট পাস করা পরীক্ষার্থী ৮১ হাজার ৬৪২ জন। যাদের মধ্যে ছেলে পরীক্ষার্থী ৩১ হাজার ১২৮ জন এবং মেয়ে পরীক্ষার্থী ৫০ হাজার ৫১৪ জন। ছেলেদের পাসের হার ৩৮.১৩% ও মেয়েদের পাসের হার ৬১.৮৭%।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা) অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন বলেন, ‘স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট িি.িফমসব.মড়া.নফ এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট িি.িফমযং.মড়া.নফ ও যঃঃঢ়ং://ৎবংঁষঃ.ফমযং.মড়া.নফ হতে পরীক্ষার ফল জানতে পারবেন শিক্ষার্থীরা।’
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটের ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল অংশে এমবিবিএস-বিডিএসের ২০২৫-২৬ ভর্তি ফলাফল বা ‘গইইঝ জবংঁষঃ ২০২৫-২০২৬’ লিংকে ক্লিক করে ইউজার আইডি আর পাসওয়ার্ড দিতে হবে। এরপর সাবমিট বাটনে ক্লিক করলেই ফলাফল দেখা যাবে। ভর্তিচ্ছুরা এটি ডাউনলোড বা স্ক্রিনশট নিতে পারবেন। মেধাতালিকা ওয়েবসাইটে পিডিএফ আকারেও প্রকাশ করা হয়েছে।
এর আগে গত শুক্রবার ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্সের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১ লাখ ২০ হাজার ৪৪০ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেন। অংশগ্রহণের হিসেবে আবেদনকারীর মধ্যে থেকে ৯৮ দশমিক ২১ শতাংশ পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেন। অনুপস্থিত ছিলেন ২ হাজার ১৯২ জন পরীক্ষার্থী।
এ বছর লিখিত ভর্তি পরীক্ষায় ১০০টি এমসিকিউ প্রশ্নে (এইচএসসি বা সমমানের সিলেবাস অনুযায়ী) পরীক্ষা হয়েছে। প্রতিটি প্রশ্ন ১ নম্বর করে মোট ১০০ (একশত) নম্বরের বিষয়ভিত্তিক বিভাজন হলো যথাক্রমে জীববিজ্ঞান-৩০, রসায়ন-২৫, পদার্থ বিজ্ঞান-১৫, ইংরেজি-১৫ এবং সাধারণ জ্ঞান, প্রবণতা ও মানবিক গুণাবলি মূল্যায়ন-১৫। পাস নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে ৪০ নম্বর। পরীক্ষার সময় গত বছরের তুলনায় ১৫ মিনিট বাড়িয়ে ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট করা হয়েছে। লিখিত ভর্তি পরীক্ষায় প্রতিটি ভুল উত্তর প্রদানের জন্য ০.২৫ নম্বর কর্তন করা হবে। পাস মার্ক নির্ধারণ করা হয়েছে ৪০ নম্বর।
মেধাতালিকা নির্ধারণ কীভাবে: এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার জিপিএ মিলিয়ে মোট ১০০ নম্বর নির্ধারণ করা হবে। (ক) এসএসসির জিপিএর-৮ গুণ = ৪০। (খ) এইচএসসির জিপিএর ১২ গুণ = ৬০।
লিখিত পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বরের সঙ্গে এই দুইয়ের যোগফলেই মেধাতালিকা চূড়ান্ত হবে। ২০২৪ সালের পরীক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে মোট নম্বর থেকে ৩ নম্বর এবং গত শিক্ষাবর্ষে কোনো সরকারি মেডিকেল বা ডেন্টাল কলেজে ভর্তি থাকা প্রার্থীর ক্ষেত্রে ৫ নম্বর কেটে মেধাতালিকা করা হবে।
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে আসনসংখ্যা ৫ হাজার ৬৪৫টি যার মধ্যে এমবিবিএস ৫ হাজার ১০০ এবং বিডিএস ৫৪৫টি। বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে আসনসংখ্যা ৭ হাজার ৪০৬টি। যার মধ্যে এমবিবিএস ৬ হাজার ১ এবং বিডিএস এক হাজার ৪০৫টি। সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজ মিলিয়ে মোট আসন ১৩ হাজার ৫১টি। যার মধ্যে এমবিবিএস কোর্সে ১১ হাজার ১০১ এবং বিডিএস কোর্স এক ৯৫০টি আসন। ১৩ হাজার ৫১ টি আসনের জন্য এমবিবিএস এবং বিডিএস কোর্সে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণে এ বছর মোট আবেদনকারী ১ লাখ ২২ হাজার ৬৩২ জন।