আমার শহর লাইফস্টাইল ডেস্ক
ব্যর্থতায় থমকে যাওয়া জীবনেরই অংশ। জীবনে কোনো না কোনো সময় আমরা সবাই ব্যর্থ হই। পরীক্ষায়, চাকরির ইন্টারভিউয়ে বা সম্পর্কে - ব্যর্থতা আসতে পারে। ব্যর্থ হলে মানুষের স্বাস্থ্য, আর্থিক ও পারিবারিক জীবনে বিরূপ প্রভাব ফেলে। তবে ব্যর্থতা যে সবসময় নেচিবাচক হবে তা কিন্তু নয়। ব্যর্থতা থেকেই আমরা অনেক কিছু শিখতে পারে। তবে এই শিক্ষা নির্ভর করে- আমরা ব্যর্থতাকে কীভাবে দেখি- তার ওপর। এটিকে ইতিবাচকভাবে দেখলে জীবনের অনেক সমস্যা দূর করা যাবে। ব্যর্থতা শুধু বাধা নয়, এটির সাফল্যের পথে একটি প্রয়োজনীয় ধাপ হতে পারে। তাই আসুন জেনে নেই ব্যর্থতা কাটিয়ে উঠবেন কীভাবে-
নিজের ওপর আস্থা রাখা: ইতালির পারমা ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় দেখা গেছে, ব্যর্থতা যে বয়সেই আসুক, সেটা সাময়িকভাবে মন-মেজাজের ওপর প্রভাব ফেলে। তবে এ সময়ে যারা নিজেদের ওপর বিশ্বাস রাখতে পারেন, তারাই জীবনে দ্রুত ঘুরে দাঁড়ান। তাই নিজের ওপর বিশ্বাস রাখাটা খুব জরুরি। এতে আপনি নিজের অপূর্ণতা এবং ব্যর্থতা ধাপে ধাপে আলিঙ্গন করে যে কোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার সাহস পাবেন।
নিজেকে দোষারোপ না করা: ব্যর্থ হলেই নিজেকে দোষ দেওয়া বন্ধ করুন। প্রতি মুহূর্তে নিজেকে দোষারোপ করা মোটেই ঠিক নয়। এতে আত্মবিশ্বাস ও ভালো কাজের উৎসাহ কমে যায়। অনেক সময় নিজের প্রতি সহ্যক্ষমতাও সীমার বাইরে চলে যায়। ফলে জীবনের প্রতি বিতৃষ্ণা চলে আসে। তাই কোনো কাজে ব্যর্থ হলে সবসময় নিজের দিকে আঙুলে তুলবেন না। সব ক্ষেত্রে কারো না কারো দোষ থাকা জরুরি না।
ছোট সাফল্যগুলো মনে রাখুন: হার্ভার্ড বিজনেস স্কুলের একটি গবেষণা থেকে জানা যায়, যারা প্রতিদিন ছোট সাফল্যগুলো নোট করে রাখেন, তারা ব্যর্থতা থেকে দ্রুত বেরিয়ে আসতে পারেন। তাই নিজেকে খুশি রাখতে প্রতিদিন ছোট ছোট সাফল্যগুলো লিখে রাখুন। এতে নিজের ওপর আত্মবিশ্বাস বাড়াবে।
নিজের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া: ব্যর্থ হলে নিজের প্রতি উদার হোন। কোনো কারণে নিজেকে দোষারোপ করে কঠোর হবেন না। এতে মনোবল ভেঙে যেতে পারে। তাই নিজের দুর্বলতাকে স্বীকার করে সেটি কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করতে হবে। ব্যর্থ হলে নিজেকে একটু সময় দিয়ে নিজেকে সান্ত্বনা দিতে হবে।
অন্যের সঙ্গে তুলনা বন্ধ করুন: কে কতটা সফল হলো। তাদের তুলনায় আপনি কিছুই করতে পারলেন না। আপনাকে দিয়ে কিছু হবে না। এমন মনোভাব থেকে বেড়িয়ে আসুন।
শেখার সুযোগ হিসেবে দেখুন: মনে রাখতে হবে জীবনে ভুল থেকেই অনেক কিছু শেখা যায়। ব্যর্থতা হলো সাফল্যের পথে একটি প্রয়োজনীয় ও অনিবার্য অংশ। অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা ব্যর্থতাকে শিক্ষা হিসেবে দেখেন, তারা ভবিষ্যতে সফল হওয়ার সম্ভাবনা দ্বিগুণ বেশি। তাই ব্যর্থ হলে সেখান থেকে শিখে ভবিষ্যতে কাজে লাগান।
কাছের মানুষের সাহায্য নিন: ব্যর্থ হলে কাছের মানুষদের সঙ্গে শেয়ার করুন। তারা আপনাকে মানসিক সমর্থন দিতে পারে এবং এই কঠিন সময়ে থেকে আপনাকে রক্ষা করতে পারে। এছাড়া তাদের সঙ্গে কথা বললে নতুন দৃষ্টিকোণ থেকে সমস্যাটি দেখতে পারবেন এবং ভবিষ্যতের জন্য পরিকল্পনা করতে পারবেন।
ব্যর্থতায় থমকে যাওয়া জীবনেরই অংশ। জীবনে কোনো না কোনো সময় আমরা সবাই ব্যর্থ হই। পরীক্ষায়, চাকরির ইন্টারভিউয়ে বা সম্পর্কে - ব্যর্থতা আসতে পারে। ব্যর্থ হলে মানুষের স্বাস্থ্য, আর্থিক ও পারিবারিক জীবনে বিরূপ প্রভাব ফেলে। তবে ব্যর্থতা যে সবসময় নেচিবাচক হবে তা কিন্তু নয়। ব্যর্থতা থেকেই আমরা অনেক কিছু শিখতে পারে। তবে এই শিক্ষা নির্ভর করে- আমরা ব্যর্থতাকে কীভাবে দেখি- তার ওপর। এটিকে ইতিবাচকভাবে দেখলে জীবনের অনেক সমস্যা দূর করা যাবে। ব্যর্থতা শুধু বাধা নয়, এটির সাফল্যের পথে একটি প্রয়োজনীয় ধাপ হতে পারে। তাই আসুন জেনে নেই ব্যর্থতা কাটিয়ে উঠবেন কীভাবে-
নিজের ওপর আস্থা রাখা: ইতালির পারমা ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় দেখা গেছে, ব্যর্থতা যে বয়সেই আসুক, সেটা সাময়িকভাবে মন-মেজাজের ওপর প্রভাব ফেলে। তবে এ সময়ে যারা নিজেদের ওপর বিশ্বাস রাখতে পারেন, তারাই জীবনে দ্রুত ঘুরে দাঁড়ান। তাই নিজের ওপর বিশ্বাস রাখাটা খুব জরুরি। এতে আপনি নিজের অপূর্ণতা এবং ব্যর্থতা ধাপে ধাপে আলিঙ্গন করে যে কোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার সাহস পাবেন।
নিজেকে দোষারোপ না করা: ব্যর্থ হলেই নিজেকে দোষ দেওয়া বন্ধ করুন। প্রতি মুহূর্তে নিজেকে দোষারোপ করা মোটেই ঠিক নয়। এতে আত্মবিশ্বাস ও ভালো কাজের উৎসাহ কমে যায়। অনেক সময় নিজের প্রতি সহ্যক্ষমতাও সীমার বাইরে চলে যায়। ফলে জীবনের প্রতি বিতৃষ্ণা চলে আসে। তাই কোনো কাজে ব্যর্থ হলে সবসময় নিজের দিকে আঙুলে তুলবেন না। সব ক্ষেত্রে কারো না কারো দোষ থাকা জরুরি না।
ছোট সাফল্যগুলো মনে রাখুন: হার্ভার্ড বিজনেস স্কুলের একটি গবেষণা থেকে জানা যায়, যারা প্রতিদিন ছোট সাফল্যগুলো নোট করে রাখেন, তারা ব্যর্থতা থেকে দ্রুত বেরিয়ে আসতে পারেন। তাই নিজেকে খুশি রাখতে প্রতিদিন ছোট ছোট সাফল্যগুলো লিখে রাখুন। এতে নিজের ওপর আত্মবিশ্বাস বাড়াবে।
নিজের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া: ব্যর্থ হলে নিজের প্রতি উদার হোন। কোনো কারণে নিজেকে দোষারোপ করে কঠোর হবেন না। এতে মনোবল ভেঙে যেতে পারে। তাই নিজের দুর্বলতাকে স্বীকার করে সেটি কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করতে হবে। ব্যর্থ হলে নিজেকে একটু সময় দিয়ে নিজেকে সান্ত্বনা দিতে হবে।
অন্যের সঙ্গে তুলনা বন্ধ করুন: কে কতটা সফল হলো। তাদের তুলনায় আপনি কিছুই করতে পারলেন না। আপনাকে দিয়ে কিছু হবে না। এমন মনোভাব থেকে বেড়িয়ে আসুন।
শেখার সুযোগ হিসেবে দেখুন: মনে রাখতে হবে জীবনে ভুল থেকেই অনেক কিছু শেখা যায়। ব্যর্থতা হলো সাফল্যের পথে একটি প্রয়োজনীয় ও অনিবার্য অংশ। অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা ব্যর্থতাকে শিক্ষা হিসেবে দেখেন, তারা ভবিষ্যতে সফল হওয়ার সম্ভাবনা দ্বিগুণ বেশি। তাই ব্যর্থ হলে সেখান থেকে শিখে ভবিষ্যতে কাজে লাগান।
কাছের মানুষের সাহায্য নিন: ব্যর্থ হলে কাছের মানুষদের সঙ্গে শেয়ার করুন। তারা আপনাকে মানসিক সমর্থন দিতে পারে এবং এই কঠিন সময়ে থেকে আপনাকে রক্ষা করতে পারে। এছাড়া তাদের সঙ্গে কথা বললে নতুন দৃষ্টিকোণ থেকে সমস্যাটি দেখতে পারবেন এবং ভবিষ্যতের জন্য পরিকল্পনা করতে পারবেন।