কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
এবার আর্থিক ও প্রশাসনিক অনিয়মের অভিযোগ
নিজস্ব প্রতিবেদক
এবার আর্থিক ও প্রশাসনিক অনিয়মের অভিযোগে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানো হয়েছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের আলোচিত সমালোচিত বিতর্কিত রেজিস্ট্রার মো. মজিবুর রহমান মজুমদার কে। আজ সোমবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার মো. দলিলুর রহমান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এই তথ্য জানানো হয়।
মজিবুরের স্থলে রেজিস্ট্রারের অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করবেন গণিত বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন।
এদিকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানো মজিবুর রহমান মজুমদার কে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞাসহ চারটি শর্ত দেওয়া হয়েছে।
শর্তগুলো হল -অনিয়মের বিষয়ে তদন্তের মাধ্যমে দোষী সাব্যস্ত হয়ে ভিন্নরূপ সিদ্ধান্ত গ্রহণ না করা পর্যন্ত তিনি নিয়মিত বেতন ভাতাদি প্রাপ্য হবেন। বাধ্যতামূলক ছুটিতে থাকাবস্থায় তিনি কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবেন না। ছুটিতে থাকাবস্থায় মজিবুর বেতন ভাতাদির বাইরে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যানবাহন, টেলিফোন, মোবাইল ভাতা, সংবাদপত্র সুযোগ সুবিধা পাবেন না। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত তাঁকে প্রদত্ত বাধ্যতামূলক ছুটি বলবৎ থাকবে।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০০৭ সালের ২৫ অক্টোবর কুমিল্লা বিশ^বিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার পদে যোগদান করেন মো. মজিবুর রহমান। ২০০৯ সালে অনিয়মের অভিযোগে তাঁকে রেজিস্ট্রারের পদ থেকে সরিয়ে দেন তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এইচ এম জেহাদুল করিম। এরপর ২০১৩ সালের নভেম্বর মাসে আদালতের নির্দেশে মেয়াদেও শেষ সময়ে তাঁকে যোগদান করান তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আমির হোসেন খান। ২০১৮ সালের ৩১ জানুয়ারি উপাচার্য পদে যোগ দেন এমরান কবির চৌধুরী। তাঁর যোগদানের ২৭ দিনের ব্যবধানেই ২৭ ফেব্রুয়ারি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমরান কবির চৌধুরী তাঁকে রেজিস্ট্রারের পদ থেকে সরিয়ে লাইব্রেরিতে দায়িত্ব দেন। পরবর্তীতে ২০১৮ সালের ৬ জুন ও ১৬ আগস্ট, ২০১৯ সালের ২২ সেপ্টেম্বর ,২০২০ সালের ১৯ মার্চ ও ২০২১ সালের ৪ অক্টোবর স্বপদে ফেরার আবেদন করেন মো. মজিবুর রহমান মজুমদার। কিন্তু রেজিস্ট্রার পদে ফিরতে পারেননি। গত বছরের আগস্ট মাসে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতর্কিত উপাচার্য এ এফ এম আব্দুল মঈন মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে পদত্যাগ করে চলে যান। যাওয়ার আগে মজিবুর কে রেজিস্ট্রার পদে বসিয়ে যান। গত বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে যোগদান করেন অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী। তিনিও তাঁকে আজ সোমবার রেজিস্ট্রার পদ থেকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠান।
উল্লেখ, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় আইন -২০০৬ ধারা ১৩ মোতাবেক রেজিস্ট্রার সংবিধিবদ্ধ পদ। জানতে চাইলে মো. মজিবুর রহমান মজুমদার বিকেলে আমার শহর কে বলেন, ‘ কি বলব আমি কিংকর্তব্যবিমূঢ়। আমি তো বুঝতে পারছি না। আমার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সঠিক নয়।’
এবার আর্থিক ও প্রশাসনিক অনিয়মের অভিযোগে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানো হয়েছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের আলোচিত সমালোচিত বিতর্কিত রেজিস্ট্রার মো. মজিবুর রহমান মজুমদার কে। আজ সোমবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার মো. দলিলুর রহমান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এই তথ্য জানানো হয়।
মজিবুরের স্থলে রেজিস্ট্রারের অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করবেন গণিত বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন।
এদিকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানো মজিবুর রহমান মজুমদার কে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞাসহ চারটি শর্ত দেওয়া হয়েছে।
শর্তগুলো হল -অনিয়মের বিষয়ে তদন্তের মাধ্যমে দোষী সাব্যস্ত হয়ে ভিন্নরূপ সিদ্ধান্ত গ্রহণ না করা পর্যন্ত তিনি নিয়মিত বেতন ভাতাদি প্রাপ্য হবেন। বাধ্যতামূলক ছুটিতে থাকাবস্থায় তিনি কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবেন না। ছুটিতে থাকাবস্থায় মজিবুর বেতন ভাতাদির বাইরে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যানবাহন, টেলিফোন, মোবাইল ভাতা, সংবাদপত্র সুযোগ সুবিধা পাবেন না। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত তাঁকে প্রদত্ত বাধ্যতামূলক ছুটি বলবৎ থাকবে।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০০৭ সালের ২৫ অক্টোবর কুমিল্লা বিশ^বিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার পদে যোগদান করেন মো. মজিবুর রহমান। ২০০৯ সালে অনিয়মের অভিযোগে তাঁকে রেজিস্ট্রারের পদ থেকে সরিয়ে দেন তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এইচ এম জেহাদুল করিম। এরপর ২০১৩ সালের নভেম্বর মাসে আদালতের নির্দেশে মেয়াদেও শেষ সময়ে তাঁকে যোগদান করান তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আমির হোসেন খান। ২০১৮ সালের ৩১ জানুয়ারি উপাচার্য পদে যোগ দেন এমরান কবির চৌধুরী। তাঁর যোগদানের ২৭ দিনের ব্যবধানেই ২৭ ফেব্রুয়ারি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমরান কবির চৌধুরী তাঁকে রেজিস্ট্রারের পদ থেকে সরিয়ে লাইব্রেরিতে দায়িত্ব দেন। পরবর্তীতে ২০১৮ সালের ৬ জুন ও ১৬ আগস্ট, ২০১৯ সালের ২২ সেপ্টেম্বর ,২০২০ সালের ১৯ মার্চ ও ২০২১ সালের ৪ অক্টোবর স্বপদে ফেরার আবেদন করেন মো. মজিবুর রহমান মজুমদার। কিন্তু রেজিস্ট্রার পদে ফিরতে পারেননি। গত বছরের আগস্ট মাসে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতর্কিত উপাচার্য এ এফ এম আব্দুল মঈন মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে পদত্যাগ করে চলে যান। যাওয়ার আগে মজিবুর কে রেজিস্ট্রার পদে বসিয়ে যান। গত বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে যোগদান করেন অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী। তিনিও তাঁকে আজ সোমবার রেজিস্ট্রার পদ থেকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠান।
উল্লেখ, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় আইন -২০০৬ ধারা ১৩ মোতাবেক রেজিস্ট্রার সংবিধিবদ্ধ পদ। জানতে চাইলে মো. মজিবুর রহমান মজুমদার বিকেলে আমার শহর কে বলেন, ‘ কি বলব আমি কিংকর্তব্যবিমূঢ়। আমি তো বুঝতে পারছি না। আমার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সঠিক নয়।’